চেয়ারম্যান পদে ব্যয়সীমা ৫ লাখ, সদস্য ১ লাখ টাকা" />
  1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ০৪:১৯ পূর্বাহ্ন
২৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

জেলা পরিষদ নির্বাচন
চেয়ারম্যান পদে ব্যয়সীমা ৫ লাখ, সদস্য ১ লাখ টাকা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর, ২০২২
  • ১৩৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ন্যাশনাল ডেস্ক: আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থীরা সর্বোচ্চ ৫ লাখ এবং সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য ও সাধারণ সদস্য প্রার্থী ১ লাখ টাকা নির্বাচনি ব্যয় করতে পারবেন। এছাড়া চেয়ারম্যান প্রার্থী ব্যক্তিগত খরচ বাবদ সর্বোচ্চ ৫০ হাজার এবং সাধারণ ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের সদস্যরা ১০ হাজার টাকা খরচ করতে পারবেন।

সব প্রার্থীর ব্যয়সীমা সংক্রান্ত এ নির্দেশনা সম্প্রতি রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী নির্বাচনি ব্যয় হিসেবে সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে পারবেন। এছাড়া ব্যক্তিগত খরচ হিসেবে সর্বোচ্চ ব্যয় করতে পারবেন ৫০ হাজার টাকা। এদিকে সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য ও সাধারণ সদস্য প্রার্থী পদপ্রার্থীরা নির্বাচনী খরচ হিসেবে সর্বোচ্চ ১ লাখ টাকা এবং ব্যক্তি খরচ হিসেবে ১০ হাজার টাকা ব্যয় করতে পারবেন।

নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীদের আয়কর সনদসহ রিটার্ন জমা দেওয়ার প্রমাণ জমা দিতে হবে। অপরদিকে কেবলমাত্র সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা এলাকার সংরক্ষিত আসনের মহিলা সদস্য ও সাধারণ সদস্য প্রার্থীদের ১২ ডিজিটের আয়কর সনদ ও রিটার্ন জমার প্রমাণ দিতে হবে। তবে, এই দুই পদে সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা এলাকার বাইরের প্রার্থীদের আয়কর সনদ দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না।

প্রার্থীদের নির্বাচনি ব্যয় তার এজেন্ট ছাড়া অন্য কোনও ব্যক্তি খরচ করতে পারবেন না। যা কোনও তফসিলি ব্যাংকের নতুন একটি অ্যাকাউন্ট থেকে পরিচালিত হতে হবে।

এদিকে অপর একটি নির্দেশনায় জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটকক্ষে কোনও ভোটার মোবাইল ফোন নিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রে পোলিং এজেন্ট ও নির্বাচনি এজেন্টও মোবাইল ব্যবহার করতে পারবে না।
নির্বাচনের ফলাফল সরকারি গেজেটে প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে ব্যয়ের তথ্য দাখিল করতে প্রার্থী বাধ্যবাধকতা দিয়েছে ইসি।

নির্দেশনায় এসব তথ্য ভোটারদের মাঝে প্রচারের ব্যবস্থা করার জন্যও রিটার্নিং কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দিয়েছে সংস্থাটি।

অন্যদিকে প্রার্থী তার ব্যয়ের উৎস হিসেবে ইসি নির্দেশিত খাতের বাইরে যেতে পারবেন না। এক্ষেত্রে প্রার্থীর পেশা থেকে আয়, বাবা-মা, ছেলে-মেয়ে, স্বামী-স্ত্রী আর ভাই-বোনের কাছে (অন্য কোনও ব্যক্তির কাছ থেকে ধার বা ঋণ নেওয়া যাবে না) থেকে ধার বা ঋণ হবে ব্যয়ের উৎস। তবে কোনও সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান প্রার্থীকে স্বেচ্ছায় দান করতে পারবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd