তসলমিা নাসরনি
১. ঠকি করে হজিাব না পরার অপরাধে ২২ বছর বয়সী মাহসা আমনিীকে পুলশিরো পটিয়িে মরেে ফলোর অপরাধে দশেে বাধ্যতামূলক হজিাবরে বরিুদ্ধ,ে সরকাররে নারীবরিোধী আচরণরে বরিুদ্ধে আন্দোলন শুরু হয়ছে।ে সইে আন্দোলনরে ১১ দনি পার হয়ছে।ে ইরানরে পুলশি এ র্পযন্ত ইরানজুড়ে ঘটচেলা হজিাববরিোধী সইে আন্দোলনরে ৭৬ জনকে হত্যা করছে।ে ইন্টারনটে বন্ধ করে দয়িছে।ে তাতওে আন্দোলন বন্ধ করতে পারনে।ি তারপরও ময়েরো রাস্তায় বরেয়িে মাথা থকেে হজিাব খুলে শূন্যে উড়য়িছে,হিজাব ছুড়ে ফলেে দচ্ছি।ে হজিাব ছাড়া নারী, জীবন, মুক্তি লখো পোস্টার নয়িে রাস্তায় র্দুবনিীত হঁেটে গছে।ে যে কোনও সময় গুলি এসে ঝাঁজরা করে দবেে বুক জনেওে হঁেটছে।ে
হানানে কয়িান ২৩ বছর বয়সী তরুণী, তারও বুক ঝাঁজরা হয়ে গছেে পুলশিরে গুলতি,ে তার অপরাধ সে হজিাব পরনে।ি ২১ বছর বয়সী তরুণী হাদসি নাজাফরি বুকে মুখে মাথায় ছটি গুলি করা হয়ছে।ে সে যখন তার র্দীঘ রশেমি চুলে হাতখােঁপা করে আন্দোলনে যোগ দতিে যাচ্ছলি, তখন। নারীর মুক্তরি জন্য কছিু বলার আগইে মৃত্যু হলো হাদসি নাজাফরি, উচ্ছল উজ্জ্বল প্রাণবন্ত তরুণীর। এরকম আরও অনকে কুড়-িএকুশ-বাইশ বছররে ইরানি তরুণীকে হত্যা করছে সরকার। প্রগতশিীলতার আর প্রতভিার কী যে অপচয়!
ইরানরে র্ধমান্ধ সরকার দশেরে সৎ সাহসী সচতেন তরুণ প্রজন্মকে নঃিশষে করে দতিে চাইছ।ে না, র্ধমান্ধ মৌলবাদী সরকারকে না হটয়িে নারীর মুক্তি সম্ভব নয়।
ইরানি ময়েরো লাঠরি মাথায় গত কয়কে বছর যাবৎ তাদরে সাদা র্স্কাফ উড়য়িে দয়িে হজিাবরে বরিুদ্ধে প্রতবিাদ করছে।ে এবার তারা তাদরে র্দীঘ চুল লাঠরি মাথায় বঁেধে উড়য়িছে।ে এটইি আজ ইরানরে জাতীয় পতাকা।
বারো শ আন্দোলনকারীকে গ্রফেতার করছেে পুলশি। এর মধ্যে প্রচুর সাংবাদকিও আছনে। ১৭ সপ্টেম্বের মাহসা আমনিীর জানাজার পর ইরানরে আশটিি শহরে ছড়য়িে পড়ছেে সরকারবরিোধী বক্ষিোভ। এমনকি বশ্বিবদ্যিালয়রে ছাত্র-শক্ষিক এক হয়ে বক্ষিোভে নমেছেনে। বশ্বিরে গণতান্ত্রকি রাষ্ট্রগুলো ইরানরে সরকারকে ভায়োলন্সে বন্ধ করতে বলছ।ে কন্তিু বললে কি আর কাজ দয়ে? সুন্নি মৌলবাদ যমেন ক্ষমতায় থাকার জন্য সাধারণ জনগণরে বরিুদ্ধে ভায়োলন্সে করে শয়িা মৌলবাদও ঠকি একই কাজ কর।ে র্ধমকে প্রতষ্ঠিতি করত,ে মানুষরে বাক স্বাধীনতা ছনিয়িে নতি,ে মানবাধকিারকে বদিয়ে করত,ে নারীর অধকিাররে র্সবনাশ করতে র্ধমান্ধ অপশক্তি চরিকালই ভায়োলন্সেরে আশ্রয় নয়িছে।ে কন্তিু এই একবংিশ শতাব্দতিে ভায়োলন্সেরে ব্যবহার কোনও সভ্য দশেই মনেে নবেে না। সমালোচনা করবইে। এবং এই একবংিশ শতাব্দতিে পৃথবিীর উন্নত এবং সভ্য গণতান্ত্রকি দশেগুলোর সঙ্গে শত্রুতা করে একা একা বাঁচাও সম্ভব নয়। এ মুর্হূতে ইরানরে মৌলবাদী সরকারকে হটয়িে গণতন্ত্রে এবং নারীর অধকিারে বশ্বিাসী সরকাররে ক্ষমতায় আসা অত্যন্ত জরুর।ি মৌলবাদরে কবল থকেে ইরান এবং ইরানরে জনগণকে মুক্তি দতিে হলে এ ছাড়া আর কোনও পথ নইে।
২. কত কছিুর দবিস যে পালতি হচ্ছ।ে শুনলাম কাল নাকি ‘কন্যা দবিস’ ছলি। জানি না পুত্র দবিস বলে কোনও দবিস আছে কি না। আসলে পুত্র দবিস তো প্রায় প্রতদিনিই পালতি হয়। কন্যা যহেতেু অনকে সংসারইে অবহলেতি, তাই কন্যাকে মূল্য দওেয়ার জন্য, আমার ধারণা, একটি দবিস তরৈি করা হয়ছে।ে আমার কন্যাও নইে, পুত্রও নইে। যৌবনে অনকে ভুল সদ্ধিান্ত নলিওে সন্তান না জন্ম দওেয়ার সদ্ধিান্তটি আমার সঠকি ছলি। ৭৮০ কোটি লোকে পৃথবিী উপচে পড়ছ,ে এই দুঃসময়ে আমি মনে করি জনসংখ্যা বাড়ানোর কোনও প্রয়োজন নইে। যারা জন্মছেে তারা কি সবাই খতেে পরতে পাচ্ছ,ে শক্ষিা স্বাস্থ্য পাচ্ছ?ে
ইতর প্রাণীর মধ্যে বংশ বস্তিাররে ইচ্ছটো কলিবলি কর,ে এই কলিবলি ব্যাপারটি নয়িন্ত্রণ করতে তারা পারে না। মানুষরে মধ্যওে এই ইচ্ছটেি আছ,ে তবে এটি আরোপতি। আরোপতি বলইে এটি নয়িন্ত্রণ সম্ভব। অনকেে সন্তান জন্ম দওেয়ার ইচ্ছে নইে বলে সন্তান জন্ম দয়ে না। কছিু মানুষ, আমার অবাক লাগ,ে মনে করে সন্তান জন্ম না দলিে তাদরে জীবনই র্ব্যথ, র্অথহীন। তারা সন্তানরে জন্য ইতর প্রাণীদরে মতো কলিবলি করা ইচ্ছরে আমদানি কর।ে আমার এক বোন উচ্চশক্ষিতিা, নামি কলজেরে অধ্যাপকিা, কন্তিু সন্তান নইে বলে এমনই দুঃখ-েকষ্টে ডুবে থাকে যে তার জীবনটইি সে উপভোগ করে না। তার এমন র্অথর্পূণ জীবনটকিে সে যে র্অথহীন মনে করছ,ে এ দোষ কার বা কাদরে? তার কানরে কাছে যারা শশৈব থকেে গুনগুন করছেে সন্তান না জন্মালে জীবনরে কোনও মানে নইে, দোষ নশ্চিয়ই তাদরে অনকেটা, বাকি দোষ তাদরেও যারা যুক্তি বুদ্ধি দয়িে নারীবদ্বিষেী রীতগিুলোকে ভাঙার কোনও চষ্টো করে না।
প্রজাতকিে বাঁচয়িে রাখার জন্য যদি প্রজননরে প্রয়োজন পড়তো, কথা ছলি। এখন তো দখো যাচ্ছে মানুষরে আধক্যি একটা ভয়াবহ পরস্থিতিি তরৈি করছে।ে লক্ষ কোটি অরণ্য-নর্ভির প্রাণীর আবাসস্থল উড়য়িে দয়িে মানুষরে জন্য শহর নগর বানাতে হয়ছে।ে পৃথবিীর কত প্রজাতি যে আমাদরে মানুষ-প্রজাতরি হংিস্রতা আর বোধবুদ্ধহিীনতার কারণে বলিুপ্ত হয়ে গছে।ে এই গ্রহে আমাদরে যতটা অধকিার, ততটা অধকিার তো তাদরেও। অস্ত্ররে জোরে কী অরাজকতাই না আমরা চালয়িছে!ি আমরা পৃথবিীর বন জঙ্গল ধ্বংস করছে,ি নদী সমুদ্র আকাশ বাতাস দূষতি করছেি আমাদরে র্স্বাথান্ধ জীবন যাপন এবং আমাদরে র্অথহীন জনসংখ্যা দয়ি।ে অনকেে মনে করনে, জ্ঞানীগুণীদরে সন্তান জন্ম দওেয়া উচতি। কন্তিু বারবার প্রমাণতি হয়ছে,ে জ্ঞানীগুণীদরে সন্তান জ্ঞানীগুণী হয় না। আর কত প্রমাণ দরকার! মৃত্যুতইে জীবনরে চরিকালীন সমাপ্ত।ি বংশ রয়ে গয়ি,ে রক্তরে ছটিফোেঁটা রয়ে গয়িে কারও কোনও লাভ হয় না।
আজ এতকাল পরও নজিকেে আরকেবার ধন্যবাদ দইি, না পুত্র না কন্যা কছিুই জন্ম না দয়িে আমি একটি স্বাধীন এবং র্অথর্পূণ জীবনযাপন করছেি বল।ে তুমি সন্তান জন্ম দয়িে জীবনকে র্অথর্পূণ করার চষ্টো কোরো না। তুমি তোমার কাজ দয়িে জীবনকে র্অথর্পূণ করো। তুমি ক,ে তুমি কী সটোই বড়। সন্তান যে কউে জন্ম দতিে পার,ে যে কোনও গ র্মূখই; এ কোনও উল্লখেযোগ্য ব্যাপার নয়।
৩. বদ্যিাসাগররে জন্মর্বাষকিীতে ভাবছ-ি
বদ্যিাসাগররে মতো হন্দিু র্ধমরে আরও কোনও সংস্কারক গত দুশো বছরে জন্মছেনে ক?ি কারও কথা তো জানি না। বধিবারা তো এখনও হবষ্যিি খান। একবোরে হবষ্যিি না হলওে মাছ মাংস বাদ দয়িে খান। শাড়ওি পরনে সাদা। একবোরে সাদা না পরলওে লাল রং এড়য়িে চলনে। কপালে লাল টপিও পরনে না। এরকম আমি শক্ষিতি বাড়তিইে দখেছে।ি বধিবার বয়ি?ে হাজারে ক’টা হয় কে জান!ে
ময়েদেরে শক্ষিাটা বশেরি ভাগ ক্ষত্রেইে মডি ডে মলি জুটবে বল,ে বা বয়িরে পাত্র জুটবে বল।ে ময়েরো পড়াশুনো করে বড় হব,ে নজিরে পায়ে দাঁড়াব,ে স্বনর্ভির হব,ে নজিরে জীবন নজিইে পরচিালনা করব-ে এমন মহৎ উদ্দশেে নয়।
র্ধমীয় কুসংস্কারে বদ্যিাসাগররে সময়ে সমাজ যতটা আচ্ছন্ন ছলি, তার চয়েে তো এখন কছিু কম আচ্ছন্ন নয়।
জাত পাতরে বরিুদ্ধওে তো লড়ছেলিনে বদ্যিাসাগর। জাত পাত ওপরে ওপরে আজ নইে হয়তো, ভতিরে ভতিরে ঠকিই কন্তিু আছ।ে
বদ্যিাসাগররে বাংলা র্বণ পরচিয়? কজন পড়ে আজকাল! বাচ্চারা তো অ আ ক খ নয়, এ বি সি ডি পড়।ে বাংলা শখিে নাকি কোনও লাভ নইে, তাই পড়ে না।
৪. বড় কছিু বাঙালি লখেক সর্ম্পকে খুব র্গব করে বলা হয় তাঁদরে কোনও শত্রু নইে । শুনে আঁতকে উঠি আম।ি শত্রু নইে, তাহলে কমেন লখেক তাঁরা, কী লখেনে যে শত্রু তরৈি হয়ন?ি তাঁরা এমন লখো লখেনে, যে লখো পড়ে সবাই খুশি থাক।ে বামপন্থি ডানপন্থি কট্টরপন্থি নরমপন্থি সকলইে খুশ,ি ধনী গরবি নারীবদ্বিষেী নারীবাদী সকলইে খুশ,ি কউে লখোর কোনও বষিয়ে আপত্তি করে না, মন খারাপ করে না, রুখে ওঠে না। কারণ আপত্তি করার, মন খারাপ করার বা রুখে ওঠার কছিু থাকে না তাঁদরে লখোয়।
আমার ভয় হয় এমন লখেকরে নাম শুনলইে। এই লখেকরো এক নষ্ট সমাজে বাস করছনে, কন্তিু নষ্ট সমাজরে নন্দিে করনে না, করলে নষ্ট সমাজরে র্হতার্কতারা তাঁদরে পছন্দ করবনে না তাই। এই লখেকরো বষৈম্যরে মধ্যে বাস করনে, কন্তিু বষৈম্যরে প্রতবিাদ করনে না, প্রতবিাদ করলে শত্রু তরৈি হব,ে বষৈম্যে বশ্বিাস করা মানুষ তাঁদরে ঘৃণা করবে এই ভয়।ে এই লখেকরো বস্তির জাতীয় পুরস্কার পান, বড় বড় সাহত্যি সভায় সভাপতত্বি করনে, পুরু পুরু ফুলরে মালা পরনে গলায়, উদ্বোধনরে ফতিে কাটনে, প্রকাশকরো এই লখেকদরে রচনাবলী প্রকাশ করনে। এই লখেকরো নষিদ্ধি হন না, বরং বক্রিি হন ভালো।
৫. অনকেে বলে ‘ব্যক্তরি সমালোচনা নয়, তার কাজরে সমালোচনা করা উচতি’। কাজ বলতে লখেকরে লখোর, শল্পিীর শল্পির্কমরে, ডাক্তাররে ডাক্তাররি, সম্পাদকরে সম্পাদনার…। আমি কন্তিু ব্যক্তরি সমালোচনারও পক্ষ।ে আমি একজন সরিয়িাল কলিাররে চমৎকার প্রমেরে গল্প পড়,ে বা একজন পডিোফাইলরে চমৎকার নাটক দখেে তাদরে গুণগান গাইতে চাই না। আমার অনুরাগী পাঠকরা অনকে সময় আমাকে ডফিন্ডে করতে গয়িে র্দুমুখদরে বলনে, ‘ব্যক্তি তসলমিার কনে, তসলমিার লখোর সমালোচনা করুন’। আমার প্রশ্ন, ব্যক্তি তসলমিার সমালোচনা নয় কনে? আমার পক্ষরে মানুষরো ভয় পায় যহেতেু বরিোধীরা আমার চরত্রি মন্দ- এর উদাহরণ দতিে গয়িে বল,ে আমি একাধকি পুরুষরে সঙ্গে শুয়ছে।ি যদওি একটি সর্ম্পক থাকা অবস্থায় দ্বতিীয় কোনও সর্ম্পকে আমি যাইন,ি কারও সঙ্গে প্রতারণা করনি,ি কন্তিু ময়েে হয়ে আমি জীবনে একরে বশেি সর্ম্পক করছে-ি এ নয়িে আপত্ত,ি ঘৃণাটা মূলত এ কারণইে। আমার বপিক্ষরে এবং পক্ষরে মানুষরো যারা মানুষরে চরত্রিরে ভালো মন্দরে এই সংজ্ঞা মাননে, তাদরে উচতি আমাকে নয়িে আপাতত দুশ্চন্তিা না করে নজিদেরে নয়িে দুশ্চন্তিা করা, নজিদেরে ভুলগুলো চহ্নিতি করা, নজিদেরে শুধরে নওেয়া।
ব্যক্তি তসলমিা সর্ম্পকে বরিোধীরা যা বলে তার কতটা সত্য, কতটা জনেে বল,ে কতটা শুনে বল,ে কতটা নজিরে ভতিররে কূপমন্ডুকতা, নারীবদ্বিষে, পৌরুষকি হংিস-েদ্বষে, আর অজ্ঞতা থকেে বল,ে সটো কউে পরমিাপ করে দখেে না। আমি কন্তিু যতটা নম্বর দইি ব্যক্তি তসলমিাক,ে ততটা দইি না লখেক তসলমিাক।ে লখেক তসলমিাকে আমি যদি ১০০য় ৪৫ দইি, ব্যক্তি তসলমিাকে ১০০য় ১০০ দইি। লখেক তসলমিার ৪৩টি বইয়রে মধ্য থকেে ২২টা কলাম, ১৫টা কবতিা, ৪টা ছোটগল্প, ৩টা আত্মজীবনী, ২টা উপন্যাস ছাড়া বশিষে কছিু আমার ভালো লাগে না। বাকি লখোগুলোয় অযত্ন, অবহলো আর অদক্ষতা পাই। কন্তিু ব্যক্তি তসলমিার সমালোচনা করার জন্য হন্যে হয়ে খুঁত খুঁজলওে খুঁত পাই না। মানুষটা সৎ, নষ্ঠি, উদার। মানুষটাকে সোজা সরল পয়েে অনকেে ঠকায়, মানুষটা কাউকে ঠকায় না। মানুষটা সবাইকে বশ্বিাস কর,ে ঠকতে ঠকতে নঃিস্ব হয়ওে বশ্বিাস কর।ে মানুষটা অতি সাধারণ জীবনযাপন কর,ে শত প্রলোভনওে নজিরে আর্দশ বর্সিজন দয়ে না। মথ্যিে বলে না, অন্যায়রে সঙ্গে আপস করে না। মানুষটা নজিরে দুঃখে কাঁদে না, অন্যরে দুঃখে কাঁদ।ে
আমইি সবচয়েে কাছ থকেে লখেক তসলমিা আর ব্যক্তি তসলমিাকে দখেছে।ি এ আমি দায়ত্বি নয়িইে বলছ,ি লখেক তসলমিা থকেে ব্যক্তি তসলমিা অনকে ওপর।ে
লেখক: কথা সাহিত্যিক
Leave a Reply