1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২৩ অপরাহ্ন
২৮ চৈত্র, ১৪৩১
Latest Posts
📰এসএসসি পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে যুবক আটক, ১০ দিনের কারাদন্ড📰বড়দলে ১ যুগের বেশি ডিসিয়ারকৃত জমি দখলের চেষ্টা ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন 📰শান্তিপূর্ণ পরিবেশে প্রথম দিন সাতক্ষীরায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা📰গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ📰ভূমিদস্যু কর্তৃক শ্যামনগরের ১০টি অসহায় পরিবারের ভিটাবাড়ি জবরদখল চেষ্টার প্রতিবোদে সংবাদ সম্মেলন📰আশাশুনিতে বানভাসী মানুষের মাঝে জেলা পুলিশের পক্ষে উপহার সামগ্রী বিতরণ📰আশাশুনিতে বাংলা নববর্ষ  উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা 📰সাতক্ষীরায় পলিথিনের ব্যবহার বর্জন বিষয়ে জনসচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন📰২৫০ ধরনের ওষুধ ৩ ভাগের ১ ভাগ দামে পাবে জনগণ📰সাতক্ষীরায় সরকারি খাসজমি উদ্ধারে অভিযান শুরু

জেলা পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা সাতক্ষীরা ব্রাদার্স মোটরের মালিকের বিরুদ্ধে কর্মচারিকে ফাঁসানোর অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

মশাল ডেস্ক
  • হালনাগাদের সময় : সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৭০ সংবাদটি পড়া হয়েছে

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি:
মাদক মামলায় কারাগারে থাকা শোরুম মালিককে বাঁচাতে বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে ঋণ করে টাকা দিয়ে সহযোগিতা করা কর্মচারীর টাকা পরিশোধ না করে উল্টো বিভিন্নভাবে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতালেব মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলন করেছেন সাতক্ষীরা শহরের মাগুরা বৌ বাজার এলাকার জুম্মান গাজীর ছেলে সালাউদ্দীন গাজী।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, জীবিকার তাগিদে বিগত কয়েক বছর পূর্বে কাটিয়া “ব্রাদার্স মোটর” নামক রিকন্ডিশন মোটর সাইকেল শোরুমে মাত্র ৮ হাজার টাকা বেতনের চুক্তিতে কর্মচারী হিসেবে যোগদান করি। কিছুদিন পর প্রতিষ্ঠানটির মালিক শেখ নাহিদুল ইসলাম নাহিদ একটি মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামী হিসাবে গ্রেফতার হয়ে জেল হাজতে যান। তিনি জেল হাজতে থাকাকালিন তার ১ম স্ত্রী বিলকিস খাতুন তাকে ছাড়াতে এবং মামলা মিটানোর জন্য বিভিন্ন স্থানে ছুটাছুটি করতে থাকে। তার কাছে টাকা না থাকায় বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও নেতাদের কাছে গেলেও কোন টাকা জোগাড় করতে পারেনি। পরবর্তীতে শোরুম মালিকের বিপদের কথা মাথায় রেখে আমার মাধ্যমে প্রিয়ংকর মন্ডলের নিকট থেকে ২লক্ষ টাকা, প্রকাশ মন্ডলের নিকট থেকে ২ লক্ষ টাকা, গাজী পার্সের নিকট থেকে একটি চেক নিয়ে অন্য ব্যবসায়ী সোহাগের নিকট থেকে ১লক্ষ টাকা, প্রিয়ংকর মন্ডলের নিকট থেকে আমার নাম করে আরো ২লক্ষ টাকা তুলে দেই বিলকিস খাতুনের কাছে। প্রত্যেক ব্যবসায়ী আমাকে জিম্মাদার হিসেবেই তাকে টাকা ঋণ দিয়েছিল। কথা ছিল স্বামী নাহিদ জেল থেকে বের হলে টাকা পরিশোধ করবে। এছাড়া বিভিন্ন এনজিও থেকে লক্ষাধিক টাকা উত্তোলন করে দিয়েছি বিলকিসের কাছে। এখন সমিতির কিস্তি টানতে হিমশিম খাচ্ছি। কিন্তু নাহিদ জামিনে বের ওই টাকা পরিশোধ না করে উল্টো আমাকে ফাঁসাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
তিনি আরো বলেন, ওই টাকা চাইতে গেলে নাহিদ বলে যার কাছে টাকা দিয়েছো, তার কাছ থেকেই টাকা নাও। আমি বিলকিস খাতুনের কাছে টাকা চাইতে গেলে তালবাহানা করতে থাকে এবং টাকা না দিয়ে আমাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর হুমকি প্রদর্শন করে। শোরুমের লোনের জন্য নাহিদ এর গ্রান্টার হিসেবে আমার নামীয় এবং আমার স্ত্রীর নামীয় ফাঁকা চেক এবং স্ট্যাম্প জমা দেওয়া ছিলো। ওই চেক এবং স্ট্যাম্প ব্যবহার করে আমাদের বিপাদে ফেলানোর চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে। আমি একজন সামান্য কর্মচারী নিজে ঋণ না করেও ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছি। অন্যদিকে শোরুম মালিকের ষড়যন্ত্রের ভয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছি।
আমি ওই নাহিদ তার স্ত্রী বিলকিস গংয়ের চক্রান্তের হাত থেকে রক্ষা পেতে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd