1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ০৪:২০ পূর্বাহ্ন
২ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰জীবন-মৃত্যুর পরিস্থিতি না হলে সাধারণ মানুষ ঘর থেকে বের হবেন না: আসিফ📰গাড়িতে যাত্রী সেজে বন্ধুত্ব গড়ে তুলে প্রতারণা ও ধর্ষণ📰জুলাই শহীদ দিবসে সাতক্ষীরার বাইপাস জিরো পয়েন্টে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্ট 📰জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরায় পোস্ট  কার্ড বিতরণ  উদ্বোধন 📰আশাশুনির গজুয়াকাটি সরকারি প্রাইমারী স্কুলের মেঝে ১ফুট পানিতে প্লাবিত📰আশাশুনি সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান📰আশাশুনি টু বাঁকা ব্রীজের সংযোগ সড়ক ভেঙ্গে করুন অবস্থা📰পাইকগাছায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত📰পাইকগাছায় ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা ধ্বংস 📰সাতক্ষীরায় ভারী বৃষ্টিতে পানিবন্দী শত শত পরিবার

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ২৪ মার্চ, ২০২৩
  • ১৮৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

সাতক্ষীরার আমের সুনাম ধরে রাখতে উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তার নানা উদ্যোগ
নিজস্ব প্রতিনিধি : ২০১৫ সাল থেকে সাতক্ষীরা সদর এলাকার আম বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। এখানে কৃষক নিরাপদ আম তৈরি করে বিদেশে রপ্তানি করে আসছে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় সাতক্ষীরার আম আগে পাকে। যে কারনে সাতক্ষীরার আম দেশব্যাপী ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সাতক্ষীরার আমের দীর্ঘদিনের সুনাম ধরে রাখতে এবং নিরাপদ আম সারা দেশে পৌছে দিতে নানা পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো: ইয়াছির আরাফাত। চাষীরা যাতে অধিক লাভবান হতে পারে সে লক্ষে নিরাপদ তৈরিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন।
কৃষি বিভাগ জানান, এবছর সাতক্ষীরা থেকে ২০০ টন আম বিদেশে যাওয়ার লক্ষ মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। সে লক্ষ নিয়ে কৃষকের ডাটাবেজ তৈরি করেছেন পৌরসভা ব্লকের মো: ইয়াছির আরাফাত। ডাটাবেজ ধরে ব্লকের প্রত্যেক কৃষকের বাগানে বাগানে যাচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন সার ও কীটনাশক ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছেন। আম ভোক্তা পর্যায়ে যাওয়ার ৪৫ দিন পূর্বে কীট নাশক মুক্ত রাখতে হয়। সে লক্ষে কৃষক সচেতনতার পাশাপাশি কঠোর বিধি নিষেধ বিষয়ে কৃষকদের অবগত করছেন। এছাড়া অতিরিক্ত সার যাতে ব্যবহার না করে সে বিষয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন। ফ্রুটস ফ্লাই দমন করার জন্য ফেরোমন ট্রাপ ব্যবহার, ইয়োলো ট্রাপ ও আমের ব্যাগিং করে নিরাপদ বালাইনাশক মুক্ত আম উৎপাদনে পরামর্শ দিচ্ছেন। এছাড়া আমের গুটি মার্বেল দানার মত হলে সম্পূরক সেচ দিতে হয়। এই সেচ দেওয়ার পূর্বে সুষম মাত্রায় জৈব ও রাসায়নিক সার প্রদান করা হলে আম অনেক বড় হয় ও গুটিঝড়া কমে যায়।
সদর উপজেলার বাঁকাল এলাকার আম চাষী রফিকুল ইসলাম বলেন, আম বাগান নিয়মিত পরিদর্শন করে সার, কীটনাশকের ব্যবহার ও পরিচর্যা বিষয়ক পরামর্শ দিয়ে আসছেন। গড়েরকান্দা গ্রামের আম চাষী মো: সায়েদুল ইসলাম বলেন, গত বছরে আমরা বেশি আম বিদেশে না পাঠাতে পেরে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলাম। এবার যাতে চাষীরা কোনভাবেই ক্ষতিগ্রস্থ না হয় সে লক্ষে কাজ করছেন উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো: ইয়াছির আরাফাত।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd