1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫৮ পূর্বাহ্ন
৫ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰জীবন-মৃত্যুর পরিস্থিতি না হলে সাধারণ মানুষ ঘর থেকে বের হবেন না: আসিফ📰গাড়িতে যাত্রী সেজে বন্ধুত্ব গড়ে তুলে প্রতারণা ও ধর্ষণ📰জুলাই শহীদ দিবসে সাতক্ষীরার বাইপাস জিরো পয়েন্টে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্ট 📰জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরায় পোস্ট  কার্ড বিতরণ  উদ্বোধন 📰আশাশুনির গজুয়াকাটি সরকারি প্রাইমারী স্কুলের মেঝে ১ফুট পানিতে প্লাবিত📰আশাশুনি সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান📰আশাশুনি টু বাঁকা ব্রীজের সংযোগ সড়ক ভেঙ্গে করুন অবস্থা📰পাইকগাছায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত📰পাইকগাছায় ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা ধ্বংস 📰সাতক্ষীরায় ভারী বৃষ্টিতে পানিবন্দী শত শত পরিবার

অনাবৃষ্টিতে পুড়ছে কৃষকের স্বপ্ন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ৪০৫ সংবাদটি পড়া হয়েছে

রিয়াদ হোসেন: দীর্ঘ সাত মাস বৃষ্টির দেখা নেই। এর উপর তীব্র তাপদাহে পুকুর খালের পানি শুকিয়ে গেছে। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় সাধারণ নলকূপে উঠছে না পানি। যার ফলে সাতক্ষীরার বিভিন্ন ঘাস, পাট ও ভুট্টা চাষে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ কৃষকরা। সাধারনত মৌসুমের চৈত্র মাসে পাট বোপন করা হয়। মাস পার হতেই বৈশাখে দেখা মেলে বৃষ্টির। তবে এবছর তার কোন সাড়া পাওয়া যাচ্ছেনা। এমনকি আকাশেও মেঘের কোন ঘনঘটা দেখা যাচ্ছে না। অনন্য বছর এই সময় পাট প্রায় এক হাতের মতো উঁচু হয়ে উঠে। তবে অনাবৃষ্টির কারনে এবার লক্ষমাত্রা অনেকটা হ্রাস পাবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

সূর্য তখন পশ্চিম আকাশে কিছুটা হেলে পড়েছে। রোজা থেকে মাঠে কাজ করছেন তালা উপজেলার দ: শাহাজাতপুরের শেখ রেজাউন উল্লাহ তিতু (৫৮)। বাড়ির পাশে দেড়বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছেন। বৃষ্টি না হওয়ায় বীজ বোপনের পর দু’বার সেচ দিয়েছেন চারা পাটে। ইতোমধ্যে পনেরো থেকে ষোলো জন শ্রমিক খাটিয়েছেন পাটের পরিচর্চায়। তবুও অন্যবারের মতো পাট গাছের সৌন্দর্য আসছে না বলে আক্ষেপ করেন তিনি। কৃষক তিতু জানান, বৈশাখ মাসের অর্ধেক। আকাশে মেঘের আনা গোনা নেই। যারা সেচ দিয়ে বীজ বপন করে ছিলেন প্রচ- তাপের কারণে কচি পাটগাছ শুকিয়ে মারা যাচ্ছে। আগে সেচ দিয়ে কেবল ধান চাষ করা হতো। এখন পাটেও নিয়মিত সেচ দিতে হচ্ছে। সেচ না দিলে পাটের গাছ ঢলে পড়ছে। সেচ আর শ্রমিক মিলে খরচও বেড়ে গেছে। ফলে অনেকটা ক্ষতির আশংকা করছি।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে জেলায় পাট আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ১১,৫০০ হেক্টর। তবে তারা বলছেন, অনাবৃষ্টির কারনে এই লক্ষমাত্রা কিছুটা কমবে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বলেন, অনেকে তীব্র রোদে পাটের জমিতে সেচ দিচ্ছেন। এতে ভাল হওয়ার বদলে ক্ষতিই বেশি হচ্ছে। সন্ধ্যার পর জমিতে সেচ দিতে হবে। তাপদাহে পাট গাছে পোকার উপদ্রব বেড়ে যাবে। ফলে পাটের কচি পাতা কুকড়ে যাবে। এ অবস্থায় কীটনাশক স্প্রে করার পরামর্শ দেন তিনি।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd