1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২৫ পূর্বাহ্ন
১০ পৌষ, ১৪৩১
Latest Posts
📰ব্রহ্মরাজপুর ৮নং ওয়ার্ড জামায়াতের উদ্যোগে যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত 📰সাতক্ষীরায়  ১২ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ📰সাতক্ষীরায় পৌর বিএনপি’র র‍্যালি ও আলোচনা সভা📰আশাশুনি আলহাজ্ব সামছুর রহমান এতিমখানা ও হাফিজিয়া মাদরাসা ৪ শিক্ষার্থীর হেফজ সমাপ্ত ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত📰ছিনতাইয়ের অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার📰রেমিট্যান্সে জোয়ার, ২১ দিনে এলো ২ বিলিয়ন ডলার📰দুই মাসে বাংলাদেশে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰সাতক্ষীরায় প্রায় আড়াই লক্ষ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি📰তাবলীগ জামায়াতের সাদপন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ-সমাবেশ📰সাতক্ষীরা জেলা কৃষি ঋণ কমিটির সভা  অনুষ্ঠিত 

নবীনদের উপকূলে সংঘটিত ঘূর্ণিঝড়ের গল্প শোনালেন প্রবীণরা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : সোমবার, ৩ অক্টোবর, ২০২২
  • ১২১ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট: শ্যামনগরের কাশিমাড়ি গ্রামে ‘বহু ঘূর্ণিঝড়ের সাক্ষী যারা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় নবীনদের উপকূলে সংঘটিত ঘূর্ণিঝড়ের গল্প শুনিয়েছেন প্রবীণরা।
শনিবার (১ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে ‘পরিবর্তিত বিশ্বে প্রবীণ ব্যক্তির সহনশীলতা’ প্রতিপাদ্যে বেসরকারি সংস্থা বারসিকের সহযোগিতায় স্বেচ্ছাসেবক সংগঠন এসএসএসটি এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।
সভায় শ্যামনগর উপজেলা জনসংগঠন সমন্বয় কমটির সভাপতি শেখ সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও বারসিক কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ মন্ডলের সঞ্চলনায় বক্তব্য রাখেন প্রবীণ নারী সুফিয়া, আনোয়ারা, সাহিদা, আমিরুন, ছফুরা, এসএসএসটির স্বেচ্ছাসেবক স্বপন, হাবিবুর প্রমুখ।
সভায় প্রবীণ ব্যক্তিরা বলেন, আমরা উপকূলীয় ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বাস করি। এখানে বছরের নানা সময়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানে। এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করেই আমরা টিকে আছি। অতীতে আমাদের এলাকা নানা প্রাণবৈচিত্র্যে ভরপুর ছিলো। আজ যেন তা রূপকথার গল্প। এখানে যেমন ছিলো প্রাচীন নানান ঐতিহ্য, গোলাভরা ধান, গোয়াল ভরা গরু, তেমনি প্রাকৃতিক জলাশয় ও পুকুরগুলোতে ছিলো হরেক রকমের মাছ। এলাকায় হতো নানা ধরনের ফল ও ফুল, নানান ধরনের সবজী, মসলা ও ডাল। গ্রামীণ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও নানা খেলাধুলা ছিল বিনোদনের উৎস। সব কিছুই যেন শেষ হয়ে গেছে। এগুলোর বিলুপ্তির মূল কারণ ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও লবণাক্ততা।
এসময় প্রবীণরা ১৯৮৮ সালের ঝড়, সিডর, আইলা, রোহানু, মহাসেন, আম্পান, বুলবুল, ফনী, ইয়াসসহ নানা দুর্যোগের কথা তুলে ধরেন।
তারা বলেন, আগেকার দিনে দুর্যোগ হতো কম। আর এখন ঘন ঘন ঝড় হচ্ছে।
সভায় তারা আরও বলেন, আগে মানুষ নানান বিনোদনের মধ্যে দিয়ে সময় কাটাতো। পাশাপাশি তারা পুষ্টিকর খাবার পেতো। সেজন্য রোগ বালাই কম হতো। আর এখন প্রতিটি এলাকা অসুখে ভরে গেছে। ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে মানুষ সহায় সম্পদ হারিয়ে খিটখিটে হয়ে গেছে। মানুষের ধৈর্য্য কমে গেছে। মানুষের মধ্যে দেখা দিচ্ছে নানা দ্বন্দ্ব।
সভায় উপকূলীয় এলাকার উন্নয়নে নবীন ও প্রবীণ সকলের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ, প্রাকৃতিক জলাশয়গুলো উন্মুক্তকরণ, জলাশয় ও সুপেয় পানির পুকুরগুলো পুনঃখনন, প্রবীণদের ভাতার পরিমান বৃদ্ধি ও তাদের বিনোদনের ব্যবস্থা করার সুপারিশ উঠে আসে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd