1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ০১:০২ পূর্বাহ্ন
১৮ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিশ্বকাপে ব্রাজিলীয় সমর্থকদের জন্য রেস্ট্রিকশন📰নিষিদ্ধ লীগ নেতা-কর্মীদের ‘গোপন বৈঠক’ ঘিরে গ্রেপ্তার ২২, সেনা হেফাজতে মেজর📰ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার আশঙ্কা, সতর্কতা জারি করলো বাংলাদেশ ব্যাংক📰মিয়ানমারে ডিসেম্বরে নির্বাচন, সেনাপ্রধানের নেতৃত্বেই অন্তর্বর্তী সরকার📰১৫ শতাংশ কমিয়ে বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ২০ শতাংশ📰রাজস্ব আহরণ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯২ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা কম📰আসনের সীমানা পরিবর্তনে বৈষম্যের শিকার আশাশুনি-শ্যামনগরের মানুষ📰সাতক্ষীরায় ৩৯জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সম্মাননা প্রদান📰কোস্ট গার্ডের অভিযানের সুন্দরবন থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার📰নির্বাচন ফেব্রুয়ারির একদিন পরেও যাবে না: প্রেস সচিব

বনবিভাগের উর্দ্ধত্মন কর্মকর্তা নিরব

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৮
  • ৮১০ সংবাদটি পড়া হয়েছে


রাকিবুল হাসান, মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধিঃ পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জেররোঠাবেঁকী, দোবেকীসহ বিভিন্ন নিষিদ্ধ অভায়ারণ্য এলাকায় সুন্দরবনের মায়াবী হরিণ, মাছ-কাঁকড়াসহ কাঠ আহারণ করা সম্পূর্ণভাবে রিষিদ্ধ রয়েছে। অথচ স্মার্ট প্রেট্রোল টিমের ভার প্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোবারক হোসেন টাকার বিনিময়ের এই সমস্ত নিষিদ্ধ এলাকায় হরিণ শিকারসহ মাছ-কাঁকড়া ধরার টাকার বিনিময়ে অনুমতি প্রদান করছে বলে জানা গেছে এবং বন বিভাগের অসাধু উর্দ্ধত্মন কর্মকর্তারা নিরবে আছেন বলে জানা গেছে। এদিকে স্মার্ট টিম নামক একটি সরকারি বাহীনি সুন্দরবনের অভায়ারণ্য এলাকার জন্য টহলরত দ্বায়ীত্বে থাকলেও এই টিমের দ্বায়ীত্বরত কর্মকর্তা মোবারক হোসেন ঘুস বানিজ্য স্বর্গ রাজ্য কায়েম করছে বলে জানা গেছে। সুন্দরবন থেকে ফিরে আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলে বাউয়ালীরা জানান, সুন্দরবনের নিষিদ্ধ অভায়ারন্য এলাকাগুলোতে মাছ-কাঁকড়াসহ বিভিন্ন এলাকা প্রজনন এলাকা হওয়ায় ওই এলাকায় জেলেদের অনুপ্রবেশ করা নিষিদ্ধ রয়েছে। ওই এলাকা নিষিদ্ধ হওয়ার কারণে মাছ-কাঁকড়া ও হরিণ পাওয়া যায়। যার কারণে অসাধূ জেলে-বাউয়ালীরা সংশ্লিষ্ঠ বন কর্মকর্তাদের সাথে এবং স্মার্ট টিমের দায়ীত্বরত কর্মকর্তা ওসি মোবারক হোসেনের সাথে যোগাযোগ করে প্রতি গনে নৌকা প্রতি ৩-৪হাজার টাকার বিনিময়ে এইসব এলাকায় প্রবেশ করে। আবার যে সমস্ত জেলে-বাউয়ালীরা অসাধু বনকর্মকর্তা ও ওসি মোবারক হোসের সাথে যোগাযোগ না করে ও নির্দ্ধাারিত টাকা দিতে না পারে তাদেরকে আটক পূর্বক বন মামলা দেওয়া হয় এবং জেলে বাউয়ালী সুত্রে জানা যায়, স্মার্ট প্রেট্রাল টিমের দ্বায়িত্বে থাকা ওসি মোবরক হোসেন নৌকা প্রতি জেলেদের কাঝে যে সরকারী পাশ থাকে তার অপরপিঠে একটি গোপন নম্বর বসান। কারণ ওই নম্বর তার একটি গোপন সংকেত। যার বিনিময়ে তিনি আরও ১-২ হাজার টাকা ঘুস নিয়ে থাকেন। এই ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ের জন্য কথা হয় সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক রফিক আহমেদের সাথে। মোবাইলে কথা হলে তিনি জানান, আমি দ্বায়ীত্বভার গ্রহন করার পর আমার অধীনের সকল কর্মচারীদের নির্দেশ দিয়েছি কোন প্রকার অনিয়ম চলবে না। অঅমার স্মার্ট পেট্রোল টিম সুন্দরবনের অভায়ারণ্য এলাকায় দ্বায়ীত্ব পালন করছেন। এবং আমি নিজে মাঝে মাঝে অভিযানে যাচ্ছি। যাহা অভারণ্য এলাকার জেলে বাউয়ালীরা অবাদে বিচরণ করছে; এটা সঠিক নয়।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd