1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২২ অপরাহ্ন
১৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰‘বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক নয়াদিল্লি’📰আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ📰গণমাধ্যমে মতামত দেওয়ায় Huawei” কর্তৃক ভোক্তা অধিকার সংগঠক মহিউদ্দীনের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলার নিন্দা ও অবিলম্বে প্রত্যাহারের আহবান📰শ্যামনগরে কৃষিতে ক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার হ্রাসকরণের দাবিতে মানববন্ধন  📰২৬ তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস -২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে সাতক্ষীরায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরার চন্দনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন📰যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সাতক্ষীরার উদ্যোগে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন📰সাতক্ষীরা সদরে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচির প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদরাসার অধ্যক্ষের দুর্নীতি ও অনিয়মের তদন্ত অনুষ্ঠিত 📰সাতক্ষীরায় ক্যাব’র মানববন্ধন

নেপালে ওলি সরকারের পতন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : সোমবার, ১০ মে, ২০২১
  • ১০২৪৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: আস্থাভোটে হেরে গেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি। তার সরকারের পক্ষে ভোট পড়েছে ৯৩টি, আর বিপক্ষে ভোট পড়েছে ১২৪টি। মোট ১৫ জন সাংসদ ভোটদানে বিরত থাকেন। সোমবার ২৭১ আসনের নেপাল সংসদে ২৩২ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
সংসদের নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য ওলি সরকারের প্রয়োজন ছিল ১৩৬ সদস্যর সমর্থন। যাঁরা কক্ষ ত্যাগ করেন বা অনুপস্থিত ছিলেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন শাসকদল নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির ২৮ জন সদস্য।
২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে নতুন সংবিধানের অধীনে নির্বাচিত হওয়া সরকারের এটাই প্রথম আস্থাভোট ছিল। পুষ্পকুমার দহল ওরফে প্রচণ্ড-র নেতৃত্বাধীন নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী) সমর্থন প্রত্যাহার করায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় ওলির সরকার। এ জন্য তাকে সংসদের নিম্নকক্ষে আস্থা ভোটে যেতে হয়।
আস্থাভোটে হারের ফলে পতন হল ৩৮ মাসের ওলি সরকারের। ক্ষমতাসীন দলের বিক্ষুব্ধ সদস্যরা দলীয় হুইপ অস্বীকার করেন ও ভোটদানে বিরত ছিলেন। এর ফলে তাদের সাংসদ পদ যেতে পারে। কেপি শর্মা ওলি এ বার রাষ্ট্রপতি বিদ্যাদেবী ভান্ডারীর কাছে পদত্যাগ জমা দেবেন।
আস্থাভোট নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন অলি। তিনি বলেছিলেন, ‌‘যে সরকার অক্লান্ত পরিশ্রম করে উন্নয়নে ও দেশ গঠনের জন্য কাজ করেছে সেই সরকারকে সংকীর্ণ ও পক্ষপাতদুষ্ট স্বার্থে টার্গেট করা হচ্ছে।’

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd