প্রেস বিজ্ঞপ্তি: জেলাবাসীকে শোক সাগরে ভাসিয়ে চির বিদায় নিলেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক এম.এ ফারুক(৭৫)। বঙ্গবন্ধুর সহচর, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, প্রাক্তন এমসিএ প্রয়াত মমতাজ আহম্মেদ’র জ্যেষ্ঠ পুত্র এম.এ ফারুক।
পারিবারিকভাবে জানা যায়, বুধবার (১২ এপ্রিল) সকাল ৮ টায় ঢাকাস্থ কলাবাগানে ছেলের বাসায় তিনি ইন্তেকাল (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন) করেছেন। তিনি দীর্ঘ বছর যাবৎ ডায়াবেটিক সহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ১ পুত্র, ৩ কন্যা, নাতি- নাতনি সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। মরহুমের জন্মস্থান কেঁড়াগাছি ইউনিয়নের বোয়ালিয়া মুক্তিযোদ্ধা কলেজ মাঠে দ্বিতীয় জানাযা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে (মমতাজ আহমেদ কমপ্লেক্স চত্বরে) দাফন সম্পন্ন করা হবে। কলারোয়া কলেজের(সরকারি) প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষক, উপজেলা আ’লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, যশোর শিক্ষা বোর্ডের সাবেক স্কুল পরিদর্শক, বিশিষ্ঠ সমাজসেবক ও নারী শিক্ষার পথপরিদর্শক অবসরপ্রাপ্ত উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক এম.এ ফারুকের মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আছে ও দূর দূরন্তে অবস্থানরত শুভাকাঙ্খীরা শোকে মুহ্যমান হয়।
কলারোয়ার কৃতি সন্তান শিক্ষাবিদ অধ্যাপক এম.এ ফারুকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দ। এক শোক বার্তায় শিক্ষাবিদ অধ্যাপক এম.এ ফারুকের রুহের মাগফেরাত জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাবিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মাদ আলী সুজন, কার্যনির্বাহী সদস্য সেলিম রেজা মুকুল, আব্দুল গফুর সরদার, মোজাফ্ফর রহমান, শহিদুল ইসলাম, মনিরুজ্জামান তুহিন, মাছুদুর জামান সুমন।
Leave a Reply