1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৮:২৮ অপরাহ্ন
২ কার্তিক, ১৪৩১
Latest Posts

মহানায়ক উত্তম কুমারের প্রয়াণ দিবস আজ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ২৪ জুলাই, ২০২০
  • ১২৫ সংবাদটি পড়া হয়েছে

বাংলা ছায়াছবির মহানায়ক উত্তম কুমার। আসল নাম অরুণ কুমার চট্টোপাধ্যায়। ১৯৮০ সালের আজকের এ দিনে কোটি ভক্তকে কাঁদিয়ে চির বিদায় নিয়েছিলেন এই মহানায়ক। এখনো বাংলা সিনেমার নায়কদের আইডল হয়ে আছেন তিনি। আজ তার ৩৯তম মৃত্যুবার্ষিকী। এই মহানয়কের জন্ম ১৯২৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর আহিরিটোলা স্ট্রিটে। চলচ্চিত্র জীবনে অসংখ্য ছবিকে নতুন মাত্রা দিয়েছেন উত্তম। সুচিত্রা সেনকে নিয়ে প্রেম-জুটি হিসেবে পর্দায় এঁকেছেন স্বর্গীয় জুটি। তাদের ৩০টা ছবির মধ্যে ২৯টাই হিট। পর্দার বাইরেও তাকে ঘিরে ছিলো নানা গুঞ্জণ। ৫৪ বছর বয়সী এ অভিনেতার মহাপ্রয়াণের পর দীর্ঘ সময় অতিক্রান্ত হলেও এখনো তাকে অতিক্রম করতে পারেননি কোন অভিনেতা। কলকাতার সাউথ সুবারবন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন উত্তম। ভর্তি হন গোয়েফা কলেজে। কলকাতার পোর্টে চাকরি নিয়ে কর্মজীবন শুরু করলেও গ্র্যাজুয়েশন শেষ করতে পারেননি। তবে তার অভিনয় পঞ্চাশের দশক থেকে শুরু করে এই আজকের দিনটি পর্যন্ত মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছে দর্শককে। দুই বাংলার কোটি কোটি ভক্ত তাকে খুব ভালবেসে হৃদয় আসনে স্থান দিয়েছেন। সযত্নে লালন করে চলেছেন যুগের পর যুগ ধরে। উত্তম কুমারের প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ছিল ‘দৃষ্টিদান`। এর আগে উত্তম কুমার ‘মায়াডোর` ছবিতে কাজ করেছিলেন কিন্তু সেটি মুক্তিলাভ করেনি। ‘বসু পরিবার` ছবিতে তিনি প্রথম দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এরপর ‘সাড়ে চুয়াত্তর` মুক্তি পেলে তিনি চলচ্চিত্র জগতে স্থায়ী আসন লাভ করেন৷ ‘সাড়ে চুয়াত্তর` ছবিতে তিনি প্রথম অভিনেত্রী সুচিত্রা সেনের বিপরীতে অভিনয় করেন। এই ছবির মাধ্যমে বাংলা চলচ্চিত্র জগতের সবথেকে জনপ্রিয় এবং সফল উত্তম-সুচিত্রা জুটির সূত্রপাত হয়। উত্তমকুমার এবং সুচিত্রা সেন বাংলা চলচ্চিত্রে পঞ্চাশ এবং ষাটের দশকে অনেকগুলি ব্যবসা সফল চলচ্চিত্রে একসঙ্গে অভিনয় করেন। এগুলির মধ্যে প্রধান হল হারানো সুর, পথে হল দেরী, সপ্তপদী, চাওয়া পাওয়া, বিপাশা, জীবন তৃষ্ণা এবং সাগরিকা। ১৯৫৭ সালে অজয় কর নির্মিত `হারানো সুর` ছবিটি পুরো ভারতের দর্শকদের মনে নদীর ঢেউয়ের মতো দোলা দেয়৷ অর্জন করে রাষ্ট্রপতির সার্টিফিকেট অব মেরিট পুরস্কার। পাড়ার অভিনেতা থেকে অরিন্দমের নায়ক হওয়ার গল্প নিয়ে ছবিতে উত্তম অভিনয় করতে গিয়ে খুঁজে পেয়েছিলেন নিজেকে। তবে উত্তম কুমার নিজেকে সুঅভিনেতা হিসেবে প্রমাণ করেন `অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি` ছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। ১৯৬৭ সালে `অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি` ও `চিড়িয়াখানা` ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd