1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০১:০১ অপরাহ্ন
৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত📰পাইকগাছায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ!প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি📰জলবায়ু ন্যায্যতার দাবীতে সাতক্ষীরাতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

ভাসমান সেতু পেয়ে উচ্ছ্বসিত আশাশুনির বিচ্ছিন্ন দুই গ্রামবাসী

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১৪৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে


নিজস্ব প্রতিনিধি: ঘূর্ণিঝড় আম্ফান ও ইয়াসের প্রভাবে নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে লন্ডভন্ড হয়ে যায় সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর ইউনিয়ন। টানা দুই বছর ধরে চলা জোয়ার-ভাটায় ভিটেমাটি হারিয়েছে বহু মানুষ। ফসলি জমি ও চলাচলের রাস্তা পরিণত হয়েছে বিশাল খালে। ভেঙে পড়ে পুরো এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা। প্রতাপনগর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে হাওলাদার বাড়ি ও দরগাহতলার আইট গ্রাম দুটি। স্থানীয়রা পড়েন চরম দুর্ভোগে।
উপকূলের বাসিন্দাদের সীমাহীন এ দুর্ভোগ লাঘবে এগিয়ে আসে চিকিৎসকদের দ্বারা পরিচালিত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ডু সামথিং ফাউন্ডেশন’। সংগঠনটি দুর্গম প্রতাপনগরের হাজারো মানুষের যাতায়াতের কষ্ট লাঘবে তৈরি করেছে একটি ভাসমান সেতু।
৫৬টি ড্রাম দিয়ে তৈরি ৩৫০ ফুট দৈর্ঘ্যের ভাসমান সেতুটির নির্মাণকাজ শেষে গত ২৮ মার্চ সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। এখন দৃষ্টিনন্দন এ ভাসমান সেতু দিয়ে যাতায়াত করতে পেরে উচ্ছ্বাসিত স্থানীয়রা।
স্বেচ্ছাসেবক মাসুম বিল্লাহ জাগো নিউজকে বলেন, ‘যে স্থানে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে, সেখান ছিল ৪০টি পরিবারের বসতভিটা, মসজিদ ও কবরস্থান। সবকিছু নদীতে বিলীন হয়ে তৈরি হয়েছে খাল। যাতায়াতের পথ ছিল না। সেতুটি তৈরি হওয়ায় মানুষের খুব উপকার হচ্ছে।’
ডু সামথিং ফাউন্ডেশনের সভাপতি ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘মানুষের কষ্ট লাঘবে এই সেতুটি তৈরি করা হয়েছে। ভাসমান সেতুটি বিছিন্ন দুটি গ্রামকে সংযুক্ত করেছে ইউনিয়নের সঙ্গে। এখন মানুষ নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারছেন। উপকূল অঞ্চলে জোয়ার-ভাটা হয়। এটি বিশেষভাবে নির্মিত। পানির উচ্চতা বৃদ্ধি পেলে সেতু উপরে ভেসে উঠবে। আবার ভাটায় এটি স্বাভাবিক থাকবে।’

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd