1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন
৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত📰পাইকগাছায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ!প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি📰জলবায়ু ন্যায্যতার দাবীতে সাতক্ষীরাতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

সীমান্তে বাড়ানো হয়েছে বিজিবি’র টহল

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : সোমবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২১
  • ২০৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে


নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার ভোমরা ইমিগ্রেশন দিয়ে একবছর ধরে বন্ধ রয়েছে যাত্রী পারাপার । তবে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সীমান্ত বন্ধ ঘোষণার পরে বাড়ানো হয়েছে বিজিবি’র টহল । অবৈধ যাতায়াত বন্ধে ব্যাপক উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন বিজিবি’র কর্মকর্তারা।
সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবি’র অধিনায়ক লে. কর্নেল আল মাহমুদ জানান, সীমান্তে বিজিবি’র পেট্রলিং বাড়ানো হয়েছে। বাড়ানো হয়েছে লোকবল। অবৈধ যাতায়াত বন্ধে শুন্য সহিষ্ণুতা নীতি গ্রহণ করা হয়েছে। সীমান্তে কর্মরত বিজিবি’র কর্মকর্তারা জানান, সাতক্ষীরা সীমান্তে কাটাতারের বেড়া না থাকায় অবৈধভাবে যারা ভারতে- বাংলাদেশে যাতায়াত করেন তাদের নিয়ে কিছুটা সমস্যা হয়। আমরা সর্বদা চেষ্টা করি অবৈধভাবে যাতে কেউ পারাপার না হতে পারে। বিশেষ করে ইছামতিসহ সীমান্ত কিছু নদীর কারণে অবৈধ অনুপ্রবেশ ঠেকাতে বিজিবিকে বেশ বেগ পেতে হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সীমান্ত এলাকার একাধিক ব্যক্তি জানান, সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে প্রচুর লোকজন যাতায়াত করে থাকেন। বিশেষ করে যারা কাজের জন্য ভারতে যান, তাদের অধিকাংশ অবৈধভাবে যান। সাতক্ষীরা সীমান্তে কমপক্ষে ১৭ টি কথিত ঘাট রয়েছে। রয়েছে কথিত ঘাট মালিক। জনপ্রতি সাত হাজার টাকা থেকে ১০ হাজার টাকায় তাদেরকে কোলকাতায় পৌছে দেওয়া হয়। দু’তিন দিনের জন্য টাকা নেওয়া হয় ৩ হাজার থেকে ৪ হাজার টাকা। যারা কাজ করেন,তাদের বছরব্যাপী থাকতে হয় ভারতে। অন্যদিকে ভিসাতে ৩ মাসের মধ্যে ফেরত আসতে হয় বলে তারা অবৈধভাবে যাতায়াতটাকে শ্রেয় ভাবেন।
এদিকে করোনা ঠেকাতে গত বছরের এপ্রিল থেকে বন্ধ রয়েছে সাতক্ষীরার ভোমরা ইমিগ্রেশন পুলিশ চেকপোস্ট। এক হাজার থেকে এক হাজার ২০০ যাত্রী প্রতিদিন ভোমরা ইমিগ্রেশন দিয়ে যাতায়াত করতেন। চিকিৎসা,ব্যবসা,কেনা-কাটা ও পর্যটনের টানে এসব ব্যক্তিরা ভারতে যেতেন। সীমিত সংখ্যক ভারতীয় ব্যবসার জন্য অথবা আত্মীয়ের বাড়ি বেড়াতে আসতেন। এক বছরেরও বেশি সময় ভোমরা স্থলবন্দর ইমিগ্রেশন বন্ধ থাকায় সীমাহীন বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে সাতক্ষীরা অঞ্চলের নাগরিকদের। বিশেষ করে চিকিৎসার জন্য ভারতে যাওয়া ব্যক্তিদের দুর্ভোগ বেড়েছে কয়েকগুন। ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে যেতে না পেরে বাধ্য হয়ে তাদের ভারতে যেতে হয়েছে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে।
এপ্রসঙ্গে ভোমরা ইমিগ্রেশন পুলিশ অফিসার বিশ^জিৎ সরকার জানান, সরকারি আদেশে গতবছরের এপ্রিল মাস থেকে বন্ধ রয়েছে সাতক্ষীরার ভোমরা ইমিগ্রেশন পুলিশ চেকপোস্ট। তবে পণ্যবাহি ট্রাকের ভারতীয় চালকগণের যাতায়াত রয়েছে। তবে তাদেরকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হয় বলে জানান এই কর্মকর্তা।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd