1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২২ পূর্বাহ্ন
৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

আদিবাসী-ভূমিহীনদের জমি নেওয়া অন্যায়, এর থেকে মুক্তি পেতে হবে: বিচারপতি নিজামুল হক

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২২৯৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ন্যাশনাল ডেস্ক : বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম বলেছেন, শুধু পার্বত্য চট্টগ্রাম নয়, সমতলের আদিবাসীরাও তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। তাদেরও দাবি-দাওয়া আছে। এছাড়া দেশে গরিব, সাধারণ ভূমিহীন আছেন, তাদেরও দাবি-দাওয়া আছে এবং এ দাবিগুলো যৌক্তিক। তাদের সম্পত্তির ভাগ নিয়ে অন্যরা বড়লোক হচ্ছে। আর তারা জমি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এটা আমাদের মনে রাখতে হবে। এটা অন্যায়, এ অন্যায় থেকে মুক্তি পেতে হবে।
শনিবার ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়নে দেশবাসীর দায় ও করণীয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলন’ এ সভার আয়োজন করে।
বিচারপতি নিজামুল হক বলেন, শান্তি চুক্তির সময় পার্বত্যাঞ্চলের আদিবাসীরা ভেবেছিল তারা একটি যুদ্ধাবস্থা থেকে ফিরে এসেছে। তারা চুক্তিটিকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছিল। 
সভায় অধ্যাপক এম এম আকাশ বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তিকে আমরা শান্তি চুক্তি বলেছি। তার মানে চুক্তির আগে পাহাড়ে অশান্তি ছিল। তিনি বলেন, তৎকালীন সরকার পাহাড়ে বাঙালিদের মেজরিটি করে পাহাড়িদের প্রান্তিক করার চেষ্টা করেছিল। এভাবেই পাহাড়ে সংঘাত বাঁধানোর অপচেষ্টা করা হয়েছিল। 
সিপিবি নেতা দিবালোক সিংহ বলেন, সমতল আদিবাসী, পাহাড়ি আদিবাসী ও মেহনতি জনগণের অধিকার আদায়ের আন্দোলন একই সুতোয় গাঁথা।ডাকসুর সাবেক জিএস ডা. মুশতাক হোসেন বলে, পাহাড় থেকে বাঙালি সেটেলারদের ফিরিয়ে এনে আদিবাসীদের জমি ফেরত দিতে হবে।   
দৈনিক প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির মৌলিক শর্তের কোনোটি এখন পর্যন্ত বাস্তবায়ন হয়নি। বর্তমানে পাহাড়ে খুন-খারাবির মতো ঘটনা ঘটাচ্ছে কুকি-চিন নামীয় সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। তারা রাষ্ট্রের কোনা না কোনো অংশের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। 
এএলআরডির নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা বলেন, ভূমিবিরোধ নিষ্পত্তি কমিশন আইন হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পাহাড়ে ভূমি সংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তি হয়নি। 
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি বাস্তবায়ন আন্দোলনের যুগ্ম  সমন্বয়কারী জাকির হোসেন। 

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd