1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৩৪ পূর্বাহ্ন
৭ কার্তিক, ১৪৩১
Latest Posts

সাতক্ষীরা: সংবাদপত্রের উন্মেষ ও সাংবাদিকতা

মোঃ মুনসুর রহমান
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে
ছবি : সংগৃহীত

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তের একটি সমৃদ্ধশালী জেলা সাতক্ষীরা। এই সাতক্ষীরা ১৯৮৪ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের ৬৪ জেলার মধ্যে অন্যতম জেলা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। (পূর্বে ১৮৫২ সালে প্রথমে সাতক্ষীরাকে নদীয়া জেলার সাথে, ১৮৬১ সালে যশোর জেলার অধীনে, ১৮৬৩ সালে চব্বিশ পরগনার সাথে অধীনস্থ আর ১৮৮২ সালে খুলনার সাথে সংযুক্ত হয়।) পরে এখানে অনেক কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়। সেই ধারাবাহিকতায় ’৯০ দশকে যোগ্য ও শিক্ষিত সাংবাদিক তৈরির সৃজনশীল উদ্যোগ, পাশাপাশি জেলা থেকে সংবাদপত্র প্রকাশের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। তখনই ’৬০ দশকের প্রখ্যাত সমাজসেবক তৎকালীন অবজারভারের স্থানীয় প্রতিনিধি আব্দুল মোতালেব সম্পাদিত ‘সাপ্তাহিক কাফেলা’ ১৯৯২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ‘দৈনিক কাফেলা’ পত্রিকায় রুপান্তরিত হয়, এ পেশায় কর্মরতদের আর্থিক ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির মাধ্যমে জেলা পর্যায়ে পেশাগত সাংবাদিক তৈরির পথ সুগম করে। এতোদাঞ্চলে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার বিকাশ লাভ করে। বিভিন্ন সংগ্রাম ও জাতীয়বাদী আন্দোলনে দৈনিক কাফেলার ভূমিকা অন্যান্য। এবং নানা পথপরিক্রমায় পরিবর্তিত পরিস্থিতির আলোকে সময়ের চাহিদা পুরণে পত্রিকাটি মহীরুহ বটবৃক্ষে পরিণত হয়। হাল আমলের নতুন উদ্ভাবন কম্পিউটার প্রযুক্তি ও ইন্টারনেট সাংবাদিকতা পত্রিকাটির ভিন্নমাত্রা প্রকাশ করে। তৎপরে জেলা থেকে বিভিন্ন নামে সংবাদপত্র প্রকাশ আমাদের চোখে পড়ে। ১৯৯৩ সালে তৎকালীন জাসদ নেতা আবু কাজী সম্পাদিত সাপ্তাহিক সহযাত্রী (প্রকাশনা বন্ধ), ১৯৯৪ সালের ২৩ জানুয়ারি তৎকালীন জেলা জাসদের সাধরণ সম্পাদক স. ম আলাউদ্দিন সম্পাদিত দৈনিক পত্রদূত ও ১৯৯৫ সালে তৎকালীন সিপিবি’র জেলা সভাপতি আনিসুর রহিম সম্পাদিত দৈনিক সাতক্ষীরা চিত্র (প্রকাশনা বন্ধ) পত্রিকা প্রকাশিত হয়। শুধুমাত্র খবর জানার জন্য সীমাবদ্ধ থাকেনি এর ব্যবহার, এই পত্রিকার সংবাদপত্রগুলো হয়ে উঠেছিল মেধা-মনন বিকাশের সিঁড়ি এবং জনগণের অধিকার আদায়ের মুখপাত্র।

বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগ অর্থাৎ ২০০১ সালের ১০ অক্টোবর আব্দুল হামিদ সম্পাদিত দৈনিক দৃষ্টিপাত নামে পত্রিকা বাজারে আসার আগে প্রচারের ভিন্ন কৈৗশল বেছে নেয়। এমনকি কর্মীরা প্রায় শহর-গ্রামের মানুষের মাঝে আগ্রহ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়। প্রকাশের শুরু থেকেই ঝকঝকে ছাপা ও বর্ণাট্য ছবি পাঠক মহলে সমাদৃত। পরবর্তীতে আব্দুল হামিদ এর তদস্থলে এই পত্রিকার প্রকাশক জিএম নুর ইসলাম সম্পাদকের দায়িত্ব পালনরত। এছাড়াও গণমানুষের মুখপত্র হিসেবে জম্ম নেওয়া দৈনিক দৃষ্টিপাতের দীর্ঘ পথপরিক্রমায় বারবার প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়েছে, মহলে বিশেষের রক্তচক্ষুর হিংসাতœক ছোবল পাঠক প্রিয় দৈনিক দৃষ্টিপাতকে ছোবল মারতে চেয়েছে। কর্কটময় বন্ধুর পথ মুহুর মূহুর প্রিয় প্রকাশনাকে গতিরোধ করার অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতির সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। কিন্তু না দৈনিক দৃষ্টিপাতকে কেবল পাঠকরাই জীবন্ত রেখেছে। দৃষ্টিপাতকে পথহারা গতিহীন, অপরিনামদর্শী, আদর্শচ্যুতি বা মহলের বিশেষের কাছে যেমন আত্মসমর্পন করতে দেইনি অনুরুপ আদর্শচ্যুতি ঘটেনি। প্রিয় পাঠক দৃষ্টিপাতকে বরাবরই সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলার দুর্বার দুরন্ত ইচ্ছাশক্তিকে লালন করা হাজার হাজার পাঠকের সিঁড়ি। ২০০২ সালে সাখাওয়াত হোসেন সম্পাদিত সাপ্তাহিক সাতক্ষীরা ডাইজেস্ট (প্রকাশনা বন্ধ) পত্রিকা প্রকাশিত হয়। ২০০৩ সালে নজরুল ইসলামের সম্পাদনায় দৈনিক যুগের বার্তা পত্রিকা প্রকাশিত হয়। বর্তমানে পত্রিকাটি সম্পাদনা করছেন ক্যাডেট কলেজের তৎকালীন ছাত্র আবু নাসের মো. আবু সাঈদ। তৎকালীন জাপা নেতা মহাসীন হোসেন বাবলু সম্পাদিত সাপ্তাহিক আজকের সাতক্ষীরা প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে ২০০৪ সালের ২১ জুন পত্রিকাটি দৈনিকে রুপান্তরিত হয়। ২০০৮ সালে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক নুরুল হুদার মালিকানায় দৈনিক আলোর পরশ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশিত হয়। উক্ত পত্রিকাটির প্রকাশনা বর্তমানে বন্ধ রয়েছে। এই পত্রিকাটি জামায়াত ইসলামীর জেলার মুখপাত্র হিসেবেও সুপরিচিত। তদপরে ২০০৯ সালে আব্দুল খালেক সম্পাদিত সাপ্তাহিক মুক্তসাধীন পত্রিকা প্রকাশিত হয়। এরপূর্বে কালিগঞ্জ কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ তমিজ উদ্দীন সম্পাদিত সাপ্তাহিক মুক্ত আলাপ প্রকাশিত হয়।

বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় ভাগে নতুনত্ব, আধুনিকতা ও যুগোপযোগী ধারা জেলা সংবাদপত্রের পরিবর্তন ঘটেছে ব্যাপকভাবে। এমনকি পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে পত্রিকাগুলো ছিল কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তি বা দলের মুখপাত্র। তবে তৎকালীন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কোন প্রভাবশালী ব্যক্তি বেঁচে ছিলেন না, পত্রিকা ছিলো না। সেই সময়ে মানুষের নির্যাতনের কথা ভেবে জেলা আওয়ামী লীগের প্রাক্তন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু আহমেদ একটি দৈনিক পত্রিকা প্রকাশ করার মনস্থির করলেন। এবং ২০১২ সালের ১৭ জুন তার সম্পাদিত দৈনিক কালের চিত্র পত্রিকা প্রকাশিত হয়। উক্ত পত্রিকা প্রকাশের পর থেকে নির্যাতিত ভুক্তভোগী মানুষের মুখপত্র হিসেবে সুপরিচিত লাভ করে। ২০১৫ সালে হাবিবুর রহমান সম্পাদিত দৈনিক সাতনদী পত্রিকা প্রকাশ হয়। উক্ত পত্রিকাটি দুর্নীতি ও অনিয়মের মুখপাত্র হিসেবে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য। এছাড়াও ২০১৫ সালে ‘মানবতার পক্ষে, গণমানুষের দৈনিক’ স্লোগান নিয়ে জেলা জাসদের সহ-সভাপতি আশেক-ই-এলাহীর সম্পাদনায় দৈনিক দক্ষিণের মশাল পত্রিকা প্রকাশিত হয়। পত্রিকাটি সব সময় প্রতিনিধিদের গুরুত্ব সহকারে মূল্যায়ন করেছে। তবে আর্থিক সংকটের কারণে পত্রিকাটি অনিয়মিত প্রকাশিত হয়। ২০১৬ সালে প্রাক্তন ছাত্রলীগ নেতা ও সাতক্ষীরা সরকারী কলেজের প্রাক্তন জিএস মকসুমুল হাকিম সম্পাদিত সাপ্তাহিক ইচ্ছে নদী পত্রিকা প্রকাশিত হয়। ২০১৭ সালের ৩০ এপ্রিল ভাসানী অনুসারী পরিষদের জেলা আহবায়ক আব্দুল ওয়ারেশ খান চৌধুরী সম্পাদিত সাপ্তাহিক সূর্যের আলো পত্রিকা প্রকাশিত হয়।

জেলায় নতুন নতুন পত্রিকার উদ্ভব ঘটেছে। বস্তুনিষ্ঠ সংবাদেও চাহিদা বেড়েছে। ঠিক এমনই একটি চিন্তধারা থেকে ২০১৮ সালে ২২ ফেব্রুয়ারী এক ঝাঁক তরুণ সাংবাদিকদের নিয়ে ৪৫তম পরীক্ষামূলক সংস্করণ শেষে ৩০ জুলাই পাঠকের হাতে পৈাঁছেছে তৎকালীন ছাত্রদল নেতা একেএম আনিসুর রহমান সম্পাদিত ‘দৈনিক সুপ্রভাত সাতক্ষীরা’। ২০১৯ সালের ১১ নভেম্বর জিএম মোশারফ হোসেন সম্পাদিত হৃদয় বার্তা পত্রিকা সরকারী অনুমোদনপ্রাপ্ত হয়, তবে ২০২২ সালের আগষ্ট মাসে প্রথম প্রকাশিত হয়। ২০২২ সালে ৫ সেপ্টেম্বর প্রাক্তন ছাত্রমৈত্রী নেতা তারেকুজ্জামান খান সম্পাদিত দৈনিক সাতক্ষীরার সকাল নামে একটি পত্রিকা প্রকাশিত হয়। একই বছরে যুক্তরাজ্যের জর্জিয়া প্রবাসী এক ব্যক্তির মালিকানায় দৈনিক সাতঘরিয়া নামে একটি পত্রিকা প্রকাশিত হয়। তবে বর্তমানে পত্রিকাটির প্রকাশনা বন্ধ রয়েছে। এছাড়াও ২০২৩ সালের ০১ জানুয়ারি মোঃ শাহ আলম সম্পাদিত দৈনিক সাতক্ষীরার সংবাদ প্রকাশিত হয়। ২০২৪ সালে যুবলীগ নেতা রিমু সম্পাদিত সাপ্তাহিক বর্তমান সাতক্ষীরা, সাধনা কাশ্যপী সম্পাদিত দৈনিক প্রথম লহরী ও কালিগঞ্জের মো. কবির নেওয়াজ সম্পাদিত সশঢ়ৎড়ঃরফরহ.পড়স নামের একটি অনলাইন পত্রিকার সরকারি লাইন্সেসপ্রাপ্ত। এসব দৈনিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকাগুলোতে অনেক সাংবাদিক কাজ করছেন। তবে জেলার বহু সন্তান স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে সাংবাদিকতায় বিভাগোত্তর যুগে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন, পাকিস্তান আন্দোলন, স্বদেশী আন্দোলন, স্বাধীনতা আন্দোলন থেকে শুরু করে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ^যুদ্ধ এবং ১৯৪৭ থেকে স্বাধীনতার পূর্বে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তনাধ্যে ঠাকুরদাস মুখোপাধ্যায়, মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী, ময়েজউদ্দিন হামিদী, আব্দুল ওহাব সিদ্দিকী, সিকান্দর আবু জাফর, খন্দকার আবু তালেব, সুনীল ব্যার্নাজি অন্যতম।

সাংবাদিকতার পেশাগত দক্ষতা ও মেধার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়ে সৃষ্টি হয়েছে জেলায় অসংখ্য দিকপাল। যাঁদের অনন্য অবদানের কথা মানুষ আজো শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে। যারা তাদের কর্মযজ্ঞের দ্বারা নিজে আলোকিত হয়েছেন, গণমাধ্যমকেও করেছেন সমৃদ্ধ। এমনকি মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তীকালে জেলার সাংবাদিকতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। তাদের অনেকেই প্রয়াত হয়েছেন। তাদের অধিকাংশই পেশাদার সাংবাদিক ছিলেন না। কেউ আইনজীবী, কেউ শিক্ষক আবার কেউ বা অন্য কোনো পেশার সাথে খন্ডকালীন সাংবাদিকতা করেছেন। তারা খন্ডকালীন সময়ে যা করেছে তা আজো তরুণদের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে রয়েছে। শেখ গহর আলী, অধ্যাপক তবিবুর রহমান, অ্যাড. এম এম হাসান আওরঙ্গি, অ্যাড. নুরুল ইসলাম, অ্যাড. মুনসুর আহমেদ, শেখ আব্দুস সোবহান, কুদরত-ই-খোদা, সরদার আনিসুর রহমান, গোলাম রহমান, অ্যাড. অরুণ ব্যানার্জি, আমজাদ হোসেন, শেখ আব্দুস সাত্তার, নাজমুল আলম মল্লিক, সৈয়দ রিয়াজ, সুভাষ চৌধুরী, মোহাম্মদ তোহা খান, আনিস সিদ্দিকী, আল-কামাল আব্দুল ওহাব, এসএম হাফিজুর রহমান সেই তালিকারই অংশ। সম্পাদকের তালিকায় রয়েছেন তোয়াব খান, আব্দুল মোতালেব, মুফতি আব্দুর রহিম (কচি), অধ্যক্ষ তমিজ উদ্দিন, মহাসীন হোসেন বাবলু, বীর মুক্তিযোদ্ধ আব্দুল খালেক, আলী আহমেদ, আব্দুল মাজেদ, হাসান আব্দুল খালেক, একেএম আনিসুর রহমান। প্রয়াত সাংবাদিকের তালিকায় মোঃ রেজাউল করিম (ধূলিহর), আহসান (সুলতানপুর), আনোয়ারুল ইসলাম (মাটিয়াডাংগা)। খন্ডকালীন এসব সাংবাদিক ও সম্পাদকরা শুধু সাংবাদিকতাই করেননি, তারা কেউ রাজনীতি করেছেন, আবার কেউ বা সমাজসেবা, সামাজিক বা নাগরিক আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন। কেউ পাল্টাতে চেয়েছিলেন এই সমাজটাকে। আবার কেউ বা স্থানীয় সমস্যা সম্ভাবনা নিয়ে জেলার সামগ্রিক উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছেন। প্রয়াত ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের তালিকায় আমিনা বেগম। ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের তালিকায় লুৎফুন্নেছা বেগম, লায়লা পারভীন সেঁজুতি, জান্নাতুল ফেরদৌস, মাসুমা ইয়াসমিন, হাফিজুর রহমান মাসুম, শেখ তৌহিদুর রহমান, আবুল হোসেন। প্রতিষ্ঠালগ্নে সম্পাদক না হয়েও সম্পাদকের তালিকায় জিএম নুর ইসলাম, আবু নাসের মো. আবু সাঈদ, ডাঃ এটিএম রফিক উজ্জ্বল, মোঃ আবুল কালাম, লুৎফুন্নেছা বেগম, আমেনা বেগম।

সাংবাদিকতার প্রথম আনুগত্য নাগরিকজনের প্রতি। সাংবাদিকতার সার কথা হচ্ছে সুশৃঙ্খল যাছাই। যেমন যৌনতা, সন্ত্রাস, সহিংসতা ও বীভৎসতার উৎকট বা নগ্ন প্রকাশ নয়, মৃতের প্রতি সম্মান, লাশের ছবি না ছাপা, খারাপ ভাষা পরিহার, নিজের অবস্থান পরিষ্কার রাখা, ঘটনা বলবেন না-দেখাবেন, এটাই প্রকৃত সাংবাদিকতা। অন্যান্য পেশার মতো সাংবাদিকতার ক্ষেত্রেও কতক গুণ বা যোগ্যতা থাকা দরকার। সাংবাদিকতা বিষয়ে প্রথম বিভাগের অনার্স পাস করেও অনেকে পরিপূর্ণ সাংবাদিক হতে পারেন না। আবার অনেকে সাংবাদিকতার ডিগ্রি না নিয়েও বড় মাপের সাংবাদিক হতে পেরেছেন। সাংবাদিক জন্ম নেয় না, তৈরি হয়। সাংবাদিক হবার জন্য কিছু গুণ থাকতে হয়। সাংবাদিক হতে হলে সংবাদের গন্ধ শোঁকার নাক থাকতে হবে। অবলোকনের চোখ থাকতে হবে। বোঝার জন্য মন থাকতে হবে।

বস্তুনিষ্ট সাংবাদিকদের মানুষ সমাদর করে, সম্মান করে। সাংবাদিকদের লেখায় সমাজের লাভের পাশাপাশি ক্ষতিরও কারণ হতে পারে। উদ্দেশ্যমূলক সংবাদ প্রকাশ করা মোটেও সমীচীন নয়। এই তথ্যপ্রযুক্তির যুগে পাঠকরা সাংবাদিকদের চেয়ে অনেক বেশি সচেতন। পাঠকরা সাংবাদিকদের মতো গুছিয়ে লিখতে পারেন না বলেই সংবাদপত্রের দিকে হাত বাড়ায়। অন্যথায় মুখ ঘুরিয়ে নিতেন। একজন সাংবাদিকের সাংবিধানিক অধিকার, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, মানহানি, অশ্লীলতা, জননিরাপত্তা, ধর্মবিশ্বাস-বিষয়গুলো অবশ্যই মাথায় রাখতে হয়। উপরিউক্ত শব্দগুলো অনুধাবন করে জেলার পাশাপাশি দেশের সাংবাদিকতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন আবেদ খান, একেএম শহীদুল্লাহ, সাহেদ আলম, ফা¹ুনি হামিদ, আবু আহমেদ, আবুল কালাম আজাদ, কল্যাণ ব্যানার্জি, আবু সালেক, মিজানুর রহমান, আব্দুল ওয়াজেদ কচি, এম কামরুজ্জামান, মমতাজ আহমেদ বাপী, রামকৃষ্ চক্রবর্তী, আব্দুল বারী, মনিরুল ইসলাম মিনি, রুহুল কুদ্দুস, মোস্তাফিজুর রহমান উজ্জ্বল, কালিদাস কর্মকার, পলাশ আহসান, তুহিন সানজিদ, নিখিল চন্দ্র ভদ্র, শেখ আব্দুল আলিম, জাহাঙ্গীর আলম, মতিয়ার রহমান মধু, আব্দুল জলিল, গোলাম সরোয়ার, কাজী শওকত হোসেন ময়না, আব্দুস সোবহান, মোজাফ্ফার রহমান, মনিরুল ইসলাম মনি, অ্যাড. খায়রুল বদিউজ্জামান, অসীম বরণ চক্রবর্তী, এম জিল্লুর রহমান, সেলিম রেজা মুকুল, রঘুনাথ খাঁ, মো. আসাদুজ্জামান, অ্যাড. দিলীপ কুমার দেব, শরীফুল্লাহ কায়সার সুমন, কাজী নাসির উদ্দিন, শহিদুল হক রাজু, বরুণ ব্যানার্জি, শামীম পারভেজ, আবুল কাশেম, মোশারফ হোসেন (আব্বাস), শেখ ফরিদ আহমেদ ময়না, হাফিজুর রহমান মাসুম, আব্দুল গফুর সরদার, ফারুক মাহবুবুর রহমান, এম শাহীন গোলদার, শহিদুল ইসলাম, ফারুক রহমান, জহুরুল কবীর, শেখ মাসুদ হোসেন, জামাল উদ্দিন মামুন, এবিএম মোস্তাফিজুর রহমান, মো. রবিউল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, মো. আব্দুস সামাদ, কেএম আনিসুর রহমান, মোহাম্মাদ আলী সুজন, আবু তালেব মোল্লা, মুহা. জিল্লুর রহমান, কামরুল হাসান, ইব্রাহিম খলিল, ডিএম কামরুল ইসলাম, সৈয়দ রফিকুল ইসলাম শাওন, আমিরুজ্জামান বাবু, শহিদুল ইসলাম, আহসানুর রহমান রাজীব, ইয়ারব হোসেন, আক্তারুজ্জামান বাচ্চু, শেখ আমিনুর রশিদ সুজন, মোঃ রবিউল ইসলাম, ম. জামান, এসএম রেজাউল ইসলাম, কৃষ্হ মোহন ব্যানার্জি, আলতাফ হোসেন, শেখ তানজির আহমেদ, এসএম মাহিদার রহমান, আমিনা বিলকিস ময়না, শাকিলা ইসলাম জুঁই, মোঃ ঈদুজ্জামান ইদ্রিস, মেহেদী আলী সুজয়, আসাদুজ্জামান সরদার, মশিউর রহমান ফিরোজ, এসকে কামরুল হাসান, এসএম আকরামুল ইসলাম, মোঃ হাফিজুর রহমান, নাজমুল হক, মোঃ বেলাল হোসাইন, আব্দুর রহমান, জোবায়ের মোস্তাফিজ, শাহরিয়ার হোসেন, মো: মুনসুর রহমান, খন্দকার আনিসুর রহমান, জাহিদ হোসাইন, গোপাল চন্দ্র, আব্দুল্লাহ আল মামুন, গাজী হাবিব, মুশফিকুর রহমান রিজভী, মোঃ মনিরুজ্জামান তুহিন, হাসান গফুর, মাহফিজুল ইসলাম আক্কাজ, আহাদুর রহমান জনি,মাজহারুল ইসলাম, আমিরুল ইসলাম, মোঃ জাহিদুর রহমান পলাশ, শেখ কামরুল ইসলাম, এসএম আবুল কালাম আজাদ, মোতাহার নেওয়াজ (মিনাল), আবুল কালাম আজাদ, বোরহান উদ্দিন, মোঃ মনিরুজ্জামান, মীর মোস্তাফা আলী, আলী মুক্তাদা হৃদয়, এসএম বিপ্লব হোসেন, নাজমুল শাহাদাৎ জাকির, গাজী ফরহাদ, ফারহাদ হোসেন, হোসেন আলী, মেহেদী হাসান, মোঃ কামাল উদ্দিন সরদার, মোঃ আইয়ুব হোসেন রানা, মীর আবু বক্কর, সাবিনা ইয়াসমিন পলি, মোঃ শহিদুল ইসলাম শহিদ, মোঃ আঃ মতিন, মোঃ ফয়জুল হক বাবু, শেখ হাবিবুর রহমান হবি, এসএম বাচ্চু, মোঃ মাসুদ আলী, জাহিদ হাসান, মাসুদুজ্জামান সুমন, মোঃ আব্দুল আলিম, তাজমিনুর রহমান টুটুল, রাহাত রাজা, রফিকুল ইসলাম রানা, মোঃ রুবেল হোসেন, রুবেল হোসেন, জাকির হোসেন মিঠু, ফিরোজ হোসেন, মোঃ আক্তারুল ইসলাম, অসীম কুমার বিশ্বাস, মো. নিয়াজ ওয়াহিদ, মো. আলতাফ হোসেন, মো. আশিক সরদার, শেখ জাহাঙ্গীর আলম, মো. আবু বক্কর সিদ্দিক, মো. বায়েজীদ হাসান, মিলন কুমার বিশ্বাস, শেখ আনিসুজ্জামান রেজা, মো. মোমিনুর রহমান, আশিকুজ্জামান খান, মো: জাহিদ হোসাইন, এটিএম রেজাউল হক, আজাহারুল ইসলাম সাদী, আহাজউদ্দিন সুমন, মাহিম আনজু মোত্তকি, কামরুজ্জামান, শেখ রিজাউল ইসলাম, শেখ ফারুক হোসেন, মো. হাবিবুল্লাহ, মো. আরাফাত আলী, খান নাজমুল হোসেন, ইছাক আলী, মিজানুর রহমান মো: সেলিম হোসেন, মো: মারুফ আহম্মেদ খান (শামীম), ইব্রাহিম খলিল, মুরশিদ, আজিজুর রহমান, সোহারাফ হোসেন, নাহিদ হাসান লিটু, আজাদ হোসেন টুটুল, মো. আরিফ হোসেন, মো. ইদ্রিস আলী, মো. আবুল কালাম, শামীম আক্তার মিরাণ মুকুল, আল ইমরান, হাসানুর রহমান হাসান, তৌফিকুজ্জামান লিটু, শাহনেওয়াজ মাহমুদ রনি, রমজান আলী, শফিকুল ইসলাম, আনোয়ার হোসেন, কাজী ফকরুল ইসলাম রিপন, জিএম মনিরুল ইসলাম, আবু সাঈদ, রশিদুল আলম, আবুল হোসেন, আতিয়ার রহমান, হাবিবুল্লাহ বাহার, আমিরুল ইসলাম, আসাদুজ্জামান লিটন, সাইফুল আজম খান মামুন, মুজাহিদ, শেখ ফারুক, রুহুল আমিন, লাল্টু হোসেন, সেলিম হায়দার, আবু রায়হান, শাহাজাহান আলী, রাজু রায়হান, ফাহাদ হোসেন, ইমানুর রহমান, সুজাউল হক, জিএম সোহরাব হোসেন, নুর মোহাম্মদ পাড়, মীর মামুন হাসান, হাসান ইকবাল মামুন, আব্দুল মোমিন, গাজী সুলতান আহমেদ, আশরাফুজ্জামান মুকুল, খায়রুল আলম সবুজ, মনিরুল ইসলাম, খায়রুল ইসলাম, নুর আহমেদ পাড়, নাজমুল আলম মুন্না, মো: বাবুল আখতার, ইমরান হোসেন মিঠু, মোস্তাফিজুর রহমান, মোঃ আব্দুস সালাম, গাজী মোক্তার হোসেন, মো. মনিরুজ্জামান মনি, মো. শাহজাহান আলম, মো. রবিউল ইসলাম, মো. মামুন হোসেন, মো. শিমুল হোসেন বাবু, নজরুল ইসলাম, মো. আজহারুল ইসলাম, নব কুমার দে, শেখ মনিরুজ্জামান, সঞ্জয় কুমার দাশ, জাহাঙ্গীর হোসেন।

বিভিন্ন সময়ে পত্রিকা পরিষদের বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেছেন আশরাফুল ইসলাম খোকন, মো. নজরুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান হাবিব, রফিকুল ইসলাম রফিক, খালিদ হাসান, জিএম আদম শফিউল্লাহ, শেখ আসাদুর রহমান, রবিউল ইসলাম, শেখ ফরিদ হোসেন মৃত্তিকা এলাহী, জগন্নাথ রায়, শেখ আসাদুর রহমান, আল ফেরদৌস আলফা, আব্দুল হাকিম, জাকির হোসেন লস্কর শেলী, আব্দুল মোকাদ্দেস খান চৌধুরী (মিন্টু চৌধুরী), ওয়ায়েশ খান চৌধুরী, এসএম মাকসুদ খান, মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, শেখ ওবায়েদুস সুলতান বাবলু, মোঃ আমিরুজ্জামান বাবু, সাইদুর রহমান, ফিরোজ কবীর, মোঃ নজরুল ইসলাম, কামরুজ্জামান রাসেল। ইতিপূর্বে সাংবাদিকতা করেছেন পবিত্র মোহন দাশ, তৈয়েব হাসান সামছুজ্জামান, শেখ বেলাল হোসেন, অ্যাড. এবিএম সেলিম, রেজাউল ইসলাম, নাসির, শোভন প্রমূখ। এছাড়াও উপজেলার পাশাপাশি সাংবাদিকতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেনঃ

আশাশুনি-জিএম মুজিবুর রহমান, জিএম আল ফারুক, এসএম আহসান হাবিব, সোহরাব হোসেন, আব্দুস সামাদ বাচ্চু, আলী নেওয়াজ, আব্দুল আলিম, সমীর রায়, এসকে হাসান, এমএম সাহেব আলী, রাবিদ মাহমুদ চঞ্চল, আনিছুর রহমান বাবলা, শেখ বাদশা, মাসুম বাবুল, মইনুল ইসলাম, জ¦লেমিন হোসেন, শেখ আরাফাত হোসেন, এমএস মুকুল শিকারী, শেখ আসাদুজ্জামান মুকুল, ইলিয়াস হোসেন, রনদা প্রসাদ মন্ডল, লিংকন, আকাশ হোসেন, গোলাম মোস্তফা, বাবুল হাসনাইন, সোহরাব হোসেন, নুর আলম, ফায়জুল কবির, হাবিবুল্লাহ বিলালী, জগদীশ চন্দ্র সানা, আঃ আলীম, সচ্চিদানন্দদে সদয়, আবুল হাসান, মোঃ শরিফুজ্জামান মুকুল, মোঃ আকাশ হোসেন, এমএম নুর আলম, এম হাবিবুল্লাহ বিলালী, হাসান ইকবাল মামুন, শেখ আশিকুর রহমান।

শ্যামনগর-জিএম আকবর কবীর, এসএম মোস্তাফা কামাল, জাহিদ সুমন, আব্দুর রহমান বাবু, তপন কুমার বিশ^াস, শেখ সোহরাব হোসেন, মেহেদী হাসান মারুফ, জিএম আব্দুল কাদের, সামিউল আজম মনির, আব্রাহাম লিংকন, সুলতান শাহজাহান, সিরাজ, আল ইমরান প্রমূখ। সামিউল ইমাম আজম মনির, এসএম মোস্তফা কামাল, আলমগীর সিদ্দিকী, মনিরুজ্জামান মুকুল, জিএম কামরুজ্জামান, আছাদুজ্জামান লিটন, জাহিদ সুমন, তপন কুমার বিশ্বাস, আব্দুল কাদের, মেহেদী হাসান মারুফ।

কলারোয়া-দীপক শেঠ, একেএম আনিছুর রহমান, মোশারফ হোসেন, এসএম জাকির হোসেন, আরিফুল হক চৌধুরী, পলাশ মোর্তাজা হাসান, এসএম ফারুক হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, এমএ কালাম, আনোয়ার হোসেন, সাইফুল ইসলাম, আব্দুর রহমান, আরিফ মাহমুদ, আতাউর রহমান, এমএ সাজেদ, সুজাউল হক, সরদার জিল্লুর রহমান, দীপক শেঠ, শেখ জুলফিকারুজ্জামান জিল্লু, রাশেদুল হাসান কামরুল, আসাদুজ্জামান আসাদ, হাসান মাসুদ পলাশ, আবু রায়হান মিকাইল, মনিরুল ইসলাম মনি, অহিদুজ্জামান খোকা, শফিকুর রহমান, হাবিবুর রহমান সোহাগ, দেবাশীষ চক্রবর্তী, শেখ রাজু রায়হান, জুলফিকার আলি, আনোয়ার হোসেন, তাওফিকুর রহমান সঞ্জু, সাইফুল্লাহ আজাদ, কাজী সিরাজুর রহমান, মনিরুল ইসলাম মনি, দেলোয়ার হোসেন, হাবিবুর রহমান সোহাগ, খায়রুল আলম কাজল সরদার, ফারুক হোসেন রাজ, ইমদাদুল ইসলাম, হোসেন আলী, তরিকুল ইসলাম, আরিফুর রহমান, মিলন দত্ত, মিলটন, পিয়ারে আশেকে রসুল সুমন, নির্বাহী সদস্য আক্তারুজ্জামান, শফিকুর রহমান, অহিদুজ্জামান, মো: মোস্তাক আহমেদ, এম.এ আজিজ, মো: শামছুর রহমান লাল্টু, মোজাফ্ফর হোসেন পলাশ, মুহাঃ আসাদুজ্জামান ফারুকী, মোঃ মোস্তফা হোসেন, তাজউদ্দীন আহমদ রিপন, মো: রেজওয়ান উল্লাহ ও মোর্তজা হাসান মুন্না, মোশারফ হোসেন, মুজাহিদুল ইসলাম, জিএম জিয়া, এমএ কাসেম, মোস্তফা হোসেন বাবলু, গোলাম রসুল।

তালা-এসএম নজরুল, এসএম জাহাঙ্গীর হাসান, এমএ মান্নান, সৈয়দ জুনায়েদ আকবর, এস,এম হাসান আলী বাচ্চু, খান নাজমুল হুসাইন, শেখ আব্দুস সালাম, বিএম বাবলুর রহমান, এসএম জহর হাসান সাগর, মোঃ আব্দুল মজিদ, কাজী ইমদাদুল বারী জীবন, মোঃ লিটন হুসাইন, মোঃ আবজাল হোসেন, মোঃ বাহারুল ইসলাম মোড়ল, কাজী এনামুল হক বিপ্লব, শেখ ফয়সাল হোসেন, মোঃ আল- মাহবুব হুসাইন, মোঃ মেহেদী হাসান স্বাক্ষর, মোঃ সাইদুর রহমান আকাশ,মো: তপু শেখ, শ্রী পার্থ প্রতীপ মন্ডল, শেখ জলিল আহমেদ, এম এ হাকিম, গাজী সুলতান আহম্মেদ, গাজী জাহিদুর রহমান, এম এ ফয়সাল, সেলিম হায়দার, রোকনুজ্জামান টিপু, শফিকুল ইসলাম শফি, জাহাঙ্গীর হোসেন, এস এম লিয়াকত হোনেস, সব্যসাচী মজুমদার বাপ্পী,অর্জুন বিশ্বাস, সেকেন্দার আবু জাফর বাবু, খলিলুর রহমান লিথু, নূর ইসলাম, ইলিয়াস হোসেন, প্রভাষক ইয়াছিন আলী, আসাদুজ্জামান রাজু, কাজী আরিফুল হক (ভুলু), খলিলুর রহমান,কামরুজ্জামান মিঠু, শিরিনা সুলতানা, আজমল হোসেন জুয়েল, তপন চক্রবর্তী, সুমন রায় গণেশ, মীর জাকির হোসেন, বি.এম. জুলফিকার রায়হান, ইন্দ্রজীৎ দাস বাপী, নারায়ন মজুমদার, মো. রফিকুল ইসলাম, এস.আর. আওয়াল, কে. এম. শাহিনুর রহমান, মো. মিজানুর রহমান, হাসান আলী বাচ্চু, শেখ সিদ্দিক, পিএম গোলাম মোস্তফা, মো. আপতাফ হোসেন, মো. হাফিজুর রহমান, এম.এ জাফর, মো. বাবলুর রহমান, মিজানুর রহমান, এসকে রায়হান, বিল্লাল হোসেন, সন্তোষ ঘোষ, রিয়াদ হোসেন, তাজমুল ইসলাম, সৈয়দ মারুফ, তাপস সরকার, কাজী লিয়াকত হোসেন, মুকুল হোসেন, তরিকুল ইসলাম, কুদ্দুস পাড়, শামিম খান, আছাদুজ্জামান, আব্দুল মতিন, শেখ জহুরুল হক, আব্দুল মোমিন, ইয়াছীন আলী সরদার, নজমুল হক খান, নাজমুল হক, শাহিন আলম, আব্দুল জলিল, আতাউর রহমান, খাইরুল আলম সবুজ, আলমগীর হোসেন, মনিরুজ্জামান মনি, মাগফুর রহমান জান্টু, এম এম জামান মনি, কুমার ইন্দ্রজিৎ সাধু, বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী, মুজিবুর রহমান। শেখ আঃ হাই, শেখ জাকির হোসেন, কামরুজ্জামান মোড়ল, বাবলা সরদার, শেখ শওকত হোসেন, জামাল উদ্দীন, বাবলু বিশ্বাস, খলিলুর রহমান, শেখ আশরাফ আলি, শেখ কামরুজ্জামান রিকু, শেখ শামিজুল ইসলাম, নাজমুল হুসাইন মাহী, শেখ সানজিদুল হক ইমন, জুয়েল হাসান, মোখলেছুর রহমান, ইব্রাহীম মোড়ল, হেলাল উদ্দীন, শেখ আল-আমিন সরদার, আবু সাঈদ, আলী রেজা, গোবিন্দ কুমার রায়, মোঃ ওসমান গণি, শেখ আল-আমিন, বিপ্লব কুমার আইচ, শেখ আল-আমিন, ইলিয়াজ হোসেন, হাবিবুর রহমান হাবিব, ইয়াছিন আলী, আবু হোসেন, শাহীন বিশ^াস।

দেবহাটা- আব্দুল ওহাব, মাহমুদুল ইসলাম শাওন, খায়রুল ইসলাম, লিটু, অহিদুজ্জামান, আরকে বাপ্পা, রফিকুল ইসলাম, ওমর ফারুক মুকুল, আক্তার হোসেন ডাবলু, মেহেদী হাসান কাজল, আশরাফুল ইসলাম, আবির হোসেন লিয়ন, আব্দুল্লাহ আল মামুন, তারেক মনোয়ার, বায়েজিত বোস্তামি উজ্বল, কবির হোসেন, সুমন পারভেজ বাবু, সুমন ঘোষ সুজন, লিটন ঘোষ বাপি, ফরহাদ হোসেন সবুজ, সন্যাসি কুমার ওভি, এমএ মামুন, এসএম নাসির উদ্দীন, মিজানুর রহমান, আব্দুর রব লিটু, রাজু আহম্মেদ, রুহুল আমিন, আব্দুস সালাম, আমিরুল ইসলাম, আছাদুল ইসলাম শহিদুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, মহিউদ্দিন আহমেদ লাল্টু, রুহুল আমিন মোড়ল, আবু বক্কর সিদ্দিক, হিরণ কুমার মন্ডল, আবু হাসান, রিয়াজুল ইসলাম আলম, জাফর ইকবাল, মজনুর রহমান, কে.এম রেজাউল করিম, আশরাফুল ইসলাম বাদল।

কালিগঞ্জ- শেখ সাইফুল বারী সফু, সুকুমার দাশ বাচ্চু, নিয়াজ কাওছার তুহিন, শেখ আনোয়ার হোসেন, এম হাফিজুর রহমান শিমুল, কাজী মুজাহিদুল ইসলাম তরুন, এস এম আহম্মাদ উল্যাহ বাচ্ছু, মীর জাহাঙ্গীর হোসেন, শেখ আবু হাবিব, কাজী মোফাফ্ফাখারুল ইসলাম নীলু, জিএম ছামছুর রহমান, শেখ লুৎফর রহমান, শেখ শামিম উর রহমান, মনিরুজ্জামান মহাসিন, জিএম আব্দুল বারী, কেরামত আলী, টিএম আব্দুল জব্বার, এসএম ফজলুর রহমান, গাজী জাহাঙ্গীর কবীর, মীরাবসু সরকার, শেখ আব্দুল করিম মামুন হাসান, হাফেজ আব্দুল গফুর, আমিনুর রহমান, মাষ্টার রফিকুল ইসলাম, অসিত কুমার অধিকারী, এসএম গোলাম ফারুক, জিএম গোলাম রব্বানী, শেখ মনিরুজ্জামান মনি, রবিউল ইসলাম, শেখ রবিউল ইসলাম, মো: ইমরান আলী, শেখ আব্দুল হামিদ, শেখ সাদেকুর রহমান, মাসুদ পারভেজ ক্যাপ্টেন, আহাদুজ্জামান আহাদ, শেখ মাহবুবুর রহমান সুমন, তরিকুল ইসলাম লাভলু, সনৎ কুমার গাইন, শফিকুল ইসলাম, মোখলেসুর রহমান মুকুল, শেখ ইকবাল আলম বাবলু, আহাদুজ্জামান আহাদ, শেখ সাদেকুর রহমান, এসএম গোলাম ফারুক, গাজী মিজানুর রহমান, জামাল উদ্দীন, শেখ মাহবুবর রহমান সুমন, সনৎ কুমার গাইন, আরাফাত আলী, শেখ মোদাচ্ছের হোসেন জান্টু, এসএম গোলাম ফারুক, সেলিম শাহারিয়ার, বাবলা আহমেদ, হাবিবুল্লাহ বাহার, জিএম ফজলুর রহমান, সাজেদুল হক সাজু, মো রফিকুল ইসলাম, জি.এম ফজলুর রহমান, আউয়াল হোসেন, মাসুদ পারভেজ, শফিকুল ইসলাম, বিএম জালালউদ্দীন, মিনুদ হাসান নয়ন, মো: রেজাউল করিম, শিমুল হোসেন। প্রয়াত-শেখ আব্দুল হামিদ (গোবিন্দপুর)।

১৯৯২ সালের পূর্ব পর্যন্ত দেশের তথা জেলার মানুষের তথ্য পাওয়ার উৎস ছিল হাতেগোনা কয়েকটি পত্রিকা, বিবিসি রেডিও ও ভয়েস অব আমেরিকোর বাংলা সংবাদ। ১৯৯০ সালে ৬ ডিসেম্বর স্বৈরাচার বিরোধী গণঅভ্যুত্থানে সাবেক সামরিক শাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ এর পতনের পর দেশের ন্যায় সাতক্ষীরা জেলায় নতুন ভাষা, তথ্য বিন্যাস ও অবয়ব নিয়ে দৈনিক কাফেলা প্রকাশিত হয় এক ঝাঁক তরুণ সাংবাদিকদের নিয়ে। এ পত্রিকাটির প্রথম ও শেষ পাতা ছিল প্রায় অভিন্ন। এই পত্রিকার শেষ পাতায় পত্রিকার নেমপ্লেট ছাপানো প্রবনতা লক্ষ করা যায়। কাগজটির নতুন বৈশিষ্ট্য ছিল যে সংবাদ যে পাতায় শুরু হয় সেই সংবাদ পরের পাতায় শেষ হতো। পত্রকাটির নিজস্ব সম্পাদকীয়, উপসম্পাদকীয়-এর বাইরেও পাঠকদের থেকে কিংবা/লেখক গন্ডির বাইরে চিন্তাশীল পাঠকদের কলাম লেখক হিসেবে পরিচিতি করে তোলে। পরবর্তীতে প্রায় জেলার অধিকাংশ সংবাদপত্রই এ ধারাটি গ্রহণ করেন। এর প্রকাশ ভঙ্গিতে বৈচিত্র্য থাকলেও বিপনন ব্যবস্থা ছিল আগের দেশীয় সংবাদপত্রগুলোর মতোই। তবে একে একে স্থানীয় পত্রিকাগুলোর মধ্যে পাঠক ধরে রাখার তীব্র প্রতিযোগিতা পরিলক্ষিত হয়। বর্তমানে জেলা থেকে ১৪ টি দৈনিক, ৪ টি সাপ্তাহিক ও একটি অনলাইন পত্রিকা সরকারী লাইন্সেপ্রাপ্ত।

তথ্যসূত্রঃ

১। ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ, সাতক্ষীরা: সমাজ ও সংস্কৃতি, পৃ: ১৬৬, ¯্রােত, প্রকাশনায়-সাতক্ষীরা কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরী, প্রকাশকাল- নভেম্বর ২০১৯ খ্রিঃ।

২। সিরাজুল ইসলাম, সাতক্ষীরার সাহিত্য-সাময়িকী: শতবর্ষেও পথচলা (১৯০৭-২০১৭), পৃ: ৩৯, ঈক্ষণ, বর্ষ ৩২, সংখ্যা ২, শ্রবাণ ১৪২৬, জুলাই ২০১৯।

৩। সুবাসিত সুভাষ, সাংবাদিক সুভাষ চৌধুরী স্মারকগ্রন্থ, পৃ-০৪, প্রকাশনায়-নাগরিক শোকসভা আয়োজক কমিটি, সাতক্ষীরা। প্রকাশকাল-২৬ নভেম্বর ২০২২।

৪। অন্যন্য আনিস, মোঃ আনিসুর রহিম স্মারকগ্রন্থ, পৃ-০৫, প্রকাশনায়-নাগরিক স্মরণসভা আয়োজক কমিটি, সাতক্ষীরা। প্রকাশকাল-২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।

৫। আবু হেনা আলম, সাতক্ষীরার ইতিহাস-ঐতিহ্য, পৃ: ৩৯৭-৪০৭, প্রকাশক-বেগম নাজমুন নাহার, প্রকাশকাল-ফেব্রুয়ারি ২০২০ খ্রিঃ।

৬। খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের ভোটার তালিকা প্রণয়ন এবং নির্বাচন পরিচালনা কমিটি, ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ খ্রিঃ।

৭। স্বাক্ষর অস্পষ্ট, নির্বাচন পরিচালনা কমিটি, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের চুড়ান্ত ভোটার তালিকা-২০২১, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ খ্রিঃ।

৮। স্বাক্ষর অস্পষ্ট, সভাপতি, আবু আহমেদ, সম্পাদক মমতাজ আহমেদ বাপী, সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের ২০২০-২১ সালের বার্ষিক নির্বাচনের খসড়া ভোটার তালিকা, তারিখ-২৮ ডিসেম্বর ২০১৯।

৯। ইন্টারনেট ও জেলা তথ্য বাতায়ন।

লেখকঃ মোঃ মুনসুর রহমান, বার্তা সম্পাদক, সাপ্তাহিক সূর্যের আলো, সাতক্ষীরা। মোবাইল নম্বর-০১৭৫৪২৪১৩৮৮।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd