1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন
৫ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বহুকাঙ্খিত পোস্ট অফিস মোড় হতে পুরাতন সাতক্ষীরা হাটখোলা মোড় পর্যন্ত কার্পেটিং রাস্তা নির্মাণ কাজের উদ্বোধন 📰ফিলিস্তিনে ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে মোসলেমা আদর্শ একাডেমীর মানববন্ধন📰আশাশুনি জামায়াতের দায়িত্বশীল শিক্ষা শিবির📰বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদযাপন উপলক্ষে দরগাহপুর আঞ্চলিক প্রেসক্লাবের মতবিনিময় সভা 📰সাতক্ষীরায় বর্ণিল আয়োজনে পালিত হচ্ছে বাংলা নববর্ষ📰বাংলা নববর্ষ উদযাপনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ণিল আয়োজন📰ফ্যাসিস্টের মুখাবয়ব কোনো রাজনীতির অংশ নয় : সংস্কৃতি উপদেষ্টা📰দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা📰এবারের সম্মেলনে ৩১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে: বিডা চেয়ারম্যান📰২৪-এর গণঅভ্যুত্থান বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তোলার সুযোগ এনে দিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

‘তুজলপুর হবে ওষুধি গ্রাম’

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ২৫ মার্চ, ২০২২
  • ১৫০ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট: তুজলপুর হবে ওষুধি গ্রাম। গ্রামের প্রত্যেক বাড়িতে ফলজ ও বনজ বৃক্ষের পাশাপাশি রোপণের জন্য গাছের পাঠশালার পক্ষ থেকে দেওয়া হবে ওষুধি গাছের চারা। এর মধ্যদিয়ে গ্রামের মানুষকে ভেষজ ওষুধ, জৈব সার ও কীটনাশক এবং অর্গানিক খাদ্য উৎপাদন ও গ্রহণের স্থায়িত্বশীল চর্চায় উদ্বুদ্ধ করা হবে।

বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) বিকালে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার তুজলপুরে ‘গাছের পাঠশালা’ ও উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ রিসোর্স সেন্টার ফর ইন্ডিজেনাস নলেজ-বারসিক আয়োজিত ‘বাড়িতে ওষুধি বৃক্ষ রাখার উপকারিতা’ বিষয়ক আলোচনা সভায় তুজলপুর গ্রামকে ওষুধি গ্রাম হিসেবে গড়ে তোলার এই ঘোষণা দেওয়া হয়।

সভায় তুজলপুর কৃষক ক্লাবের সভাপতি, গাছের পাঠশালা’র পরিচালক ও বিলুপ্ত প্রায় উদ্ভিদ সংরক্ষণে জাতীয় পরিবেশ পদক প্রাপ্ত সংরক্ষক ইয়ারব হোসেনের সভাপতিত্বে অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম ও উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শেখ সহিদুর রহমান।

আলোচনায় অংশ নেন স্থানীয় ইউপি সদস্য শরিফুল ইসলাম, তুজলপুর কৃষক ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রহমান, বারসিকের সহকারী কর্মসূচি কর্মকর্তা গাজী মাহিদা মিজান, যুব সংগঠক জাহাঙ্গীর আলমসহ স্থানীয়রা।

এসময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বাড়িতে ওষুধি বৃক্ষ রাখার উপকারিতা ও গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, আমরা দিন দিন যে কোন রোগে এন্টি বায়োটিকসহ উচ্চ মাত্রার ওষুধের উপর নির্ভর হয়ে পড়ছি। একই সাথে ফসল উৎপাদনে রাসায়নিকের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ায় খাদ্যের গুণগন মান ও পুষ্টি কিছুই থাকছে না। সুন্দর স্বাভাবিক জীবনযাপনে ভেষজ ওষুধ, জৈব সার ও কীটনাশক এবং অর্গানিক খাদ্য উৎপাদন ও গ্রহণের স্থায়িত্বশীল চর্চা বাড়ানোর বিকল্প নেই।

উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা শেখ সহিদুর রহমান বলেন, বর্তমানে প্রত্যেক বাড়িকে পুষ্টির ভা-ার হিসেবে গড়ে তোলার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে ওষুধি বৃক্ষও রাখতে হবে। ব্যবহার করতে হবে।

এসময় তিনি সমাজসেবা অধিদপ্তরের নানা সেবার কথা তুলে ধরে আরও বলেন, সরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় সব সেবা ডিজিটালাইজ করেছে। এসব সেবা পেতে কাউকে একটি টাকাও দেবেন না। অনলাইনে আবেদন করবেন, আবেদন বিবেচনা করে সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবে।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, তুজলপুর গ্রামকে ওষুধি গ্রাম হিসেবে গড়ে তুলতে বারসিকের সহযোগিতায় গাছের পাঠশালা ও বিলুপ্ত প্রায় উদ্ভিদ সংরক্ষণে জাতীয় পরিবেশ পদক প্রাপ্ত সংরক্ষক ইয়ারব হোসেনের পক্ষ থেকে প্রত্যেক বাড়িতে পর্যায়ক্রমে আটটি করে ওষুুধি বৃক্ষ পৌঁছে দেওয়া হবে। একই সাথে এসব বৃক্ষের গুণাগুন জানতে স্থানীয়দের ওরিয়েন্টেশন দেওয়া হবে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd