1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০০ পূর্বাহ্ন
৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

আশাশুনি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সভাপতি কর্তৃক ৩টি পদে নিয়োগ ৪০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ৯ মে, ২০২৩
  • ১৭৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে


সাতক্ষীরা প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার আশাশুনি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সভাপতি সামছুল আলম কর্তৃক অবৈধভাবে ৩টি পদে নিয়োগ ৪০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতালেব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন আশাশুনি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক কামরুন নাহার। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ১৯৮৫ সাল থেকে আমি সুনামের সহিত প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছি। ২০০৯ সালে স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হিসেবে আশাশুনি গ্রামের মৃত. আবুল ঢালীর পুত্র ঢালী মো. সামছুল আলম দায়িত্ব পান সংসদ সদস্য কর্তৃক ডিও লেটারের মাধ্যমে। দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে বিদ্যালয়ের বিভিন্ন খাত থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়াসহ বিভিন্ন পদে নিয়োগ বাণিজ্যের পায়তারা শুরু করে। ঢালী সামছুল আলম সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর ০৯জন শিক্ষক ও কর্মচারী নিয়োগ করে প্রায় কোটি টাকা ঘুষ গ্রহণ করে আত্মসাত করেছে। আমাকে চাপে ফেলে এই নিয়োগ সম্পন্ন করে। আমার চাকুরির মেয়াদ শেষ হয় ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর। ২০২০ সালের আগস্ট মাসের ৩০ তারিখ স্কুল ম্যানেজিং কমিটির মিটিংয়ে আমার প্রতি সকল সদস্য সন্তুষ্ট হয়ে আমার চাকুরির মেয়াদ দুই বছর বৃদ্ধি করে ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ০২/০১/২০২১ তারিখে পুনরায় প্রধান শিক্ষক হিসেবে আমি বিদ্যালয়ে যোগদান করি। কিন্তু চুক্তিকালীন বেতন ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাদি প্রদান করেনি। এমনকি আমাকে উপেক্ষা করে অবৈধভাবে নিয়োগের পায়তারা চালাতে থাকে। এমতাবস্থায় ১০/০৬/২০২২ তারিখে দৈনিক কাফেলা ও দৈনিক মানবজমিন পত্রিকায় উক্ত ৩টি পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। উক্ত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ও নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আশাশুনি সহকারী জজ আদালতে একটি মামলা দায়ের করি। যার নম্বর দেং ৯০/২২। মামলাটি মিছ আপিল ৫২/২২ নং মামলায় রূপান্তরিত হয়ে বিজ্ঞ আদালতে চলমান আছে। এছাড়া উক্ত মামলায় গত ২১/০৬/২০২২ তারিখে আমার চাকুরির মেওয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত অর্থ্যা ৩১/১২/২২ তারিখ পর্যন্ত অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন। মামলা চলমান থাকা অবস্থায় সভাপতি ঢালী সামছুল আলম আইন ও আদালতের তোয়াক্কা করে উক্ত ৩টি পদে নিয়োগের পায়তারা শুরু করে। সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, ৪ মে ২০২৩ তারিখে দৈনিক সাতনদীসহ বিভিন্ন পত্রিকায় সভাপতির নিয়োগ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সেখানে উক্ত ৩টি পদে নিয়োগের মধ্যে মোস্তাফিজুর রহমান ২০ লক্ষ, অহিদুল ইসলাম ১২ লক্ষ এবং সুরাইয়া সুলতানার কাছ থেকে ৮লক্ষ টাকা ঢালী সামছুল আলম হাতিয়ে নিয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আর নিয়োগ বাণিজ্যের অবৈধ অর্থ হালাল করার জন্য ৮ মে ২০২৩ তারিখ পাতানো নিয়োগ বোর্ড করে। উক্ত পদে অন্যান্য প্রার্থীদের প্রবেশপত্র পাঠানো হয়েছে পরীক্ষা ৮ থেকে ১০ঘণ্টা পূর্বে। অথচ নিয়োগ বোর্ডের প্রবেশ পত্র পরীক্ষার এক সপ্তাহ পূর্বে পাঠানোর নীতিমালা রয়েছে। সে নীতিমালা অমান্য করে যাতে অন্যান্য প্রার্থীরা উপস্থিত না হয় সে লক্ষে এ চক্রান্ত করা হয়েছে। এছাড়া পরীক্ষার বোর্ড বদরতলা জেসি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। উক্ত বিদ্যালয়টি আশাশুনি সদর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটারের দূরত্ব। সদরের নিয়োগ পরীক্ষা কেন প্রত্যান্ত এলাকার বিদ্যালয়ে হবে। প্রকৃতপক্ষে ঢালী সামছুল আলম ৪০লক্ষ টাকা হজত করতে অবৈধভাবে পাতানো নিয়োগবোর্ড সম্পন্ন করেছেন। এবিষয়ে নিয়ে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক, জেলা শিক্ষা অফিসারসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিদ্যালয়টির ঐতিহ্য ও শিক্ষার মান অক্ষুন্ন রাখতে ওই অবৈধ নিয়োগ বন্ধসহ তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd