1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩০ পূর্বাহ্ন
৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

কিউইদের কাছে ৪৮ রানের হার বাংলাদেশের

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ১২ অক্টোবর, ২০২২
  • ২৮০৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ক্রীড়া ডেস্ক: গত কয়দিন ধরে যে ইমপ্যাক্ট আর ইনটেন্টের কথা বাংলাদেশ করে আসছিল। তার একটির প্রয়োগ দেখা গেলো আজ। সাকিবের ব্যাটে ইনটেন্টের দেখা মিললেও কাঙ্ক্ষিত ইমপ্যাক্ট দেখা গেলো না। তাতে ত্রিদেশীয় সিরিজে ৪৮ রানে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে তারা ছিটকে গেছে। আর নিউজিল্যান্ড নিশ্চিত করেছে ফাইনাল।

ক্রাইস্টচার্চে ২০৯ রানের লক্ষ্যে সাকিব একার লড়াইয়ে ৪৪ বলে ৭০ রান করেছেন। ১৮.২ ওভারে তাকে সাজঘরে পাঠিয়েছেন সাউদি। সাকিবের ৮টি চার ও ১ ছয়ের ইনিংসটিই প্রমাণ করে যোগ্য সঙ্গী পেলে ভালো কিছু হলেও হতে পারতো।

সাকিব আল হাসান একার লড়াইয়ে দলকে টেনে নিলেও জয়ের জন্য সেটি যথেষ্ট ছিল না। তার বিদায়ে দলীয় ১৫৩ রানে পতন হয় সপ্তম উইকেটের। তার পর নির্ধারিত ২০ ওভারে বাংলাদেশ করেছে ১৬০ রান। মোসাদ্দেক ৯ রানে অপরাজিত ছিলেন, সাইফ ছিলেন ৩ রানে। কিউই বোলারদের মধ্যে ২৪ রানে ৩ উইকেট পেসার অ্যাডাম মিলনের। ৩৬ রানে দুটি নেন টিম সাউদি। ৩৯ রানে আজকেও ২টি নিয়েছেন স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ম্যাচসেরা ছিলেন শেষ দিকে তাণ্ডব চালানো গ্লেন ফিলিপস।

সাকিবের যোগ্য সঙ্গী হতে পারলেন না ইয়াসির

আফিফ-সোহান ব্যর্থ হলেও অধিনায়ক সাকিব একপ্রান্ত থেকে লড়াই করে গেছেন। দেখা পেয়েছেন ফিফটির। সঙ্গে ইমপ্যাক্ট রাখার মতো কেউ থাকলে ভিন্ন কিছুও হতে পারতো। কিন্তু ইয়াসির আলী একটি বাউন্ডারি মেরে সাজঘরে ফিরেছেন। বাউন্ডারি লাইনে সাউদির বলে ক্যাচ আউট এই ব্যাটার ফিরেছেন ৬ রানে।

সোহানের বিদায়ের পর সাকিবের ফিফটি

সৌম্য ফেরার পর আফিফ ফিরলেন দ্রুতই। চাপে থাকার মুহূর্তে ভাইস ক্যাপ্টেন নুরুল হাসান সোহান চাহিদা মেটাতে পারলেন না। ৪ বলে ৬ রান করা ব্যাটার মিলনের বলে সহজ ক্যাচ তুলে দিয়েছেন। তার বিদায়ে পতন হয়েছে পঞ্চম উইকেটের। এর পর অবশ্য ক্যারিয়ারের ১১তম ফিফটি তুলে নেন সাকিব।

সৌম্যর পর দ্রুত সাজঘরে আফিফ

সৌম্য সরকার-সাকিব আল হাসানের জুটিটা টিকে থাকলে ভালো কিছুর সম্ভাবনা ফেলে দেওয়া যাচ্ছিল না। কিন্তু ৪৩ রানের জুটি ভেঙেছে সৌম্যর বিদায়ে। তার পর নতুন নামা আফিফ হোসেন প্রত্যাশা মেটাতে পারেননি। বরং ব্রেসওয়েলের ঘূর্ণিতে বোল্ড হয়ে বিপদ বাড়িয়ে গেছেন আরও। ফেরার আগে ৪ বলে ৪ রান করেন আফিফ।

সৌম্যর বিদায়ে ভাঙলো ৪৩ রানের জুটি

শান্ত ফেরার পর লিটন আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে স্কোরবোর্ড সচল রেখেছিলেন। তার বিদায়ের পর সেটা ধরে রাখেন সৌম্য সরকার-সাকিব আল হাসান জুটি। দ্রুত গতিতে রান যোগ করতে থাকেন তারা। তাদের ব্যাটে দশম ওভারে উঠে ৯০ রান। কিন্তু ৪৩ রানের জুটি ভেঙে বাংলাদেশের চাপ বাড়িয়েছেন মিলনে। সৌম্যকে থার্ড ম্যানে সাউদির ক্যাচ বানিয়েছেন তিনি। ফেরার আগে এই ব্যাটার ১৭ বলে ২৩ রান করেছেন। তাতে ছিল ৩টি চার।

লিটনের আউটে পাওয়ার প্লেতে পড়লো দুই উইকেট

শান্ত ফিরলেও লিটন স্বভাবসুলভ আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে ভালো কিছুর বার্তা দিচ্ছিলেন। তার দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ৫ ওভারে ৪৩ রানও জমা পড়ে স্কোরবোর্ডে। ষষ্ঠ ওভারে অফস্পিনার ব্রেসওয়েল আসতেই কাটা পড়ে লিটনের উইকেট। লেগ সাইডে টেনে মারতে গিয়ে বল বাতাসে উঠিয়েছিলেন। কিন্তু ডিপ মিডউইকেটে তার ক্যাচ নেন গাপটিল। ফেরার আগে লিটন ১৬ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ২৩ রান করেছেন। তাতে পাওয়ার প্লেতে পড়েছে দুই্ ‍উইকেট। বিনিময়ে বাংলাদেশ করতে পারে ৫২।

শান্তর মিডল স্টাম্প উপড়ে দিলেন মিলনে

এতদিন মেকশিফট ওপেনার দিয়ে কাজ চালানো হলেও আজ নাজমুল হোসেন শান্তর সঙ্গে ওপেনিংয়ে নেমেছেন লিটন। প্রথম ওভারে শান্ত জীবনও পেয়েছেন। বোল্টের তৃতীয় বলে তার ক্যাচ উঠলে ভুল বোঝাবুঝিতে স্বাগতিক দলের কেউ তা হাতে জমাতে পারেননি।

মিলনের বলে চতুর্থ ওভারে আবারও ক্যাচ ওঠে তার। কিন্তু সাউদি ক্যাচ ফেলে দেন। তৃতীয় বলে অবশ্য শেষ রক্ষা হয়নি শান্তর। দুইবার জীবন পাওয়া ব্যাটারের মিডল স্টাম্প উপড়ে দেন মিলনে। ১২ বলের ইনিংসে শান্ত করেছেন ১১। তাতে ছিল দুটি চার। ততক্ষণে অবশ্য লিটন দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে স্কোরবোর্ড সচল রাখতে শুরু করেন।

কনওয়ে ঝড়ের পর ফিলিপসের তাণ্ডবে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ২০৮

শুরু থেকে তিনটি বিস্ফোরক জুটিতে অবদান রাখলেন ডেভন কনওয়ে। তার ফেরার পর তাণ্ডব চালিয়ে কিউইদের স্কোর দুইশো ছাড়ালেন গ্লেন ফিলিপস। তাতে ত্রিদেশীয় সিরিজে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে ২০৯ রানের লক্ষ্য দিয়েছে নিউজিল্যান্ড।

অ্যালেনের সঙ্গে ৪৫, গাপটিলের সঙ্গে ৮২ ও ফিলিপসের সঙ্গে ৩৪ রানের জুটিতে শুরুতে বড় স্কোরের ভিত রচনা করতে অবদান ছিল কনওয়ের। এই ব্যাটার ৪০ বলে ৬৪ রান করেছেন। শেষ দিকে ফিলিপস চাহিদা মেটানো ব্যাটিংয়ে বিধ্বংসী ছিলেন সবচেয়ে বেশি। মাত্র ২৪ বলে ৬০ রান করে স্কোরটাকে পাহাড়সম বানিয়েছেন। তার স্ট্রাইক রেটই ছিল ২৫০!

১৭তম ওভারে সাইফউদ্দিন কনওয়ে-চ্যাপম্যানকে ফেরালেও কিউই এই ব্যাটারকে আটকানোর উপায় জানা ছিল না কারোও। শেষ ওভারে ফিলিপসকে এবাদত বোল্ড করলেও ততক্ষণে স্কোর দুইশো ছাড়িয়েছে। তার ইনিংসে ছিল দুটি চার ও ৫টি ছয়! কিউই ব্যাটারের ফেরার পর নিউজিল্যান্ড ৫ উইকেটে করেছে ২০৮ রান।

৩৭ রানে দুটি উইকেট নেন সাইফউদ্দিন। ৪০ রানে দুটি নেন এবাদত হোসেনও। ৪১ রানে একটি নিয়েছেন শরিফুল।

সাইফউদ্দিনের জোড়া আঘাত

শুরু থেকে তিনটি বিস্ফোরক জুটিতে অবদান ছিল ডেভন কনওয়ের। ফিন অ্যালেনের সঙ্গে ৪৫ রানের পর গাপটিলকে নিয়ে ৮২ রানের জুটি গড়েছেন। তার পর তো গ্লেন ফিলিপসকে নিয়ে যোগ করেন ৩৪। সবচেয়ে বিস্ফোরক এই ব্যাটারকেই ১৭তম ওভারে তালুবন্দি করিয়েছেন সাইফউদ্দিন। এর আগে অবশ্য ১৬ ওভারে স্কোর ২ উইকেটে ১৬১ হয়ে গেছে। কনওয়ে তৃতীয় উইকেট হিসেবে ফেরার আগে ৪০ বলে ৬৪ রান করেছেন। তার ইনিংসে ছিল ৫টি চার ও ৩টি ছয়।

একই ওভারে আবার মার্ক চাপম্যানকে ফিরিয়ে স্বাগতিকদের বিপদে ফেলার চেষ্টা করেন সাইফ। চতুর্থ ডেলিভারিতে বোল্ড করেন চ্যাপম্যানকে (২)।

৮২ রানের জুটি ভাঙলেন এবাদত

ফিন অ্যালেন-ডেভন কনওয়ে জুটিতে যোগ হয়েছে ৪৫। তার পর বাংলাদেশের ওপর আরও বেশি চড়াও হয় কনওয়ে-গাপটিল জুটি। ৮২ রানের বিস্ফোরক জুটিটি ভেঙেছেন এবাদত হোসেন। ফুল টস ডেলিভারিতে তাকে উড়িয়ে মারতে গেলে গাপটিল লং অনে শান্তর ক্যাচে পরিণত হয়েছেন। তাতে ২৭ বলে ৩৪ রানে শেষ হয়েছে তার ইনিংস। গাপটিলের ইনিংসে ছিল ৩টি চার ও ১টি ছয়।

১১ ওভারেই স্কোর ছাড়ালো ১০০

আগ্রাসী শুরুর পর ফিন অ্যালেন ইনিংস বড় করতে পারেননি যদিও। কিন্তু কনওয়ে ধীরে-সুস্থে শুরুর পর আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে দলকে টেনে নিয়েছেন। তাতে ১০ ওভারে নিউজিল্যান্ডের স্কোর বোর্ডে জমা পড়ে ৮৭ রান। ১১ ওভারে দলের স্কোর ছাড়ায় ১০০। এই ওভারে আবার ৩০ বলে তুলে নেন ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ ও বাংলাদেশের বিপক্ষে তৃতীয় ফিফটি।

পাওয়ার প্লেতে ৫৪

টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা নিউজিল্যান্ড ফিন অ্যালেনের ব্যাটেই আগ্রাসী শুরু পেয়েছিল। পঞ্চম ওভারে তার ফিরতেই কিছুটা কমে আসে রানের গতি। তার পরেও অ্যালেনের কল্যাণে পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ৫৪ রান উঠেছে স্বাগতিকদের।

বিপজ্জনক অ্যালেনকে ফেরালেন শরিফুল

টস জিতে বোলিং নেওয়া বাংলাদেশের আক্রমণের শুরুটা করেন পেস বোলিং অলরাউন্ডার সাইফউদ্দিন। শুরুর ওভারেই ৮ রান দিয়েছেন। কনওয়ে রয়ে সয়ে খেললেও মূলত অ্যালেনের ঝড়ো গতির ব্যাটিংয়ে ৪.১ ওভারে যোগ হয়েছে ৪৫! সবচেয়ে বেশি রান উঠেছে এবাদতের ওভারে ১৫! কিন্তু পঞ্চম ওভারে শরিফুলের গতিতে পরাস্ত হয়েছেন অ্যালেন। শর্ট বলে উঠিয়ে মারতে গেলে মিড উইকেটে তার ক্যাচ নেন ইয়াসির। ফেরার আগে ১৯ বলে ৩২ রান করেছেন এই ব্যাটার। ইনিংসে ছিল ৩টি চার ও ২টি ছয়।

টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

ত্রিদেশীয় সিরিজে আজ ফিরতি ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। গত ম্যাচে টস হারলেও আজ টস জিতেছেন সাকিব আল হাসান। ক্রাইস্টচার্চে শুরুতেই স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছেন।

শুরুর দুই ম্যাচ খেলে দুটিতেই হেরেছে বাংলাদেশ দল। সিরিজে টিকে থাকতে হলে বুধবার জয়ের বিকল্প নেই। নিউজিল্যান্ড অবশ্য একটি ম্যাচ হারলেও পরে টানা দুই ম্যাচ জিতেছে। পাকিস্তানও জিতেছে দুটি ম্যাচ।

নিউজিল্যান্ড একাদশে পরিবর্তন

নিয়মিত অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে। টিম সাউদিকে দেওয়া হয়েছে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়কের দায়িত্ব। কিউই একাদশে পরিবর্তন তিনটি। ফিরেছেন মার্টিন গাপটিল, ট্রেন্ট বোল্ট ও অ্যাডাম মিলনে। নেই কেন উইলিয়ামসন, মিচেল স্যান্টনার ও ব্লেয়ার টিকনার।

পরিবর্তন বাংলাদেশ একাদশেও

গত ম্যাচের একাদশ থেকে পরিবর্তন তিনটি। বাদ পড়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ ও হাসান মাহমুদ। একাদশে ফিরেছেন সৌম্য সরকার, সাইফউদ্দিন ও এবাদত হোসেন।

বাংলাদেশ একাদশ: সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), সৌম্য সরকার, আফিফ হোসেন, মোসাদ্দেক হোসেন, লিটন কুমার দাস, ইয়াসির আলী, নুরুল হাসান (উইকেটকিপার), এবাদত হোসেন, সাইফউদ্দিন, শরিফুল ইসলাম, নাজমুল হোসেন শান্ত।

নিউজিল্যান্ড একাদশ: ফিন অ্যালেন, ডেভন কনওয়ে (উইকেটকিপার), মার্টিন গাপটিল, গ্লেন ফিলিপস, মার্ক চ্যাপম্যান, জেমস নিশাম, মাইকেল ব্রেসওয়েল, অ্যাডাম মিলনে, ইশ সোধি, টিম সাউদি ও ট্রেন্ট বোল্ট।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

নিউজিল্যান্ড: ২০৮/৫ (কনওয়ে ৬৪, ফিলিপস ৬০; সাইফউদ্দিন ২/৩৭, এবাদত ২/৪০ শরিফুল ১/৪১)

বাংলাদেশ: ১৬০/৭ (সাকিব ৭০, সৌম্য ২৩, লিটন ২৩; মিলনে ৩/২৪, সাউদি ২/৩৬, ব্রেসওয়েল ২/৩৯)

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd