সাতক্ষীরা জেলা সদরের পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের কয়েকটি রাস্তা ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা খুবই নাজুক পর্যায়ে, যার মধ্যে কাটিয়া মধ্যপাড়া এবং মাঠ পাড়ার সংযোগ স্থল এলাকার কয়েকটি রাস্তা যেমন আমতলা মোড় হয়ে কাটিয়া নবনুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রোড বা পার্শবর্তী ঈদগাহ এর পাশ দিয়ে যে ড্রেনেজ ব্যবস্থা সেটা খুবই নাজুক পর্যায়ের?
কাটিয়া নবনুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশদিয়ে, দক্ষিণ অভিমুখের রাস্তা ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা বড়ই নাজুক পর্যায়ে। একটু বৃষ্টি হলেই রাস্তায়ই জমতে থাকে সর্ব পানি, পানি সরার কোন পথই নেই? ফলে বৃষ্টির পানিতে রান্তায় ২/৩ ইঞ্চি বা তার ও বেশি পানি জমে এলাকাবাসীসহ দুর দুরান্তের জনসাধারণের চলাচলের দুর্বীসহ ব্যঘাত ঘটে। অন্যদিকে রাস্তার পানি যে পার্শবর্তী ড্রেনে গিয়ে পড়বে তার ও উপায় নেই।
আগে থেকেই নোংরা কাঁদা পানিতে ভর্তি থাকে ড্রেন, যার ফলে রাস্তা ও ড্রেন পানিতে হয়ে থাকে একাকার এসময় জনদুর্ভোগ আরো বেশি পোহাতে হয় সর্বসাধােণের।
বিশেষ করে আরো ভোগান্তি পোহাতে হয় রাতে। অন্ধকারে বিদুৎহীন রাস্তাটি যেন ভুতুড়ী নগর বলে প্রতিয়মান হয়। কাটিয়া নবনুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রোড দিয়ে সরকারি কলেজ রোড অভিমুখি যাওয়ার সড়ক ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও একই পর্যায়ে।
ড্রেন তো পাকা করা হয়ই না তার পর মাঝে মাঝে পৌর কর্তৃপক্ষ ড্রেন পরিস্কার করে তবুও সেই ময়লা আবর্জনা রাস্তার পার্শেই ফেলে রাখার কারণে দুর্গন্ধময় পরিবেশে অত্র রাস্তা দিয়ে চলাচল করা এলাকাবাসীসহ দুরদুরান্তের মানুষ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে।
পানি না সরতে পারায় বাসা বাড়ির আঙিনায় পানি জমতে জমতে মশার বংশ বিস্তার করে জনজীবন আরো দুর্বীসহ করে তুলছে? এলাকাবাসীর প্রশ্ন হলো পৌরভার ১ নং ওয়ার্ড এর রাস্তা ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা যদি এমন হয় তাহলে ইউনিয়ন বা গাও গ্রামের রাস্তাগুলি বা ড্রেনেজ ব্যবস্থার অবস্থা কেমন পর্যায়ে দাঁড়াবে? তার পরে ও ইউনিয়নের রাস্তা গুলি এর চেয়ে উন্নত পর্যায়ে বিদ্যমান।
এখানে একটু বৃষ্টি হলেই রাস্তার উপর ১ ফুট এর মতো পানি জমতে দেখা যায়। তার স্থানীয়ত্ব থাকে আবার ১ দিনের মতো। কখনো কখনো যদি ১ দিন বা দু দিন বৃষ্টিপাত হয় তখন এই রাস্তাদিয়ে যাতায়াত খুবই কষ্ট সার্ধ হয়ে পড়ে। অত্রালাকার জনবসতির বর্ষাকালে চলাচলের জীবন কাটে মানবেতরভাবে।
অনতিবিলম্বে অত্রলাকার ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও রাস্তার উন্নতি কল্পে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন অত্রলাকার ভুক্তভোগী জনসাধারণ।
তাদের এক কথা আমরা পৌরসভার অধিবাসী পৌরসভা তথা সরকারের খাজনা কোন অংশে কম দেইনা? তবে কেনো আমাদের এতো ভোগান্তির মধ্যে বসবাস করতে হবে?
Leave a Reply