1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫, ০৭:২১ অপরাহ্ন
২১ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts

দেবহাটার নোড়ার চকে ডিক্রি প্রাপ্ত হয়ে দীর্ঘদিন বসবাসকারীদের উচ্ছেদের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : সোমবার, ১৪ মার্চ, ২০২২
  • ৩২৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে


সংবাদ বিজ্ঞপ্তি : অবৈধভাবে ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী সহযোগিতায় দেবহাটার নোড়ার চকে ডিক্রি প্রাপ্ত হয়ে দীর্ঘদিন বসবাসকারীদের উচ্ছেদের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতালেব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন, দেবহাটা উপজেলার নোড়ারচক গ্রামের সন্তোষ বিশ্বাসের পুত্র লব বিশ্বাস। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমরা পারুলিয়া মৌজার সাবেক সি এস ১৭৫৩ নং খতিয়ানে এস এ জরিপে ১নং খতিয়ানে সরকার বাহাদুরের নামে ও রিভিশনাল জরিপে ১ খাস খতিয়ানভুক্ত সম্পত্তিতে শতাধিক পরিবার দীর্ঘদিন শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে আসছিলাম। ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে দাবী করলে আমরা সরকারের বিরুদ্ধে দেওয়ানী মামলা মোকদ্দমা করি। মামলায় আমার রায় ডিক্রি প্রাপ্ত হয়ে শান্তিপূর্ণভাবে ভোগদখলে আছি। ১৯৯৮ সালে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রাজস্ব ও নির্বাহী অফিসার কর্তৃক দুটি খন্ড করেন। উক্ত রায় ডিক্রির সম্পত্তি বাদ দিয়ে সরকারি সম্পত্তি পৃথক করে নেয়। রায় ডিক্রিধারীরা অর্থ্যাৎ আমরা সেখানে বহাল থাকি। এমতাবস্থায় কোড়া গ্রামের মৃত. মুন্সি মাদার আলী গাজীর পুত্র আঃ মান্নানসহ কতিপয় ব্যক্তি দখলী স্বত্ত্ব দাবি করে এবং সরকার বাহাদুরকে বিবাদী শ্রেণিবুক্ত করে সাতক্ষীরা যুগ্ম জেলা জজ ২নং আদালতে ২৩ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে ১২২/১৪ নং দেওয়ানী মামলা দায়ের করে। উক্ত মামলায় আদালতকে ভুল বুঝিয়ে ২৪ নভেম্বর ২০১৪ তারিখের আদেশে লুৎফর রহমান এক রিসিভার নিয়োগের আদেশ গ্রহণ করেন। উক্ত বিষয়টি অবগত হয়ে সেখানে বসবাসকারী শতাধিক পরিবারের সদস্যরা উক্ত মামলার বিবাদী শ্রেণিভুক্ত হয়। যা দ্বিপক্ষ শুনানী অন্তে ইং ১৩ মে ১৮ তারিখে উক্ত রিসিভার বাতিল হয় এবং ১২২/১৪ নং দেওয়ানী মোকদ্দমাটিও গত ইং ২৩ নভেম্বর ২০২০ তারিখে খারিজ হয়। উক্ত রিসিভার বাতিলের বিরুদ্ধে লুৎফর রহমান গং জেলা ও দায়রা জজ আদালতে দেওয়ানী কার্যবিধি আইনের ১১৫(২) ধারা মতে ৪৮/১৮ নং রিভিশন মামলা দায়ের করেন। যা অতিরিক্ত জেলা জজ ১নং আদালতে বদলী হয়। আগামী ২০ এপ্রিল ২২ তারিখে রিভিশন শুনানীর দিন ধার্য আছে। অথচ ইতোমধ্যে মুল দেওয়ানী ১২২/১৪ নং মামলাটি খারিজ হয়ে গেছে। মামলা চলমান থাকায় অবস্থায় মধ্যবর্তী আদেশের গ্রহণযোগ্য থাকলেও মূল মামলা খারিজ হলে মধ্য আদেশ ও রিভিশন আপীল যে কোন কোর্টের যাই হোক না কেন তার কোন কার্যকারিতা থাকে না এবং আইনগত বৈধতা থাকে না। সাতক্ষীরা জজ কোর্টের বিজ্ঞ আইনজীবীর মতামতেও উল্লেখ করা হয়েছে যে, মূল মামলা খারিজ হয়ে গেলে মধ্য আদেশের কোন কার্যকারিতা থাকে না। কিন্তু ওই মধ্যবর্তী আদেশ নিয়ে উল্লেখিত লুৎফর রহমান গং ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহিনীর সহযোগিতায় উক্ত সম্পত্তিতে বসবাসকারী অসহায় সংখ্যালঘু কাগজপত্রে স্বত্ত্ববান রায় ডিক্রিধারীর ও ভূমিহীনদের উচ্ছেদের ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে খুন জখমের হুমকি ধামকি প্রদর্শন করে যাচ্ছে। প্রায়ই গভীর রাতে তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা অবৈধ অস্ত্র নিয়ে এলাকায় ভয়ভীতি প্রদর্শণ করে যাচ্ছেন। তাদের ভয়ে অত্র এলাকায় বসবাসকারীরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় জীবন যাপন করে যাচ্ছে। বিশেষ করে সেখানে বসবাসকারী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পরিবারের সদস্যরা নির্মমভাবে নির্যাতিত হচ্ছি। আমাদের কে কৌশলে উচ্ছেদ করে অবৈধদখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে লুৎফর ও শেখ মকরম হোসেন গংয়ের সন্ত্রাসী বাহিনী। যে কোন সময়ে সেখানে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংখ্যাও রয়েছে। ওই লুৎফর গংয়ের কবল থেকে সম্পত্তি রক্ষা এবং জীবনের নিরাপত্তার দাবিতে সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভূক্তভোগীরা।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd