আশাশুনি প্রতিবেদক : আশাশুনিতে সেফটি নেট নীতিমালা বাস্তবায়নে সমস্যা ও সুপারিশ গ্রহন শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সকালে উপজেলা হলরুমে সেফটি নেট নীতিমালা বাস্তবায়নে সমস্যা ও সুপারিশ গ্রহন শীর্ষক কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন ভূমি কমিটির সভপতি রফিকুল ইসলাম মোল্যা। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর আলিফ রেজা। এসময় উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন উপজেলা হিসাব রক্ষক শেখ তাইজুল আজম, প্রেসক্লাবের সভাপতি জি এম আল ফারুক, ঢালী শামছুল আলম, ইয়াহিয়া ইকবল, সাংবাদিক আব্দুস সামাদ বাচ্চু, এম এম সাহেব আলী, প্যানেল চেয়ারম্যান শাহিনুর আলম শাহীন প্রমুখ। সভায় বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়।
আশাশুনি প্রেসক্লাবে জীবনের নিরাপত্তা
চেয়ে মিনহাজের সংবাদ সম্মেলন
আশাশুনি প্রেসক্লাবে প্রশাসনের কাছে নিজের জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন আশাশুনি উপজেলার গোদাড়া গ্রামের ফজর আলীর ছেলে মিনহাজ উদ্দীন।
লিখিত বক্তব্য ও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নে জবাবে তিনি বলেন, গত ২৫ ডিসেম্বর সাতক্ষীরার স্থানীয় কযেকটি পত্রিকায় “শোভনালীতে রাসেল স্মৃতি সংঘের অফিস ভাংচুরের একটি সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। প্রকৃত পক্ষে বাংলাদেশ তাঁতীলীগ থেকে বহিস্কৃত নেতা হাবিবুর রহমানের অত্যাচারে এলাকার সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। শোভনালী ইউনিয়নের এ বহিস্কৃত নেতার বাড়ীতে কেরাম বোর্ডের আসর বসিয়ে এলাকায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও যুব সমাজকে ধ্বংসের পায়তারা করে আসছে। তাদের কার্যক্রমে বাঁধা দিলে প্রতিবাদকারীকে মারপিট করে ত্রাসের রাজ্যত্ব কায়েকম করে রেখেছে। গত ২৩ ডিসেম্বর সকাল ৯টার দিকে হাবিবুর রহমানের নেতৃত্বে তার দলবল রাস্তায় সাবেক মেম্বর রেজাউল করীমের মোটর সাইকেল দাঁড় করিয়ে তাকে মারপিট করে আহত করে। তাকে আশাশুনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে তারা জুয়া খেলাকে বৈধ্য করতে কেরাম বোর্ডের খেলা ঘরকে রাসেল স্মৃতি সূর্য তোরণ যুব সংঘ নাম দিয়েছে। আমাদের উপর হামলার ঘটনাটি ভিন্ন খ্যাতে প্রভাবিত করতে উক্ত ঘওে রক্ষিত মানববতার নেত্রী প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সাতক্ষীরা ৩ আাসনের সংসদ সদস্য ডাঃ আা ফ ম রুহুল হক ও আশাশুনি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবিএম মোস্তাকিম সাহেবের ছবি ও ব্যানার তারা নিজেরা ছিড়ে ফেলেছে। পরে সুবিধা বুঝে স্থানীয় সাংবাদিকদের ভুল বুঝিয়ে এবং ভুল তথ্য দিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। এরপরেও হাবিবুর রহমানের লোকজন প্রতিদিন আমাদের পরিবারের লোক জনকে পথে একা পেয়ে অপমান অপদস্ত করে যাচ্ছে। তাদের হুমকি ধামকিতে আমরা নির্ভিঘেœ রাস্তায় বের হতে পারছি না। তিনি সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপারের কাছে নিজের জীবন ও তার পরিাবারের নিরাপত্তা চেয়েছেন।
Leave a Reply