1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৭ অপরাহ্ন
৮ পৌষ, ১৪৩১
Latest Posts
📰ব্রহ্মরাজপুর ৮নং ওয়ার্ড জামায়াতের উদ্যোগে যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত 📰সাতক্ষীরায়  ১২ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ📰সাতক্ষীরায় পৌর বিএনপি’র র‍্যালি ও আলোচনা সভা📰আশাশুনি আলহাজ্ব সামছুর রহমান এতিমখানা ও হাফিজিয়া মাদরাসা ৪ শিক্ষার্থীর হেফজ সমাপ্ত ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত📰ছিনতাইয়ের অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার📰রেমিট্যান্সে জোয়ার, ২১ দিনে এলো ২ বিলিয়ন ডলার📰দুই মাসে বাংলাদেশে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰সাতক্ষীরায় প্রায় আড়াই লক্ষ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি📰তাবলীগ জামায়াতের সাদপন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ-সমাবেশ📰সাতক্ষীরা জেলা কৃষি ঋণ কমিটির সভা  অনুষ্ঠিত 

২৫ বিঘা পর্যন্ত মওকুফের বিধান রেখে সংসদে ভূমি উন্নয়ন কর বিল, ২০২৩ উত্থাপন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই, ২০২৩
  • ৯১ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ন্যাশনাল ডেস্ক : পঁচিশ বিঘা পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর মওকুফের বিধান আজ জাতীয় সংসদে ‘ভূমি উন্নয়ন কর আইন ২০২৩’ উত্থাপন করা হয়েছে।
তবে বিলের প্রস্তাবনা অনুযায়ী, ২৫ বিঘার বেশি জমির মালিক হলে পুরোটারই ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হবে। বাংলার পরিবর্তে ইংরেজি বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী ওই কর আদায় করা হবে।
নতুন করে ভূমি উন্নয়ন কর ধার্য, কর ফাঁকি ও আদায়ে কোন অনিয়ম প্রতিরোধ করতে আজ জাতীয় সংসদে বিলটি উত্থাপন করেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। বিলের ওপর আপত্তি জানান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির মো. ফখরুল ইমাম। সেই আপত্তি কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বিলটি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে রিপোর্ট প্রদানের জন্য ৩০ দিনের সময় দিয়ে ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠিয়ে দেন।
বিলটি উত্থাপনকালে ভূমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, প্রস্তাবিত বিলটি আইনে পরিণত হলে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ে সর্বসাধারণ উপকৃত হবেন এবং স্মার্ট ভূমি ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহায়ক হবে। এতে সরকারের রাজস্ব বাড়বে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্বলিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভূমি উন্নয়ন কর ধার্য ও আদায়ের লক্ষ্যে নতুন আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবিত ‘ভূমি উন্নয়ন কর আইন-২০২৩’ শীর্ষক আইনে জনস্বার্থে ২৩টি ধারা সন্নিবেশ করা হয়েছে।
এছাড়াও ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা, উত্তরাধিকারী, কালেক্টর ইত্যাদি সংজ্ঞাকে যুগোপযোগী করা হয়েছে। প্রস্তাবিত আইনে কৃষি ভূমির ভূমি উন্নয়ন করের হার ২৫ বিঘা পর্যন্ত মওকুফ রাখার বিধান রয়েছে এবং অকৃষি ভূমির ভূমি উন্নয়ন করের হার সরকার সময় সময়ে গেজেট প্রজ্ঞাপন দ্বারা পুনঃনির্ধারণ করতে পারবে মর্মে বিধান রাখা হয়েছে।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, প্রস্তাবিত আইনে জনগণের সুবিধার্থে ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের জন্য জুলাই-জুন অর্থাৎ অর্থবছরকে কর বৎসর হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। আগে পহেলা বৈশাখ থেকে ৩০ চৈত্র পর্যন্ত সময়ের জন্য ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হতো। এখন সেটা হবে পহেলা জুলাই থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত।
সংসদে উত্থাপিত বিলে কার কত ভূমি উন্নয়ন কর, তা আগেই জমির মালিককে জানিয়ে দেয়ার বিধান রাখা হয়েছে। ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবহারভিত্তিক হবে। প্রতিবছর কার কত ভূমি উন্নয়ন কর, সেটা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা তালিকা তৈরি করে সহকারী কমিশনারের (ভূমি) কাছে পাঠাবেন। সহকারী কমিশনার (ভূমি) তা নোটিশ বোর্ডে টাঙিয়ে দেবেন। এ বিষয়ে যদি কারো আপত্তি থাকে, সেটা তিনি দায়ের করতে পারেন। তিনি এসিল্যান্ড ও জেলা কালেক্টরের কাছে আপত্তি জানিয়ে আবেদন করতে পারেন। জেলা কালেক্টর (ডিসি) তা ১৫ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করবেন।
প্রস্তাবিত আইনে প্রজ্ঞাপন দিয়ে মহামারী, দুর্বিপাক ইত্যাদি বিশেষ সময়ে ভূমি উন্নয়ন কর কমানোর সুযোগ রাখা হয়েছে। এছাড়া বিলের বিধান অনুযায়ী, কোনো ভূমির মালিক টানা ৩ বছর ভূমি উন্নয়ন কর না দিলে তাকে প্রথম বছর থেকে তৃতীয় বছর পর্যন্ত সোয়া ৬ শতাংশ হারে জরিমানাসহ কর পরিশোধ করতে হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd