1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০৩:১২ পূর্বাহ্ন
২৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

দেবী মা আসার আগে আমার বাড়ির দুর্গাই হারিয়ে গেল, শোকে পাথর ছেলে শুভদীপ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০২২
  • ২০৭৭৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেক্স: চোখের সামনে মা চলে গেলেন। বাবা খুব ভেঙে পড়েছেন। নিজেই এখনও মা চলে যাওয়ার শোক সামলে উঠতে পারিনি। বাবাকে সামলাব কী ভাবে! শেষ কয়েক বছর তো মা খুবই অসুস্থ ছিলেন। আমি স্ত্রী-কে নিয়ে যাদবপুরে একটি আবাসনে থাকি।আর মা-বাবা থাকতেন চেতলায়। অফিস থেকে ফেরার সময় দেখা করতে গেলে আমার হাতটা চেপে ধরতেন। বলতেন, কোথাও যাবি না। আর যখন সুস্থও ছিলেন, তখন তো আমি ফিরলেই চটজলদি কিছু একটা মুখরোচক বানিয়ে দিতেন। অদ্ভুত জাদু ছিল মায়ের হাতে!

সবাই মনে করেন, মা মানেই তিনি শান্ত, গুরুগম্ভীর কেউ। কিন্তু আমার মা ছিলেন একদম তার বিপরীত। সারা ক্ষণ কিছু না কিছু করে চলেছেন। এক জায়গায় বসতে পারতেন না। ছোট থেকেই শুনেছি আমার মা নির্মলা মিশ্র বড় গুণী শিল্পী। কিন্তু কোনও দিন কাউকে সে কথা বুঝতে দেননি।

খুব চকোলেট, আইসক্রিম খেতে ভালবাসতেন। সঙ্গীতশিল্পীদের ঠান্ডা খেতে নেই, এ কথা সকলের জানা। মায়ের ক্ষেত্রে ঘটে এসেছে ভিন্ন। কোনও দিন ভোরবেলা উঠে রেওয়াজ করতে শুনিনি। সময় ধরে তা করতেই হবে, বাধ্যবাধকতা ছিল না। ঠান্ডা জল থেকে যে কোনও পানীয়— ইচ্ছা হলেই খেয়ে ফেলতেন। বয়স যতই বাড়ুক না কেন, মন থেকে ছিলেন সেই ছোট্ট মেয়েটা।দুর্গাসপ্তমীর দিন তাঁর জন্ম। সপ্তমী সেপ্টেম্বরে পড়ুক কিংবা অক্টোবরে ওই দিনেই আমরা জন্মদিন পালন করতাম। বেলুন দিয়ে বাড়ি সাজানো হত। খাওয়াদাওয়া হত। আর তো কয়েক দিন পরেই পুজো। দুর্গা মা আসার আগেই আমার ঘর তো শূন্য হয়ে গেল।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd