1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:১৪ অপরাহ্ন
৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত📰পাইকগাছায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ!প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি📰জলবায়ু ন্যায্যতার দাবীতে সাতক্ষীরাতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

দেবী মা আসার আগে আমার বাড়ির দুর্গাই হারিয়ে গেল, শোকে পাথর ছেলে শুভদীপ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ৩১ জুলাই, ২০২২
  • ২০৭১৪ সংবাদটি পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেক্স: চোখের সামনে মা চলে গেলেন। বাবা খুব ভেঙে পড়েছেন। নিজেই এখনও মা চলে যাওয়ার শোক সামলে উঠতে পারিনি। বাবাকে সামলাব কী ভাবে! শেষ কয়েক বছর তো মা খুবই অসুস্থ ছিলেন। আমি স্ত্রী-কে নিয়ে যাদবপুরে একটি আবাসনে থাকি।আর মা-বাবা থাকতেন চেতলায়। অফিস থেকে ফেরার সময় দেখা করতে গেলে আমার হাতটা চেপে ধরতেন। বলতেন, কোথাও যাবি না। আর যখন সুস্থও ছিলেন, তখন তো আমি ফিরলেই চটজলদি কিছু একটা মুখরোচক বানিয়ে দিতেন। অদ্ভুত জাদু ছিল মায়ের হাতে!

সবাই মনে করেন, মা মানেই তিনি শান্ত, গুরুগম্ভীর কেউ। কিন্তু আমার মা ছিলেন একদম তার বিপরীত। সারা ক্ষণ কিছু না কিছু করে চলেছেন। এক জায়গায় বসতে পারতেন না। ছোট থেকেই শুনেছি আমার মা নির্মলা মিশ্র বড় গুণী শিল্পী। কিন্তু কোনও দিন কাউকে সে কথা বুঝতে দেননি।

খুব চকোলেট, আইসক্রিম খেতে ভালবাসতেন। সঙ্গীতশিল্পীদের ঠান্ডা খেতে নেই, এ কথা সকলের জানা। মায়ের ক্ষেত্রে ঘটে এসেছে ভিন্ন। কোনও দিন ভোরবেলা উঠে রেওয়াজ করতে শুনিনি। সময় ধরে তা করতেই হবে, বাধ্যবাধকতা ছিল না। ঠান্ডা জল থেকে যে কোনও পানীয়— ইচ্ছা হলেই খেয়ে ফেলতেন। বয়স যতই বাড়ুক না কেন, মন থেকে ছিলেন সেই ছোট্ট মেয়েটা।দুর্গাসপ্তমীর দিন তাঁর জন্ম। সপ্তমী সেপ্টেম্বরে পড়ুক কিংবা অক্টোবরে ওই দিনেই আমরা জন্মদিন পালন করতাম। বেলুন দিয়ে বাড়ি সাজানো হত। খাওয়াদাওয়া হত। আর তো কয়েক দিন পরেই পুজো। দুর্গা মা আসার আগেই আমার ঘর তো শূন্য হয়ে গেল।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd