1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০০ পূর্বাহ্ন
৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

‘অংশগ্রহণমূলক না হলে ইভিএম বা ব্যালটে সুষ্ঠু ভোটের নিশ্চয়তা নেই’

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর, ২০২২
  • ২৪৬৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ন্যাশনাল ডেস্ক: প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, আমরা প্রথমেই বলেছি আপনারা (রাজনৈতিক দল) সবাই এসে একটা অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন করুন। অংশগ্রহণ করে নির্বাচনকে ফলপ্রসূ করুন, যাতে নির্বাচন সুন্দর হয়, জনমানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়। জাতীয় নির্বাচন যদি অংশগ্রহণমূলক না হয় তবে ইভিএম কিংবা ব্যালট পেপার কোনোটাতেই সুষ্ঠু নির্বাচনের নিশ্চয়তা নেই।

মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের (ইএমএফ) সঙ্গে এক বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এমন মন্তব্য করেন সিইসি। ইএমএফের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আবেদ আলীর নেতৃত্বে সংগঠনটির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেয়।

সিইসি বলেন, ‘আমরা যেটা চাইছি ইভিএম বা ব্যালট মূল কথা নয়। মূল কথাটা হচ্ছে সবাইকে চেষ্টা করতে হবে একটি সুন্দর, সুষ্ঠু ও অবাধ এবং নির্বিঘ্নে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্পন্ন করার। ওখানে ইভিএম থাকল কি ব্যালট থাকল সেটা বড় কথা নয়। নির্বাচন যদি অংশগ্রহণমূলক না হয় এবং ইফেকটিভ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না নয়, ইভিএম কীভাবে বিহেভ করবে, ব্যালট কীভাবে বিহেভ করবে সেটার নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না। ইভিএম, ব্যালটের প্রয়োজন পড়বে কি না সেটারও নিশ্চয়তা নেই। আমরা প্রথমেই বলেছি আপনারা নির্বাচনে আসুন, অংশগ্রহণ করুন। অংশগ্রহণ করে নির্বাচনটাকে ফলপ্রসূ করুন, যাতে নির্বাচনটা সুন্দর হয়, জনমানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়।’

সিইসি বলেন, আমরা ইএমএফ-এর আলোচনা শুনেছি। ওনারা এসেছিলেন, আমাদের কাছে নিবন্ধিত এবং ইভিএম নিয়ে যে পারসেপশন আছে তার ব্যাখ্যা ওনারা জানতে চেয়েছেন। নেগেটিভ যে পারসেপশন বিরাজ করছে সেটাকে দূর করার জন্য ওনারাও সচেষ্ট।

কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ ১৫০ আসনে ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে এখন পর্যন্ত কোনো নিশ্চয়তা নেই। কারণ এটা ডিপেন্ড করবে যদি সরকার প্রকল্প অনুমোদন করে। এর যে আর্থিক সংশ্লিষ্টতা রয়েছে, সেটা যদি সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিতে যথার্থ মনে না হয় সরকার এই প্রকল্প নিয়ে একমত নাও হতে পারে। তবে আমাদের যে বিচার বিশ্লেষণ, প্রথমেই বলেছি আমরা এসেই কিন্তু ইভিএম সমর্থন করিনি। দীর্ঘদিন সময় নিয়ে বিভিন্ন পদ্ধতিতে যন্ত্রটাকে বোঝার চেষ্টা করেছি এবং ব্যাপক আলোচনা করেছি, এতে ব্যাপক অংশগ্রহণ পেয়েছি।

তিনি বলেন, ইভিএমে কারচুপি করা সম্ভব তার প্রমাণ কেউ দেখাতে পারেনি। ইভিএম দিয়ে হ্যাকিং সম্ভব নয়। কারণ এটা একক মেশিন। আমরা ওনাদের বলেছি, আপনারা আপনাদের কাজ করে যান। ভোটার এডুকেশনের একটা প্ল্যান আমাদের আছে। সেটা আমরা বাস্তবায়ন করব।

ইএমএফের চেয়ারম্যান আবেদ আলী বলেন, ইলেকশন মনিটরিং ফোরাম সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পেয়েছে। আমরা ইভিএম-এর পজিটিভ দিকগুলো তুলে ধরার জন্য বিভাগীয় শহরগুলোতে যাব। এগুলোর বিষয়ে আমরা কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করেছি এবং আগামী সংসদ নির্বাচনে ১৫০টি আসনে ইভিএমে নির্বাচন হবে বলে তারা জানিয়েছে। সরকার বরাদ্দ দিলে ইভিএমে ১৫০ আসনে ভোট করা সম্ভব, তা না হলে এই সংখ্যাটা কমে আসবে।

ইভিএম নিয়ে আপনারা যে প্রচারণা চালাবেন এতে আপনাদের স্বার্থটা কী- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের স্বার্থের জায়গা গণতন্ত্র, আইনের শাসন এবং মানবাধিকার। যার ভোট সে যেন দিতে পারে সেজন্য আমরা ইভিএম নিয়ে প্রচারণা চালাব। আমরা মনে করছি, ইভিএমে ভোট ভালো হবে।

সংগঠনের পরিচালক ও ডুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাবিবুর রহমান বলেন, এদেশে দীর্ঘদিন ধরে ব্যালট পেপারে ভোট হয়েছে, ইভিএমেও হয়েছে। আমরা টেকনিক্যাল পারসন হিসেবে দেখছি ইভিএমে ম্যানুপুলেট করার সুযোগ নেই। কিন্তু ব্যালট পেপারে ম্যানুপুলেট করার সুযোগ আছে। এই জায়গায় ভোটার হিসেবে আমার স্বার্থ আছে।

আপনাদের প্রচারণার বাজেট কে দিচ্ছে- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের কাজ হচ্ছে ইলেকশন মনিটরিং করা। এটা সম্পূর্ণ এনজিও। আমরা স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে দীর্ঘদিন ধরে এই কাজটা করে আসছি। আমরা বিভিন্ন নির্বাচন মনিটরিং করেছি।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd