নিজস্ব প্রতিনিধি: জেলা প্রশাসক বলেন, সরকার মানুষের দূর্ভোগকমাতে ও মধ্যস্বত ভোগিদের হাত থেকে রক্ষা করতে গ্রাম আদালত গঠন করেছে।’ তিনি বলেন, তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে মানুষ আদালতে যায়। এক্ষেত্রে মধ্যস্বত্ত্ব বোগীরা সুযোগ গ্রহণ করে। – এ অপ কৌশলের শিকার হয়ে সাধারন মানুষ দূর্দসায় পড়ে। গ্রাম আদালত মানুষের দদর্শার লাঘবের স্থান।
গতকাল সাতক্ষীরা সার্কিট হাউজে ‘ গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সাথে গ্রাম আদলত আইন ও নারী বান্ধব গ্রাম আদালত সম্পর্কে অবহিত করণ ও পরামর্শ সভায় প্রধান অতিথির বক্তবে তিনি বলেন, ২০৩০ সালে এসডিজি অর্জ করতে হবে। এ স্বপ্ন বাস্তবায়নে জন্য কাজ করছে জনগন। ‘সকলকে নিয়ে উন্নয়ন’- যদি বিচার ও শান্তি প্রতিষ্ঠিত না করতে পারি, তাহলে এসডিজি অর্জন হবে না। সামাজিক ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও বাংদেশ গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (২য় পর্যায়) প্রকল্প স্থানীয় সরকার বিভাগ, ইউএনডিপি ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ের সহযোগিতায় আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত), স্থানীয় সরকার মো. তানজিলুর রহমান। জেলা ফ্যাসিলেটর এস এম রাজু জবেদেও সঞ্চালনায় প্রশ্ন উত্তোর পর্বে অংশ নেন দৈনিক ইনকিলাব এর স্টাফ রিপোটার বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওজেদ কচি, দৈনিক করোতোয়ার প্রতিনিধি সেলিম রেজা মুকুল, এটিএন বাংলার প্রতিনিধি এম. কামরুজ্জামান, দৈনিক দক্ষিনের মশাল সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী ও দৈনিক সাতনদী সম্পাদক হাবিবুর রহমান প্রমুখ।
সভায় জানানো হয় দেশের মোট জেলার মধ্যে ২৭ টি জেলা ও সাতক্ষীরা ৪টি উপজেলার ৪৭টি ইউনিয়নে এ প্রকল্প চলমান আছে। সাতক্ষীরার ৪ উপজেলাতে গ্রাম আদালতে ১১ হাজার ৪ শত ৭৭টি মামলা দায়ের হয়। এর মধ্যে ১১ হাজার ৩ শত একটি নিষ্পত্তি হয়।
Leave a Reply