1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১৮ অপরাহ্ন
১০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰ইসকন নেতা চিন্ময় দাস বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার📰বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ পালন উপলক্ষ্যে মানব বন্ধন📰উপকূলীয় নারীদের অভিযোজিত ও টেকসই সবজি চাষের লক্ষ্যে লিডার্সের সবজি বীজ ও জৈব সার বিতরণ📰সাতক্ষীরায় হারানো মোবাইল উদ্ধার করে মালিকদের ফেরত দিল পুলিশ📰সাতক্ষীরায় ১২০ টাকায় পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল পদে নির্বাচিত ৫৮ জন, অপেক্ষামান-৬ প্রার্থী📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২

মিথ্যে অপহরণ মামলা থেকে অব্যহতি ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : সোমবার, ৭ মে, ২০১৮
  • ৬২৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

শহর প্রতিনিধি: শ্যামনগরে মিনি স্লুইচ গেট দখল করতে না পেরে চারজনের নামে মিথ্যে পাচার মামলা করার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের পানখালী(চুনা) গ্রামের মৃত শফির আলী গাজীর ছেলে মো. আনিছুর রহমান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমার বোনের নামীয় আবাদ চন্ডিপুর মৌজায় এক একর ১১ শতক জমি মাছের ঘের করার জন্য ২০১৭ সাল পর্যন্ত ডিড দেয়া ছিল। পরবর্তীতে তার কাছ থেকে ঘেরটি ফেরত নিয়ে আমরা ব্যবসা শুরু করি। পাশ্ববর্তী কাশেম গাজীর ছেলে শহিদ গাজী ওই ঘেরে থাকা মিনি স্লুইচ গেটটি জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা করেন। কিন্তু দখল করতে না পেরে শহিদ গাজী আমার ও আমার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র শুরু করেন। এরই জের ধরে মোটা অংকের অর্থের বিনিময় শহিদ তার মামা শশুর জাহাবক্সকে ম্যানেজ করে তার মেয়ে শাহানারা বিবি অপহরণ হয়েছে মর্মে অভিযোগ এনে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি আমার ও মেঝ ভাই হাফেজ মিজানুর রহমান, এইচ এসসি পরীক্ষার্থী ভাগ্নে মুজাহিদ এবং তার বোন তাহলিমার নামে একটি মিথ্যে অপহরণ মামলা দায়ের করে। অথচ আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি জাহাবক্সের মেয়ে কথিত অপহৃত শাহানারা বিবি বিগত ২০১৪ সালের ১৮ অক্টোবর থেকে ভারতের একটি কারাগারে অন্তরীন রয়েছে। যে মামলায় শাহানারা কারাগারে রয়েছে তার সার্টিফাই কপি আমরা সংশ্লিষ্ট আদালত থেকে তুলে এনেছি।
আনিছুর অভিযোগ করে বলেন, ভারত থেকে অবৈধভাবে নদী পথে চোরচালানি মালামাল পাচারকালে ২০০৯ সালে বিজিজি’র হাতে আটক হয় শহিদের ট্রলার। এঘটনায় বিজিবি তার নামে দু’টি চোরচালানি মামলা দায়ের করে। একই সময় শ্যামনগর থানায় তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা দায়ের হয়। এই হত্যা মামলা থেকে অব্যহতি পেতে ভারতে গিয়ে তার ক্যান্সার হয়েছে মর্মে একটি সার্টিফিকেট আনে। সেই থেকে তার নাম হয়েছে ক্যান্সর শহিদ। চোরাকারবারির মাধ্যমে শহিদ জিরো থেকে এখন লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হয়েছে। তার এই কালো টাকার প্রভাবে সে এলাকার সাধারন মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে সাহস পায়না।
তিনি আরো বলেন, শুধুমাত্র আমাদেরকে হয়রানি করার জন্য চোরাকারবারি শহিদের কথায় জাহাবক্স আমাদের নামে মিথ্যে অপহরণ মামলা করেছে। মিথ্যে মামলার আসামি হয়ে আমার এইচ এসসি পরীক্ষার্থী ভাগ্নে মুজাহিদ বর্তমানে পলাতক জীবন যাপন করছে। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তার ভবিষ্যত শিক্ষা জীবন। তিনি মিথ্যে অপহরণ মামলার দায় থেকে কলেজ ছাত্র ভাগ্নেসহ সকলকে অব্যহতি প্রদান ও দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।মিথ্যে অপহরণ মামলা থেকে অব্যহতি ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
শহর প্রতিনিধি: শ্যামনগরে মিনি স্লুইচ গেট দখল করতে না পেরে চারজনের নামে মিথ্যে পাচার মামলা করার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের পানখালী(চুনা) গ্রামের মৃত শফির আলী গাজীর ছেলে মো. আনিছুর রহমান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমার বোনের নামীয় আবাদ চন্ডিপুর মৌজায় এক একর ১১ শতক জমি মাছের ঘের করার জন্য ২০১৭ সাল পর্যন্ত ডিড দেয়া ছিল। পরবর্তীতে তার কাছ থেকে ঘেরটি ফেরত নিয়ে আমরা ব্যবসা শুরু করি। পাশ্ববর্তী কাশেম গাজীর ছেলে শহিদ গাজী ওই ঘেরে থাকা মিনি স্লুইচ গেটটি জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা করেন। কিন্তু দখল করতে না পেরে শহিদ গাজী আমার ও আমার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র শুরু করেন। এরই জের ধরে মোটা অংকের অর্থের বিনিময় শহিদ তার মামা শশুর জাহাবক্সকে ম্যানেজ করে তার মেয়ে শাহানারা বিবি অপহরণ হয়েছে মর্মে অভিযোগ এনে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি আমার ও মেঝ ভাই হাফেজ মিজানুর রহমান, এইচ এসসি পরীক্ষার্থী ভাগ্নে মুজাহিদ এবং তার বোন তাহলিমার নামে একটি মিথ্যে অপহরণ মামলা দায়ের করে। অথচ আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি জাহাবক্সের মেয়ে কথিত অপহৃত শাহানারা বিবি বিগত ২০১৪ সালের ১৮ অক্টোবর থেকে ভারতের একটি কারাগারে অন্তরীন রয়েছে। যে মামলায় শাহানারা কারাগারে রয়েছে তার সার্টিফাই কপি আমরা সংশ্লিষ্ট আদালত থেকে তুলে এনেছি।
আনিছুর অভিযোগ করে বলেন, ভারত থেকে অবৈধভাবে নদী পথে চোরচালানি মালামাল পাচারকালে ২০০৯ সালে বিজিজি’র হাতে আটক হয় শহিদের ট্রলার। এঘটনায় বিজিবি তার নামে দু’টি চোরচালানি মামলা দায়ের করে। একই সময় শ্যামনগর থানায় তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা দায়ের হয়। এই হত্যা মামলা থেকে অব্যহতি পেতে ভারতে গিয়ে তার ক্যান্সার হয়েছে মর্মে একটি সার্টিফিকেট আনে। সেই থেকে তার নাম হয়েছে ক্যান্সর শহিদ। চোরাকারবারির মাধ্যমে শহিদ জিরো থেকে এখন লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হয়েছে। তার এই কালো টাকার প্রভাবে সে এলাকার সাধারন মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে সাহস পায়না।
তিনি আরো বলেন, শুধুমাত্র আমাদেরকে হয়রানি করার জন্য চোরাকারবারি শহিদের কথায় জাহাবক্স আমাদের নামে মিথ্যে অপহরণ মামলা করেছে। মিথ্যে মামলার আসামি হয়ে আমার এইচ এসসি পরীক্ষার্থী ভাগ্নে মুজাহিদ বর্তমানে পলাতক জীবন যাপন করছে। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তার ভবিষ্যত শিক্ষা জীবন। তিনি মিথ্যে অপহরণ মামলার দায় থেকে কলেজ ছাত্র ভাগ্নেসহ সকলকে অব্যহতি প্রদান ও দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd