‘
শ্যামনগরের ‘আদি যমুনা নদী’র নাব্যতা সৃষ্টির লক্ষে নুতন করে উদ্যোগ দখলমুক্ত ও খনন কার্যক্রম গ্রহন করায় ‘আদি যমুনা বাচাও আন্দোলন কমিটি’ পক্ষ হতে সাতক্ষীরা-৪ এর সংসদ সদস্য, উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন ও শ্যামনগর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ সকলকে ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানানো হয়। কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, শ্যামনগর ও কালিগজ্ঞ উপজেলার প্রধান নদী আদি যমুনা এলাকার জীববৈচিত্র সংরক্ষন ও প্রধান সাধু পানির উৎস্য। এক সময়ের প্রবাহমান নদী দখলদারীতে কবলে পরে অস্থিত্ব বিলিন হওয়ার উপক্রম অবস্থায় ‘আদি যমুনা বাঁচাও আন্দোলন কমিটি’র পক্ষ হতে নদী উদ্ধারের ধারাবাহিক আন্দোলন শুরু করা হয়। আন্দোলন শুরুর পরিপ্রেক্ষিতে আদি যমুনা প্রাণ ফিরে
‘আদি যমুনা নদী’র নদীতে নুতন করে সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহন করায় ‘আদি যমুনা বাঁচাও আন্দোলন কমিটি’ পক্ষ হতে সংশ্লিষ্ঠদের অভিনন্দন জানানো হয়
শ্যামনগরের ‘আদি যমুনা নদী’র নাব্যতা সৃষ্টির লক্ষে নুতন করে উদ্যোগ দখলমুক্ত ও খনন কার্যক্রম গ্রহন করায় ‘আদি যমুনা বাচাও আন্দোলন কমিটি’ পক্ষ হতে সাতক্ষীরা-৪ এর সংসদ সদস্য, উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন ও শ্যামনগর সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানসহ সকলকে ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানানো হয়। কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, শ্যামনগর ও কালিগজ্ঞ উপজেলার প্রধান নদী আদি যমুনা এলাকার জীববৈচিত্র সংরক্ষন ও প্রধান সাধু পানির উৎস্য। এক সময়ের প্রবাহমান নদী দখলদারীতে কবলে পরে অস্থিত্ব বিলিন হওয়ার উপক্রম অবস্থায় ‘আদি যমুনা বাঁচাও আন্দোলন কমিটি’র পক্ষ হতে নদী উদ্ধারের ধারাবাহিক আন্দোলন শুরু করা হয়। আন্দোলন শুরুর পরিপ্রেক্ষিতে আদি যমুনা প্রাণ ফিরে পেতে শুরু করে। ইতোমধ্যে প্রশাসনের পক্ষ হতে নদী খনন, কালভাটের পরিবর্তে ফুট ব্রীজ ও মাদার নদীর সংযোগ স্থল উম্মুক্ত করা হয়েছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, শ্যামনগর সদরের নূতন করে পরিচালিত এ অভিযান অব্যহত রাখা হলে দখলদারিত্বে কবল থেকে আদি যমুনা মুক্ত হবে। তৈরী হবে ইছামতি-আদি যমুনা-মাদর নদীর প্রবাহ। যেটি জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুকি মোকাবেলায় এলাকার সক্ষমতা তৈরীতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে। বিবৃতিদাতারা হলেন অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, মুক্তিযোদ্ধা ও জাসদ সভাপতি শেখ হারুন-অর-রশীদ, মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, এড. মুনসুর রহমান, চন্দ্রিকা ব্যানার্জি প্রমুখ।
পেতে শুরু করে। ইতোমধ্যে প্রশাসনের পক্ষ হতে নদী খনন, কালভাটের পরিবর্তে ফুট ব্রীজ ও মাদার নদীর সংযোগ স্থল উম্মুক্ত করা হয়েছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, শ্যামনগর সদরের নূতন করে পরিচালিত এ অভিযান অব্যহত রাখা হলে দখলদারিত্বে কবল থেকে আদি যমুনা মুক্ত হবে। তৈরী হবে ইছামতি-আদি যমুনা-মাদর নদীর প্রবাহ। যেটি জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুকি মোকাবেলায় এলাকার সক্ষমতা তৈরীতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবে। বিবৃতিদাতারা হলেন অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, মুক্তিযোদ্ধা ও জাসদ সভাপতি শেখ হারুন-অর-রশীদ, মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, এড. মুনসুর রহমান, চন্দ্রিকা ব্যানার্জি প্রমুখ।
Leave a Reply