1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৩৯ অপরাহ্ন
২ কার্তিক, ১৪৩১
Latest Posts
📰২০২৫ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ📰সালমানের বাড়িতে গুলি, গ্রেপ্তার একজন📰সাতক্ষীরায় চেয়ারম্যানসহ আটক পাঁচ📰সাংবাদিক আবুল কাশেমের শ্বশুরের মৃত্যুতে সাতক্ষীরা জেলা সাংবাদিক ফোরামের শোক📰আলিয়া মাদ্রাসায় ছাত্র ছাত্রীর মাঝে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা📰সাতক্ষীরা জেলা হাফেজ কল্যাণ পরিষদের সদর এবং  পৌর শাখার সম্মেলন ও কমিটি গঠন 📰ভোমরা কাস্টমস কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে দুই পাসপোর্ট যাত্রীকে তিনঘন্টা আটক রেখে ঘুষ দাবির অভিযোগ; আদালতে মামলা দায়ের📰পরিবেশ অধিদপ্তর উদ্যোগে এনজিও প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনা সভা 📰শার্শায় বিএনপির কমিটি গঠনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত📰পলিথিন শপিং ব্যাগ ব্যবহার বন্ধে মতবিনিময় সভা 

মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েও মিলেনি সনদ হকার আজিজের 

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২২ জুন, ২০২৪
  • ৪৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে
সাতক্ষীরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলায় বন্দকাটি গ্রামের হানিফ আলী বিশ্বাসের ছেলে।  আবদুল আজিজ  মুক্তিযুদ্ধের সময় বয়স ছিল ২১ বছর। ৭১ সালের দেশের অস্তিত্ব সংকটে বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ে। উকশা বর্ডার দিয়ে ভারতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। বালিডাঙ্গা এলাকার তৎকালীন মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বে থাকা সলেমান মেম্বার, মুনসর মেম্বারের সাথে ভারতে প্রশিক্ষণ শেষে বাংলাদেশ এসে যুদ্ধে অংশগ্রহণ গ্রহণ করেন। বদরতলা,শালখালী, আশাশুনি অঞ্জলে একাধিক যুদ্ধে পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেন। তৎকালীন সেইসব অঞ্জলে যুদ্ধে তার সাথে মারা যান, নুরু মোল্লা,নেছার মোল্লা, হানিফ, মোহাম্মদ আহম্মদ সহ অনেকে।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর পারিবারিক অসচ্ছলতার কারণে পরিবারের হাল ধরতে দিনমজুর হিসাবে জীবনযাপন শুরু করেন। কয়েক বছর পর  শারিরীক অক্ষমতা চলে আসলে দিনমজুর পেশা ছেড়ে শুরু করেন হকারি ব্যবসা। গ্রামে গ্রামে মহল্লায় ঘুরে বিক্রি করতেন চুড়ি, লেচ ফিতা, আংটি ইত্যাদি পণ্য সামগ্রী। অল্প আয়ের মাইলের পর মাইল হেঁটে জীবিকার তাগিদে ছুটে চলেছেন। ৪০ বছর ধরে হকারি করে জীবন যাপন করেছেন। এখন শারিরিক অবস্থা অনেক খারাপ। আগের মত আর হেঁটে গ্রামে গ্রামে চুড়ি ফিতা বিক্রি করতে পারেন না।
 আব্দুল আজিজ বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে পরিবার ঘরবাড়ি ছেড়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করি। পারিবারিক অসচ্ছলতা না থাকার কারণে দিনমজুরি করেছি। ৪০ বছর হকারি করে  অতি কষ্টে স্ত্রী  সন্তান নিয়ে  লালন পালন করেছি,
এখন ৭২-৭৩ বছর বয়সে আর শরীর চলে না। তবুও জীবিকার তাগিদে প্রতিদিন বের হয়।  আগের মত মানুষ আর চুড়ি ফিতা কেনা না। অভাব অনটনে জীবনযাপন করতে হয়। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি কিছু আর্থিক সহয়তা ও মুক্তিযুদ্ধে স্বকৃতি পাওয়ার জন্য।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd