1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৫২ অপরাহ্ন
৭ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰সাংবাদিক আরিফুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন📰ধরা’র আয়োজনে “হাওর অঞ্চলে বৈষম্য ও অব্যবস্থাপনা” বিষয়ক আলোচনা সভা📰আশাশুনি সরকারি কলেজে ৬  শিক্ষককে এডহক নিয়োগ📰রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে মিয়ানমারে শান্তি আসবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰মাদকসহ বিএনপি নেতার স্ত্রী আটক📰ফলোআপ নিউজ তালায় সেচপাম্পের অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগে জীবন বিলকিস বেগমের!📰কুল্যায় ফিলিন্তিনদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ📰আনুলিয়ায় একশত পরিবারের  মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ📰আশাশুনির খাজরা হাট বাজারের  ইজারা গ্রহিতার সাব ইজারা হস্তান্তর📰সাতক্ষীরা জেলা মন্দির সমিতির নব-গঠিত কমিটির অভিষেক

কুল্যার ভিজিডি তালিকাভুক্ত হয়েও চাল পান না ফিরোজা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ২ এপ্রিল, ২০২১
  • ২২০ সংবাদটি পড়া হয়েছে

আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনি উপজেলার কুল্যা ইউনিয়নের ভিজিডি কার্ডের জন্য চুড়ান্ত তালিকাভুক্ত ফিরোজা ৩ মাস চাউল না পেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরে ফিরছেন। উপজেলা প্রশাসন তাকে চাউল দিতে লিখিত ভাবে জানানোর পরও ইউপি চেয়ারম্যান মেম্বারকে দেখিয়ে দিয়ে ফিরোজাকে অনন্যোপায়ের দিকে ঠেলে দেওয়ার কাজ করতে কার্পন্যবোধ করেননি বলে বোদ্ধাজনরা মনে করছেন। কুল্যা ইউনিয়নের আগরদাড়ি গ্রামেরআলমগীর হোসেনের স্ত্রী ফিরোজা খাতুনকে ২০২১-২২ ভিজিডি চক্রের ৭নং ওয়ার্ডের চুড়ান্ত তালিকায়৩৪ নং ক্রমিকে তালিকা ভুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু ভিজিডি বরাদ্দকৃত ৩ মাসের চাউল তাকে দেওয়া হয়নি। তিনি ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বারসহ অনেকের কাঝে ছুটেছেন। কিন্তু তাকে চাউল দেওয়া হয়নি। এনিয়ে পত্রপত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশিত হলেও অপরাধ ঢাকতে নানান চালাকির আশ্রয় নেওয়া হলেও কাজের কাজ চাউল দেওয়া হয়নি। বাধ্য হয়ে ফিরোজা খাতুন উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর চাউল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ করে আবেদন করেন। দায়িত্ব প্রাপ্ত হয়ে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সাইদুল ইসলাম গত ৩১ মার্চ ৩২.০১.৮৭০৪.০০০.১৬.০০১.২০২১-২৭২ নং স্মারকে কুল্যা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল বাছেত আল হারুন চৌধুরীকে চাউল বঞ্চিত ফিরোজা খাতুনকে ৩ মাসের চাউল দেওয়ার জন্য পত্র প্রেরন করেন। ফিরোজা খাতুন জানান, পত্র নিয়ে তিনি চেয়ারম্যানের কাছে গেলে তিনি মেম্বার আলমগীর হোসেন আঙ্গুরকে দেখিয়ে দেন। মেম্বারের কাছে গেলে মেম্বার কিছু না বলে ফিরিয়ে দেন। আসলে ফিরোজার চাউল গেল কোথায়? ৩ মাসের চাউল আত্মসাৎ করা হয়েছে, নাকি ঠকানোর মাধ্যমে অসহায় ফিরোজাকে বঞ্চিত করা হয়েছে? এমন প্রশ্ন ঘুরপাকা খাচ্ছে এলাকার মানুষের মধ্যে।উল্লেখ্য, ইউনিয়নে প্রায় ৮০ জনেরও অধিক কার্ডধারীর নাম চুড়ান্ত তালিকায় থাকলেও তারা চাউল পাননি বলে পরিষদের একাধিক ইউপি সদস্য ও ভুক্তভোগি কার্ডধারীদের অনেকে অভিযোগ করেছেন। এনিয়ে পত্রপত্রিকায় এবং উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় অভিযোগ উত্থাপিত হলেও এখনো প্রশাসনিক ভাবে তদন্ত না হওয়ায় জনমনে ক্ষোভ ও নানা কৌতুহলের সৃষ্টি হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। এব্যাপারে ইউপি সদস্য আলমগীর হোসেন আঙ্গুর বলেন, চেয়ারম্যান তার কাছে যে তালিকা দিয়েছেন তাতে ফিরোজার নাম নেই। চাউল দেওয়ার মালিক চেয়ারম্যান। চেয়ারম্যান চাউল না দিলে আমি কিভাবে কাউকে চাউল দেব।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd