1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ১০:০৮ পূর্বাহ্ন
২৩ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

অনলাইন ক্লাস, জানা গেল ভোগান্তির কথা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১
  • ৫৩০৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে

গত বছরের মতো এবারো ভারতের মানুষ গৃহবন্দি হয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। শিশুদের অনলাইন ক্লাস চালু আছে।

যখন প্রথম অনলাইন পড়াশোনার ভাবনাটি পোষণ করা হয়, সেসময় অনেকে প্রশ্ন তুলেছিলেন- ভারতের মতো দেশে এর কার্যকারিতা নিয়ে।
 
যেখানে বেশিরভাগ মানুষের এখন পর্যন্ত শিক্ষার আলোয় প্রবেশ করতে পারেননি সেখানে এমন বিপুল সরঞ্জাম কেন? প্রতিটি শিশুর হাতে মোবাইল ফোন তুলে দেওয়াও প্রতিটি মা-বাবার পক্ষে সম্ভব নয়।

যে কারণে বহু শিশু এখনো নিজেদের অনলাইন ক্লাসের আওতায় আনতে পারেনি। আবার বহু জায়গায় এমন হচ্ছে যে, নেটওয়ার্কের সমস্যার কারণে অনলাইন ক্লাসে যোগ দিলেও সেই ক্লাস বেশিক্ষণ চালাতে পারছে না শিশুরা। 

এমনই সমস্যা হয়েছিল এই ব্যক্তির সঙ্গে। কিন্তু ক্লাস না করলে পিছিয়ে পড়বেন ভেবে তিনি বাধ্য হয়ে এক কিলোমিটার পায়ে হেঁটে তারপর গাছের মগডালে চড়ে তিন ঘণ্টা ধরে ক্লাস করতেন। গত বছরের ঘটনা এটি।

মেঙ্গালুরুর বক্কালা গ্রামের শিরিষ তালুক এলাকায় ওই ছেলেটি বাস করতেন। শ্রীরাম হেজ পোস্ট গ্রাজুয়েট নিয়ে পড়ছিলেন। হাই স্পিড ইন্টারনেট না পেতে পারলে তিনি অনলাইন ক্লাসে দীর্ঘ সময় ধরে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। তাই বাধ্য হয়ে তাকে একটি উঁচু গাছের মগডালে উঠে পড়াশোনা করতে হতো।

সেটাও আবার তিন ঘণ্টার জন্য এবং এক কিলোমিটার পায়ে হাঁটার পর। এক হাতে শক্ত করে গাছের ডাল ধরে থাকতেন এবং অপর হাতে স্মার্টফোন নিয়ে দিব্যি তিনি ক্লাস করতেন সহপাঠীদের সঙ্গে।

গ্রামে একটি বিশেষ নেটওয়ার্কই একমাত্র ভালো পাওয়া যেত। কিন্তু তিনি সেই সিম ব্যবহার না করায় তার ফোনে থাকা সিমটির নেটওয়ার্ক ভালো কাজে দিত না।  সে কারণে তাকে এমন কষ্ট করতে হত। সকাল ১০ টা থেকে ক্লাস শুরু হতো তারপর আবার দুপুরবেলা ৩ টার সময় আরেকটি ক্লাস হত।

গরমের মধ্যে এবং প্রচন্ড রোদের মধ্যে তাকে এমনভাবেই ক্লাস করতে হতো নিজের পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার জন্য। তবে এর পরেই তার ভাবনা ছিল যে সামনে বর্ষাকাল আসলে তিনি কী করবেন। এই ঘটনা সবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে অনলাইন ক্লাস এর সুবিধা এবং অসুবিধা। এই ঘটনার ফলে শ্রীরাম ভাইরালও হয়েছিলেন।-সুত্র কালের কণ্ঠ

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd