1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৬:০৫ অপরাহ্ন
২৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

ধান বিক্রি করলেন প্রধানমন্ত্রী, পেলেন ৯৬ হাজার টাকা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ৩০ মে, ২০২৪
  • ১২২ সংবাদটি পড়া হয়েছে

পৈতৃক জমির ধান বিক্রি করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি তিন টন ধান ৩২ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে পেয়েছেন ৯৬ হাজার টাকা।  এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন টুঙ্গিপাড়া খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিদ্যুৎ কুমার বিশ্বাস।

মঙ্গলবার (২৮ মে) গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পুবের বিলে উৎপাদিত এ ধান খাদ্য গুদামে বিক্রি করা হয়।

এতে প্রধানমন্ত্রীর ঠিকানা হিসেবে ধানমন্ডির সুধা সদন উল্লেখ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভোটার হওয়ার সময় স্বামী মরহুম ড. ওয়াজেদ মিয়ার এ বাড়ির ঠিকানা দিয়েছেন। এর আগে গত বছর বোরো মৌসুমে খাদ্য গুদামে প্রথমবার পৈতৃক জমির ধান বিক্রি করেন প্রধানমন্ত্রী।

খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় মোট ৯২৩ টন ধান কিনবে সরকার। তাই প্রাথমিকভাবে ৩০৮ কৃষককে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয়েছে। তার মধ্যে নির্বাচিত কৃষক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নিজের নামে তিন টন বোরো ধান বিক্রি করেছেন।

টুঙ্গিপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাকিবুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার পুবের বিলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পৈতৃক জমি অনাবাদি হিসেবে পড়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী, এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি রাখা যাবে না। তাই প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে গত মৌসুম থেকে সমবায়ভিত্তিতে বোরো আবাদ শুরু হয় ওই জমিতে। সেখানের চাষ দেখে প্রতিবেশীরাও পুবের বিলের অনাবাদি জমিতে চাষাবাদে আগ্রহী হন।

গত মৌসুমে পৈতৃক ১৭ বিঘা জমি থেকে ১৫০ মন ধান পেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, এবার দ্বিতীয়বারের মতো ওই জমিতে বোরো ধানের আবাদ করা হয়। সেখান থেকে তিন টন ধান খাদ্য গুদামে বিক্রি করা হয়।

গত ২০ মে আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার নির্ধারিত ন্যায্য মূল্যে কৃষকের ধান সংগ্রহ শুরু হয় উপজেলায়। আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত কেজিপ্রতি ৩২ টাকা ও প্রতি মণ ১২৮০ টাকা দরে ধান কিনবে খাদ্য গুদাম।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd