1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৪০ পূর্বাহ্ন
৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

সাবেক সহকারি পুলিশ সুপার কাজী মনিরুজ্জামানসহ ৪৪ জনের নামে মামলা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৪২ সংবাদটি পড়া হয়েছে

২০১৩ সালে সাতক্ষীরার সিটি কলেজ মোড়ে মিছিলে গুলিতে নিহত বিএনপি কর্মী মাহামুদুল হাসান
সাবেক পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবীর ও সাবেক সহকারি পুলিশ সুপার কাজী মনিরুজ্জামানসহ ৪৪ জনের নামে মামলা

নিজস্ব প্রতিনিধি ২০১৩ সালের ২৮ফেব্রুয়ারি সাতক্ষীরা
সদর উপজেলার সিটি কলেজ এলাকায় মিছিলে চালানো গুলিতে
বিএনপি কর্মী মাহামুদুল হাসান নিহত হওয়ার ঘটনায় আদালতে
মামলা দায়ের করা হয়েছে। সদর উপজেলার বালিয়াডাঙা গ্রামের
আব্দুর রাজ্জাক বাদি হয়ে তৎকালিন পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল
কবীর ও সদর সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার কাজী
মনিরুজ্জামানসহ ৪৪ জনের নাম উল্লেখ করে সোমবার সাতক্ষীরার
জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম প্রথম আদালতে এ মামলা দায়ের করেন।
বিচারক নয়ন বড়াল মামলাটি তদন্ত করে এফআইআর হিসেবে গণ্য
করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সদর থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার অন্যতম আসামীরা হলেন, সাতক্ষীরা সদর থানার তৎকালিন
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক ও জেলা আওয়ামী লীগের
সহসভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহম্মেদ।
মামলার বিবরণে জানা যায়, জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসেন
সাঈদীর ফাঁসির রায়কে ঘিরে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি
বিকেল চারটার দিকে কদমতলা মোড় থেকে কয়েক হাজার মানুষের
মিছিল সাতক্ষীরা সিটি কলেজ মোড়ের দিকে যেতে থাকে। এ
সময় ৪ থেকে ১৬ নং আসামীরা হাতে আগ্নেয়অস্ত্র, রাম দা,
লাঠি, কুড়াল ও হকি স্টিক নিয়ে মিছিলে হামলা ও গুলি চালায়।
পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবীর, সদর সার্কেলের সহকারি
পুলিশ সুপার কাজী মনিরুজ্জামান ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা এমদাদুল হক ও আওয়ামী লীগের খুনী নেতা কর্মীরা
মিছিলের উপর নির্বিচারে গুলি করিতে থাকে। একপর্যায়ে বাদির
ছেলে ছাত্রদল কর্মী মাহামুৃদুল হাসানের বুকে গুলি লেগে পিঠ

দিয়ে বের হয়ে যায়। সে মাটিতে লুটিয়ে পড়ার কিছুক্ষণ পর মারা
গেলে তাকে ভ্যানে করে বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। পরদিন সুরতহাল
প্রতিবেদন ও ময়নাতদন্ত ছাড়াই বালিয়াডাঙা সরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয় মাঠে নামাজে জানাযা শেষে মাহামুদুল হাসানের লাশ
পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
ওই সময়কার রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারণে আসামীদের বিরুদ্ধে
মামলা করা সম্ভব না হওয়ায় রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তণ
হওয়ায় মামলার বিলম্বের কারণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
সাতক্ষীরা জজ কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাড. আব্দুস সামাদ
জানান, তিন পুলিশ কর্মকর্তা, জেলা আওয়ামী লীগের
সহসভাপতি আবু আহম্মেদসহ ৪৪ জনের নামে আদালতে মামলা
দায়ের করা হয়েছে। বিচারক এফআইআর হিসেবে গণ্য করার জন্য
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছেন।#

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd