1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৪ অপরাহ্ন
৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

গাবুরার ৬টি পয়েন্ট বাধার পর আরো ৭টি বিলীন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ২১ আগস্ট, ২০২০
  • ৩৫৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে

সংবাদ দাতা প্রেরিত: বৃহস্পতিবার বিকাল ও শুক্রবার সকালে ভাঙন কবলিত উপকূল রক্ষা বাঁধের ১৫ নং পোল্ডারের নেবুবুনিয়া অংশে ছয়টি পয়েন্ট বাধার পর তিন ঘন্টা পার না হতেই পাশর্^বর্তী আরও সাতটি পয়েন্টের বাঁধ নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙন কবলিত এসব অংশ দিয়ে অব্যাহতভাবে জোয়ারের পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় শুক্রবার দুপুরের পর নুতন করে খলিশাবুনিয়া ও লক্ষীখালীসহ গাবুরার চারটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে।

এদিকে জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বুড়িগোয়ালীনির দাতিনাখালী অংশের রিং বাঁধের উপর দিয়ে নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশের পাশাপাশি পদ্মপুকুর ইউনিয়নের গড়কোমরপুর অংশের বাঁধ ভেঙে তাৎক্ষণিকভাবে গ্রামের অর্ধেকটা প্লাবিত হয়।

স্থানীয়রা জানায়, বৃহস্পতিবার দুপুরে ভেঙে যাওয়া গাবুরা ইউনিয়নের ১৫ নং পোল্ডারের নেবুবুনিয়া এলাকার বাঁধের ছয়টি পয়েন্ট স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে শুক্রবার বেলা এগারটার মধ্যে বেঁধে ফেলা হয়। তবে দুপুরের দিকে নদীতে আবারও জোয়ারের পানি বৃদ্ধির কারনে বেলা দুইটার দিকে পাশর্^বর্তী আরও সাতটি পয়েন্ট এর রিং বাঁধ নদীতে বিলীন হয়। যার ফলে আগের দিন প্লাবিত নেবুবুনিয়া ও গাবুরা গ্রামের পাশাপাশি খলিশাবুনিয়া ও লক্ষীখালী গ্রাম দুটি নুতন করে প্লাবিত হয়।

জোয়ারের পানি লোকালয়ে প্রবেশ অব্যাহত থাকায় শুক্রবার বেলা চারটা পর্যন্ত প্লাবিত চার গ্রামের পাঁচ শতাধিক চিংড়ি ঘের ও প্রায় দেড় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়ে। নদীতে জোয়ার এর পানির চাপ বেশী থাকার পাশাপাশি বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকার কারনে ভাঙন কবলিত রিং বাঁধ মেরামত করা যাচ্ছে না বলেও জানান স্থানীয়রা।

এদিকে বৃহস্পতিবার দুপুরের ন্যায় শুক্রবার দুপুরে নদীতে জোয়ারের পানি মারাত্মকভাবে বেড়ে যাওয়ার কারনে বুড়িগোালীনি ইউনিয়নের দাতিনাখালী মোড়লপাড়া এলাকার উপকূল রক্ষা বাঁধ ছাপিয়ে পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় স্থানীয়দের মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। একই সময়ে উপজেলার পদ্মপুকুরের গড়কোমরপুর অংশের ৭/১ নং পোল্ডারের উপকূল রক্ষা বাঁধের একটি অংশ ভেঙে নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশ করে।

এছাড়া পাশর্^বর্তী আশাশুনি উপজেলার চাকলা এলাকার ভাঙন কবলিত অংশ দিয়ে নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় ধীরে ধীরে গড়কোমরপুর গ্রামের অন্যান্য অংশেও নদীর পানি ঢুকছে বলে জানান দফাদার আব্দুল জলিল।

গাবুরা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জিএম মাসুদুল আলম জানান, ভাঙন কবলিত অংশে রিং বাঁধ নির্মাণের তিন ঘন্টার মধ্যে নুতন সাতটি পয়েন্ট ভেঙে নুতন দুটি গ্রাম পানিতে তলিয়ে গেছে। পানিবন্দী পরিবারগুলো চরম অসহায়ত্বের মধ্যে দিনাতিপাত করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাঁধ আমাদের সর্বনাশ করেছে। মাত্র তিন মাস আগে এসব এলাকায় রিং বাঁধ নির্মাণ করা হয়- দাবি করে তিনি জানান টেকসইভাবে বাঁধ নির্মাণ ছাড়া গাবুরা ইউনিয়নকে রক্ষার বিকল্প নেই।

পাউবোর সংশ্লিষ্ট পোল্ডারের সেকশন অফিসার মাসুদ রানা জানান, জোয়ার এর চাপ আর বৃষ্টির কারনে কাজ করা যাচ্ছে না। পুর্ব নির্ধারিত ঠিকাদারকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সুযোগ পেলেই সেখানে রিং বাঁধ নির্মাণের চেষ্টা করা হবে। তবে নুতন করে বাঁধ নির্মাণ করতে হবে- উল্লেখ করে এ পাউবো কর্মকর্তা বলেন, বার বার ভাঙনের বিষয়টি উর্ধ্বতন কতৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd