1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:০৪ অপরাহ্ন
৭ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰সাংবাদিক আরিফুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন📰ধরা’র আয়োজনে “হাওর অঞ্চলে বৈষম্য ও অব্যবস্থাপনা” বিষয়ক আলোচনা সভা📰আশাশুনি সরকারি কলেজে ৬  শিক্ষককে এডহক নিয়োগ📰রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে মিয়ানমারে শান্তি আসবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰মাদকসহ বিএনপি নেতার স্ত্রী আটক📰ফলোআপ নিউজ তালায় সেচপাম্পের অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগে জীবন বিলকিস বেগমের!📰কুল্যায় ফিলিন্তিনদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ📰আনুলিয়ায় একশত পরিবারের  মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ📰আশাশুনির খাজরা হাট বাজারের  ইজারা গ্রহিতার সাব ইজারা হস্তান্তর📰সাতক্ষীরা জেলা মন্দির সমিতির নব-গঠিত কমিটির অভিষেক

৫০ মাস বেতন পান না সাতক্ষীরা সরকারি পলিটেকনিকের ১৩ শিক্ষক

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৭২ সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি: দীর্ঘ ৫০ মাস যাবৎ বেতন-ভাতা না পেয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন সাতক্ষীরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ১৩ শিক্ষক। বাধ্য হয়ে বকেয়া বেতন প্রদানসহ চাকরি রাজস্বখাতে স্থানান্তর প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পাদনের দাবিতে মানববন্ধন করেছে ভুক্তভোগী শিক্ষকেরা। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা তাদের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন।

মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) দুপুরে ১২টার দিকে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান ফটকে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।

মানববন্ধনে সাতক্ষীরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর (ট্রেক) এনভায়রনমেন্ট শিক্ষক মো. তরিকুল ইসলাম, জুনিয়র ইন্সট্রাক্টর মো. মোসফেক আলী, প্রতিষ্ঠানটির বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সমন্বয়ক মো.রায়হান কবির রনি, মো. মুমিনুল ইসলাম ও নিশিতা তাছনিম প্রমুখ বক্তব্য দেন।

বক্তারা বলেন, কোনো বেতন ছাড়াই আমরা ১৩ জন শিক্ষক ৫০ মাস ধরে ক্লাস নিয়ে যাচ্ছি। এতদিন ধারদেনা করে চলতে হয়েছে। বর্তমান দুর্মূল্যের বাজারে আমরা নিকট আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকেও টাকা ধার করতে পারছি না। আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। বৃদ্ধ বাবা-মা এবং সন্তানের ভরণপোষণের আর কোনো উপায়ই দেখছি না। অনেক শিক্ষকের শিশুসন্তানের দুধ কেনারও পয়সা নেই।

বক্তারা আরও বলেন, বেতন বকেয়া ও বন্ধ থাকার কারণে শিক্ষকরা বর্তমানে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এভাবে বেতন বন্ধ থাকলে ক্লাস কীভাবে চলবে। তাই আমাদের বকেয়া বেতন পরিশোধ করে ক্লাস যেন নিতে পারি সেজন্য প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

প্রসঙ্গত, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের স্কিলস অ্যান্ড ট্রেনিং এনহ্যান্সমেন্ট প্রকল্পের (স্টেপ) শিক্ষক তারা। প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর সরকার এই শিক্ষকদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু স্থানান্তর না হওয়ায় ২০২০ সালের জুলাই থেকে তারা বেতন-ভাতা পাচ্ছেন না।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd