1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫, ০২:৪৯ অপরাহ্ন
২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts

আশাশুনির বড়দল কলেজিয়েট স্কুলে অফিসের তালা ভেঙ্গে চেয়ার দখলের অভিযোগ

মশাল ডেস্ক
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫
  • ১৭ সংবাদটি পড়া হয়েছে
বিএম আলাউদ্দীন আশাশুনি প্রতিনিধি:
আশাশুনি উপজেলার বড়দল আফতাব উদ্দীন কলেজিয়েট স্কুলে অফিস কক্ষের তালা ভেঙ্গে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের চেয়ার দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ বাবলুর রহমান জানান, আমি নিয়মিত কমিটির সিদ্ধান্তে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বভার গ্রহন করি। ইসলামী শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী দায়িত্ব পেতে বিভিন্ন দপ্তরে আবেদন করেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহা পরিচালক কাগজপত্র পর্যালোচনা করে আমার দায়িত্বভার বহাল রাখেন। আমি দায়িত্ব পালনকালে তিনি সন্ত্রাসীদের নিয়ে হুমবী ধামকী দিতে থাকলে থানায় জিডি করি। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর খুলনা অঞ্চল, খুলনা চিঠি ইস্যু করলে মহামান্য হাইকোর্টে রীট পিটিশন (নং ১০৯৬২/২৪) করি। মহামান্য হাইকোর্ট স্টে অর্ডার করেন। যার মেয়াদ শেষ হবে ১৬/৯/২৫ তারিখে। স্টে অর্ডার ভ্যাকেট করতে মোহাম্মদ আলী সুপ্রীম কোর্টের এ্যাপিলিয়েড ডিভিশনে মমলা দায়ের করলে মহামান্য আদালত “নো অর্ডার” রায় প্রদান করে আমার পক্ষে রায় দেন। আমার দায়ের করা ১০৯৬২/২৪ মামরার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বর্তমান ম্যানেজিং কমিটি সর্ব সম্মতিক্রমে মামলাটি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত আমাকে অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) এর দায়িত্ব পালনের জন্য রেজুলেশন করেছেন। মহামান্য হাইকোর্ট আমার মামলায় রুল Absolute” করে রায় দিয়েছেন। অর্থাৎ আমার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত পালন বৈধ। আমি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সম্মতিক্রমে বুধবার (২৮ মে) প্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা করে অফিসে তালাবদ্ধ করে স্থান ত্যাগ করলে মহামান্য হাইকোর্টের স্টে অর্ডার অমান্য করে, কমিটির বিনা অনুমতি ও রেজুলেশন ছাড়াই সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী বহিরাগত সন্ত্রাসীদের নিয়ে আমার অফিস কক্ষের তালা ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকে চেয়ারে বসেন এবং কাগজপত্র ও গুরুত্বপূর্ণ নথি তছরুফ করেন। এঘটনায় শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষানুরাগী সুধীজনের মধ্যে তীব্র সমালোচনার সৃষ্টি করেছে। সংক্ষুব্ধরা অভিযোগ করেন, ইসলাম শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক্ষের নানাবিধ কারনে তার বিভাগে কাম্য শিক্ষার্থী না থাকায় জটিলতা দেখা দিয়েছে। ঠিকমত ক্লাশ না করাসহ তার বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ। উপজেলা ও জেলা প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
এব্যাপারে সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী সাংবাদিকদের জানান, অফিস কক্ষ খোলা ছিল, আমি কোন প্রকার অনিয়ম ছাড়াই অধ্যক্ষের চেয়ারে বসে দায়িত্ব গ্রহন করেছি।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd