1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২৪ অপরাহ্ন
১২ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰মানুষ কেন তাদের ওপর বিক্ষুব্ধ, গণমাধ্যমের তা স্পষ্ট করা উচিত📰রণক্ষেত্রে পরিণত পাকিস্তানের ইসলামাবাদ📰শ্যামনগরে শিশুশ্রম সংক্রান্ত আইন ও নীতিমালার যথাযথ বাস্তবায়ন বিষয়ক সভা📰চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে হামলা, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নিহত📰ডা. শফিকুর রহমানের আগমন উপলক্ষে সাতক্ষীরা জামায়াতের প্রস্তুতি সভা📰সাতক্ষীরায় আশা সংস্থার ৪৭০ শীতবস্ত্র  বিতরণ📰শ্যামনগরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ভাষা সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষায় ব্যতিক্রম প্রদর্শনী📰ইসকন নেতা চিন্ময় দাস বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার📰বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ পালন উপলক্ষ্যে মানব বন্ধন📰উপকূলীয় নারীদের অভিযোজিত ও টেকসই সবজি চাষের লক্ষ্যে লিডার্সের সবজি বীজ ও জৈব সার বিতরণ

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে কোটা কেন বাতিল নয়

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১৬৪৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

বিভিন্ন কোটার ভিত্তিতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ কেন অবৈধ নয় এবং কোটা প্রথা কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে সরকারের সংশ্লিষ্টদের প্রতি রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।

১৫২ জন চাকরিপ্রত্যাশীর করা রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিশ্বজিৎ দেবনাথ সমন্বয়ে গঠিত অবকাশকালীন বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ রুল জারি করেন।

আগামী চার সপ্তাহের মধ্য আইন সচিব, জনপ্রশাসন সচিব, শিক্ষা সচিব ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।আদালতে এদিন রিটকারীদের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট শামীম সরদার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ।

২০২০ সালের ১৮ অক্টোবর শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। সে অনুসারে এই ১৫২ জন লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নেন। কিন্তু তারা চূড়ান্ত ফলে উত্তীর্ণ হননি। তাদের দাবি, কোটা প্রথার কারণে তারা বঞ্চিত হয়েছেন।

এ বিষয়ে রিটকারীদের আইনজীবী শামীম সরদার জানান, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে ৩৭ হাজার ৫৭৪ জনকে নিয়োগ দিয়ে গত ১৪ ডিসেম্বর চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়। এ নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা বরাদ্দ রেখে ২০১৯ সালে জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুসরণ করা হয়। যেখানে নারী ৬০ শতাংশ, পোষ্য ২০ শতাংশ এবং অবশিষ্ট পুরুষ ২০ শতাংশ কোটা বরাদ্দ রয়েছে। অথচ সংবিধানের ২৯(৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এটি অসাংবিধানিক। দেশে শত শত শিক্ষিত বেকার যুবক ঘুরে বেড়াচ্ছেন, সেখানে মাত্র ২০ শতাংশ পুরুষ কোটা রেখে এ নিয়োগ হতে পারে না।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd