1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫৭ পূর্বাহ্ন
৫ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বহুকাঙ্খিত পোস্ট অফিস মোড় হতে পুরাতন সাতক্ষীরা হাটখোলা মোড় পর্যন্ত কার্পেটিং রাস্তা নির্মাণ কাজের উদ্বোধন 📰ফিলিস্তিনে ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে মোসলেমা আদর্শ একাডেমীর মানববন্ধন📰আশাশুনি জামায়াতের দায়িত্বশীল শিক্ষা শিবির📰বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদযাপন উপলক্ষে দরগাহপুর আঞ্চলিক প্রেসক্লাবের মতবিনিময় সভা 📰সাতক্ষীরায় বর্ণিল আয়োজনে পালিত হচ্ছে বাংলা নববর্ষ📰বাংলা নববর্ষ উদযাপনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ণিল আয়োজন📰ফ্যাসিস্টের মুখাবয়ব কোনো রাজনীতির অংশ নয় : সংস্কৃতি উপদেষ্টা📰দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা📰এবারের সম্মেলনে ৩১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে: বিডা চেয়ারম্যান📰২৪-এর গণঅভ্যুত্থান বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তোলার সুযোগ এনে দিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

ইউক্রেনে বাঁধ ভাঙার পর ছাদে-গাছে রাত কাটাচ্ছে মানুষ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ৭ জুন, ২০২৩
  • ৪০২০ সংবাদটি পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক : ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ নোভা কাখোভকা বাঁধ ভেঙে যাওয়ার পর ২৪ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। আরও ৮০ গ্রাম-শহর প্লাবিত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি। এরই মধ্যে এসব এলাকা থেকে প্রায় এক হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া। এই অঞ্চলের ৪২ হাজার বাসিন্দার মধ্যে অনেকে বাস ও ট্রেনে করে শহর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। যারা কোথাও যেতে পারেননি তারা পড়েছেন চরম বিপাকে। অনেকে বাড়ির ছাদে এবং গাছে চড়ে রাত কাটাচ্ছেন।

কাখোভকা বাঁধ এ অঞ্চলে পানীয় জল থেকে শুরু কৃষি ও জাপোরিঝিয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর প্রভাব রাশিয়ার দখলে নেওয়া ক্রিমিয়া উপদ্বীপ পর্যন্ত বিস্তৃত। এখন দিনিপ্রো নদীর স্রোত খেরসন শহরকে ভয়াবহ বন্যার ঝুঁকিতে ফেলেছে। খবর বিবিসির।

ইউক্রেনীয় টেলিভিশনে ডেপুটি প্রসিকিউটর-জেনারেল ভিক্টোরিয়া লিটভিনোভা বলেছেন, দিনিপ্রো নদীর পশ্চিমে ইউক্রেন নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলের ১৭ হাজার ও রাশিয়ান নিয়ন্ত্রিত পূর্ব তীর থেকে ২৫ হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে নিতে হবে।

মঙ্গলবার ভোরে বাঁধটি কী কারণে ভেঙেছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এই ঘটনার জন্য মস্কো ও কিয়েভ একে অপরকে দায়ী করেছে। ইউক্রেন বলেছে, তাদের সেনা যাতে দক্ষিণ ইউক্রেন যেতে না পারে, সেজন্যই রাশিয়া এই কাজ করেছে। আর মস্কোর অভিযোগ, ইউক্রেনের বাহিনী গোলা মেরে এই কাজ করেছে।

এই বাঁধ তৈরি হয়েছিল সোভিয়েত আমলে। এখান থেকে ঝাপোরিজ্ঝিয়া পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রে পানি সরবরাহ করা হতো। একইসঙ্গে ক্রাইমিয়া উপদ্বীপ অঞ্চলেও যেত পানি। এই অঞ্চল ২০১৪ সালে রাশিয়া দখল করে নিয়েছে। এই বাঁধের পাশের এলাকাও রাশিয়ার দখলে।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, গত কয়েক দশকের মধ্যে ইউরোপে এটাই সবচেয়ে বড় পরিবেশগত বিপর্যয় এবং যার জন্য মানুষই দায়ী। তার দাবি, এই শক্তপোক্ত বাঁধ ও জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র সাধারণ কারণে ভেঙে পড়া সম্ভব নয়। রাশিয়াই এটি ভেঙেছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd