1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:২৯ অপরাহ্ন
২৯ চৈত্র, ১৪৩১
Latest Posts
📰মার্চ ফর গাজা ও সমাবেশপূর্ব ঘোষণাপত্র📰গাজায় বর্বোরচিত হামলার প্রতিবাদে ব্যাংকার’স এসোসিয়েশন সাতক্ষীরার মানববন্ধন 📰গোয়ালডাঙ্গায় ভাঙ্গনের দেড় মাস পর প্রাথমিক ভাবে বাঁধের কাজ শুরু📰তরুণদের হাত ধরে সাতক্ষীরার রইচপুরে শতাধিক পরিবারে ফিরছে সুপেয় পানির স্বস্তি📰এসএসসি পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে যুবক আটক, ১০ দিনের কারাদন্ড📰বড়দলে ১ যুগের বেশি ডিসিয়ারকৃত জমি দখলের চেষ্টা ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন 📰শান্তিপূর্ণ পরিবেশে প্রথম দিন সাতক্ষীরায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা📰গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ📰ভূমিদস্যু কর্তৃক শ্যামনগরের ১০টি অসহায় পরিবারের ভিটাবাড়ি জবরদখল চেষ্টার প্রতিবোদে সংবাদ সম্মেলন📰আশাশুনিতে বানভাসী মানুষের মাঝে জেলা পুলিশের পক্ষে উপহার সামগ্রী বিতরণ

বদলে গেল বাংলা বর্ষপঞ্জি, বুধবার ৩১ আশ্বিন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৯
  • ৫৩৫ সংবাদটি পড়া হয়েছে

  

ডেক্স রিপোট : নতুন নিয়মে বুধবার হবে ৩১ আশ্বিন

বদলে গেছে বাংলা বর্ষপঞ্জি। এতদিন ৩০ দিনে গণনা করা হলেও চলতি ১৪২৬ সাল থেকে আশ্বিন মাস গণনা করা হচ্ছে ৩১ দিনে। এ হিসাবে বুধবার হবে ৩১ আশ্বিন। বৃহস্পতিবার পয়লা কার্তিক।

নতুন নিয়মে বুধবার হবে ৩১ আশ্বিন

২০২০ সাল অধিবর্ষ (লিপইয়ার) হওয়ায় এ বছর ফাল্গুন মাস পূর্ণ হবে ৩০ দিনে। তবে আগামী বছর থেকে ফাল্গুন মাস গণনা করা হবে ২৯ দিনে।

বাংলা একাডেমি জানিয়েছে, নতুন বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী বৈশাখ থেকে আশ্বিন- বছরের প্রথম ছয় মাস গণনা করা হবে ৩১ দিনে। কার্তিক, অগ্রহায়ণ, পৌষ, মাঘ ও চৈত্র- এই পাঁচ মাস গণনা করা হবে ৩০ দিনে। ফাল্গুন মাস গণনা করা হবে ২৯ দিনে। লিপইয়ারে ফাল্গুন মাস পূর্ণ হবে ৩০ দিনে। বাংলা একাডেমির অভিধান ও বিশ্বকোষ উপবিভাগের কর্মকর্তা রাজীব কুমার সাহা সমকালকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

আগে বৈশাখ থেকে ভাদ্র- এই পাঁচ মাস ৩১ দিনে গণনা করা হতো। আশ্বিন থেকে চৈত্র- এই সাত মাস গণনা করা হতো ৩০ দিনে। লিপইয়ারে ফাল্গুনে মাস গণনা করা হতো ৩১ দিনে। এ কারণে ২১ ফেব্রুয়ারি, বিজয় দিবসের মতো জাতীয় দিবসগুলোতে বাংলা ও ইংরেজি তারিখে পার্থক্য দেখা দেয়। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ছিল ৮ ফাল্গুন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ছিল ১ পৌষ। কিন্তু ইংরেজি বছরের মিল রাখতে গিয়ে গত কয়েক দশক ধরে একুশে ফেব্রুয়ারি পালিত হয় ৯ ফাল্গুন, বিজয় দিবস পালন করা হয় ২ পৌষ।

জাতীয় দিবসগুলো যে দিনে সংঘটিত হয়েছিল, সেই বাংলা তারিখ ঠিক রাখতে ২০১৫ সালে অধ্যাপক অজয় রায়কে প্রধান করে কমিটি গঠন করে বাংলা একাডেমি। কমিটির সুপারিশ মেনে ২০১৯ সালে করা ছুটি তালিকায় বাংলা তারিখ সংস্কার করা হয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ছুটির তালিকায় দেখা যায়, এ বছর ১৬ ডিসেম্বর পালিত হবে ১ পৌষ। তবে পহেলা বৈশাখ হবে আগেই মতো ১৪ এপ্রিলে।

অজয় রায় কালকে বলেন, তাদের সুপারিশ মানা হয়েছে, জেনে ভালো লাগছে।

রাজীব কুমার সাহা জানান, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ছিল ১২ চৈত্র। কিন্তু এতদিন ১৩ চৈত্র স্বাধীনতা দিবস পালিত হতো। বর্ষপঞ্জি সংশোধনের ফলে এখন থেকে ১২ চৈত্র স্বাধীনতা দিবস পালিত হবে। ২৫ বৈশাখ রবীন্দ্রজয়ন্তী ও ১১ জ্যৈষ্ঠ নজরুলজয়ন্তী পালিত হবে যথাক্রমে ৮ মে ও ২৫ মে।

বাংলা বর্ষপঞ্জি এর আগেও দুই দফা সংস্কার হয়েছে। পঞ্চাশের দশকে জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানী ড মেঘনাদ সাহার নেতৃত্বে এবং ১৯৬৩ সালে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে এ সংস্কার হয়। মেঘনাদ সাহার সুপারিশে বৈশাখ থেকে ভাদ্র ৩১ দিন, আশ্বিন থেকে চৈত্র ৩০ দিন ছিল, অধিবর্ষে একদিন যুক্ত হতো চৈত্র মাসে। ( সুত্র: দৈনিক সমকাল অনলাইন )

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd