1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫, ০৫:১৯ অপরাহ্ন
২৬ ফাল্গুন, ১৪৩১
Latest Posts
📰তালার শীর্ষ চাঁদাবাজ, ছিনতাই ও লুটপাট ও অজ্ঞান পার্টির মূল হোতা আটক রিয়াজুলকে ছাড়াতে থানা ঘেরাও, আতঙ্কিত পুলিশ!📰সাতক্ষীরায় ১ কেজি ৮শ’ গ্রাম ওজনের স্বর্ণের বারসহ আটক ১📰প্লট দুর্নীতি : হাসিনা-রেহানা পরিবারসহ ২৩ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট📰সাংবাদিক ফারুক রহমানের পিতার মৃত্যুতে সাতক্ষীরা সাংবাদিক কেন্দ্রের শোক  📰পবিত্র মাহে রমজানে নিম্ন আয়ের মানুষদের সাথে  প্রতারণা গরুর মাংস ৬৫০ টাকায় বিক্রির কথা বলে ৬৮০ টাকা মূল্যে বিক্রি📰বাংলাদেশের প্রত্যেকটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন করে খ্রিস্টান ধর্মীয় শিক্ষক চাই📰ধূমপান নিষিদ্ধের দাবিতে নারীদের মশাল মিছিল📰রোহিঙ্গাদের খাবারের বরাদ্দ অর্ধেক কমিয়ে দিল জাতিসংঘ📰কয়রায় ৮ কেজি হরিণের মাংসসহ আটক ২📰দৈনিক পত্রিকা

এসো পরিচিত হই সুকুমার রায় এর সাথে

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২ জুন, ২০১৮
  • ১৬২০ সংবাদটি পড়া হয়েছে

সুকুমার রায় (১৮৮৭-১৯২৩) একজন বাঙালি শিশু সাহিত্যিক। তিনি ছিলেন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর সন্তান এবং তাঁর পুত্র খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়। তাঁর লেখা কবিতার বই আবোল তাবোল, গল্প হযবরল, গল্প সংকলন পাগলা দাশু, এবং নাটক চলচিত্তচঞ্চরী বিশ্বসাহিত্যে সর্বযুগের সেরা “ননসেন্স” ধরণের ব্যঙ্গাত্মক শিশুসাহিত্যের অন্যতম বলে মনে করা হয়, কেবল অ্যালিস ইন ওয়ান্ডারল্যান্ড (অষরপব রহ ডড়হফবৎষধহফ) ইত্যাদি কয়েকটি মুষ্টিমেয় ক্লাসিক-ই যাদের সমকক্ষ। মৃত্যুর এতো বছর পরও তিনি বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিকদের একজন।
সুকুমার কলকাতা থেকে ১৯০৬ সালে রসায়ন ও পদার্থবিদ্যায় বি.এসসি. করার পর মুদ্রণবিদ্যায় উচ্চতর শিক্ষার জন্য ১৯১১-তে বিলেতে যান। সেখানে তিনি আলোকচিত্র ও মুদ্রণ প্রযুক্তির ওপর পড়াশোনা করেন এবং কালক্রমে তিনি ভারতের অগ্রগামী আলোকচিত্রী ও লিথোগ্রাফার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ১৯১৩ তে সুকুমার কলকাতাতে ফিরে আসেন। উপেন্দ্রকিশোর ঠিক সেই সময়েই শুরু করেছিলেন ছোটদের মাসিক পত্রিকা ‘সন্দেশ’। সুকুমার ফিরে তাতে লিখতে শুরু করেন। উপেন্দ্রকিশোর জীবিত থাকতে সুকুমার লেখার সংখ্যা কম থাকলেও উপেন্দ্রকিশোরের মৃত্যুর পর সন্দেশ পত্রিকা সম্পাদনার দায়িত্ব সুকুমার নিজের কাঁধে তুলে নেন। শুরু হয় বাংলা শিশুসাহিত্যের এক নতুন অধ্যায়। পিতার মৃত্যুর পর আট বছর ধরে তিনি সন্দেশ ও পারিবারিক ছাপাখানা পরিচালনার দায়িত্ব পালন করেন।
সুকুমার রায়ের স্বল্পস্থায়ী জীবনে তাঁর প্রতিভার শ্রেষ্ঠ বিকাশ লক্ষ্য করা যায়। সন্দেশের সম্পাদক থাকাকালীন সময়ে তার লেখা ছড়া, গল্প ও প্রবন্ধ আজও বাংলা শিশুসাহিত্যে মাইলফলক হয়ে আছে। তার বহুমুখী প্রতিভার অনন্য প্রকাশ তার অসাধারণ ননসেন্স ছড়াগুলিতে। তাঁর প্রথম ও একমাত্র ননসেন্স ছড়ার বই আবোল-তাবোল শুধু বাংলা সাহিত্যে নয়, বরং বিশ্বসাহিত্যের অঙ্গনে নিজস্ব জায়গার দাবিদার।
পরবর্তীতে ইংল্যান্ড থেকে ফেরার পর মানডে ক্লাব নামে একই ধরণের আরেকটি ক্লাব খুলেছিলেন তিনি। সুকুমার রায় কালাজ্বরে আক্রান্ত হয়ে মাত্র সাঁইত্রিশ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd