1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫১ পূর্বাহ্ন
২০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰‘বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক নয়াদিল্লি’📰আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ📰গণমাধ্যমে মতামত দেওয়ায় Huawei” কর্তৃক ভোক্তা অধিকার সংগঠক মহিউদ্দীনের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলার নিন্দা ও অবিলম্বে প্রত্যাহারের আহবান📰শ্যামনগরে কৃষিতে ক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার হ্রাসকরণের দাবিতে মানববন্ধন  📰২৬ তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস -২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে সাতক্ষীরায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরার চন্দনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন📰যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সাতক্ষীরার উদ্যোগে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন📰সাতক্ষীরা সদরে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচির প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদরাসার অধ্যক্ষের দুর্নীতি ও অনিয়মের তদন্ত অনুষ্ঠিত 📰সাতক্ষীরায় ক্যাব’র মানববন্ধন

গণমাধ্যমে মতামত দেওয়ায় Huawei” কর্তৃক ভোক্তা অধিকার সংগঠক মহিউদ্দীনের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলার নিন্দা ও অবিলম্বে প্রত্যাহারের আহবান

মশাল ডেস্ক
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে
গণমাধ্যমে টেলিটকের ৫ম প্রকল্পে দুর্নীতি সম্পর্কে মতামত দেয়ায় চীনা কোম্পানী Huawei‘ কর্তৃক বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশন এর সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও হয়রানিমুলক মামলা দায়ের করায় গভীর ক্ষোভ ও নিন্দা প্রকাশ করে অবিলম্বে মিথ্যা, হয়রানিমুলক মামরা প্রত্যাহার করে জনগনের কন্ঠরোধ করার অপকৌশল বাদদিয়ে নাগরিকের স্বাধীন মতামত প্রকাশের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ না করার দাবি করেছেন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) চট্টগ্রাম বিভাগ ও নগর কমিটির নেতৃবৃন্দ।মহিউদ্দীন আহমদের বিরুদ্ধে হয়রানিমুলক মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪ইং গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন ক্যাব কেন্দ্রিয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন, ক্যাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাধারন সম্পাদক কাজী ইকবাল বাহার ছাবেরী, ক্যাব মহানগরের প্রেসিডেন্ট জেসমিন সুলতানা পারু, সাধারণ সম্পাদক অজয় মিত্র শংকু, ক্যাব চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা প্রেসিডিন্ট আলহাজ্ব আবদুল মান্নান, ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি চৌধুরী কেএনএম রিয়াদ, ক্যাব যুব গ্রুপ চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি আবু হানিফ নোমান প্রমুখ।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, বিগত সরকারের স্বৈরচারী আচরণ ও সাধারন মানুষের কন্ঠরোধ করার বিপরীতে জুলাই আন্দোলনে বর্তমান অর্ন্তবতীকালীন সরকার দায়িত্ব নিয়েই উদার গণতান্ত্রিক এবং স্বাধীন মতামতের প্রদানে যাবতীয় পদক্ষেপ গ্রহন করেছেন। বিগত সরকারের নানা বঞ্চনা ও অবিচারের বিরুদ্ধে দেশের প্রতিটি নাগরিক তাদের মতামত গণমাধ্যমসহ রাস্তায় সভা-সমাবেশ করে প্রকাশ করছেন। সরকার সেখানে কোন প্রতিবন্ধকতা ও বাঁধা তৈরী করেনি। কিন্তু পত্রিকায় মতামত প্রদানের জন্য মিথ্যা হয়রানিমুলক মামলা করে জনগনের কন্ঠরোধ করার অপচেষ্টা ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান হিসাবে নৈতিকতা পরিপন্থি ও ন্যায্য ব্যবসা প্রসারে বড় বাঁধা। ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান হিসাবে তাদের এ ধরনের অসৌজন্যমূলক, আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বিষয়টি অনেকটাই “শাক দিয়ে মাছ ঢাকার অচচেষ্টা” কিনা তা খতিয়ে দেখার জন্য ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি এবং সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, বিটিআরসি এবং দুদকের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। একই সাথে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত করে জনসমক্ষে প্রকাশের আহবান জানিচ্ছি।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক এসোসিয়েশন এর সভাপতি হিসাবে মহিউদ্দিন আহমেদ দেশে ভোক্তা অধিকার ও নাগরিক অধিকার লংগন হলেই সোচ্চার এবং প্রতিবাদে রাজপথসহ সর্বত্রই সক্রিয়। একটি প্রতিবাদী কন্ঠকে স্তব্ধ করতে এধরনের অপকৌশল কোন সময়ই সফল হয় না। অধিকন্তু তারা যদি অনিয়ম বা ধরনের নিন্মমানের যন্ত্রপাতি সরবরাহে জড়িত না হয় তাহলে যারা সংবাদটি প্রকাশ করেছেন, তার প্রতিবাদ দেয়া যেত, লিগ্যাল নোটিশ প্রদান করতে পারতেন। কিন্তু তা না করে মতামত প্রদানকারীর বিরুদ্ধে মিথ্যা ও হয়রানিমুলক মামলা করা উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও হাস্যকর বিষয়ে পরিনত করেছেন।
বিবৃতিতে নেৃতৃবন্দ আরও বলেন, আমাদের দেশের সংবিধান স্বাধীন মতামত প্রকাশের অধিকার প্রত্যেক নাগরিককে দিয়েছে। আর ভোক্তা হিসাবে ভোক্তা স্বার্থ সংস্লিষ্ঠ সব বিষয়ে নিজেদের বক্তব্য প্রদানের স্বাধীনতাও জাতিসংঘ স্বীকৃত ভোক্তা অধিকারের অন্যতম। তাই কোন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের সে অধিকার লংগনের কোন সুযোগ নেই। আর কেই যদি ভোক্তার সে অধিকার হরণ করতে চায় তার অর্থ হলো তিনি বা প্রতিষ্টান ভিন্ন কোন স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে এটি করছেন। যা ন্যায্য ব্যবসার পুরোপুরি পরিপন্থি। এক্ষেত্রে সরকারের দায়িত্বশীল নজরদারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে এর রহস্য উদঘাটন প্রয়োজন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd