1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ১১:৪৫ অপরাহ্ন
২৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

বাংলাদেশের মহিসোপানের দাবিতে ভারতের বিরোধিতা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৫০ সংবাদটি পড়া হয়েছে


ন্যাশনাল ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরের মহিসোপানে বাংলাদেশের দাবির ওপর আপত্তি তুলেছে ভারত। ভারত ছাড়াও আরেক প্রতিবেশী মিয়ানমারও বাংলাদেশের দাবির বিষয়ে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে। দুই প্রতিবেশীর বিরোধিতার কারণে মহিসোপানের জটিলতা মেটানো সম্ভব হচ্ছে না।
গত ১৬ এপ্রিল (শুক্রবার) জাতিসংঘের মহিসোপান নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিশনে বাংলাদেশের দাবির বিরোধিতা করে ভারত। তারা বাংলাদেশের দাবি বিবেচনায় না নেওয়ার জন্য কমিশনকে অনুরোধ করে। এর আগে জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশের দাবির প্রতি তাদের পর্যবেক্ষণ দিয়েছে মিয়ানমার। কিন্তু ভারতের মতো বাংলাদেশের দাবির প্রতি আপত্তি জানায়নি দেশটি। বাংলাদেশ আইনগতভাবে মহিসোপানের যতটুকু প্রাপ্য সেটি থেকে নিজেদের অংশ দাবি করছে উভয় প্রতিবেশী।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালে মহিসোপানের দাবি জানিয়ে জাতিসংঘে আবেদন করে বাংলাদেশ, যাতে গত বছরের অক্টোবর মাসে আবার সংশোধনী আনা হয়।
শুক্রবার জাতিসংঘের সিএলসিএস ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ভারতের আপত্তিপত্রে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ভূখ-ের যে বেসলাইনের ওপর ভিত্তি করে মহিসোপান নির্ধারণ করেছে, সেটির মাধ্যমে ভারতের মহিসোপানের একটি অংশ দাবি করছে বাংলাদেশ। এছাড়া বঙ্গোপসাগরে যে ‘গ্রে এরিয়া’ রয়েছে সেটির বিষয়ে বাংলাদেশ কোনও তথ্য দেয়নি। ’গ্রে এরিয়া’ হচ্ছে বঙ্গোপসাগরে একটি ছোট অংশ যেখানের পানির মধ্যে যে সম্পদ রয়েছে, যেমন মাছ, সেটির মালিক ভারত; কিন্তু মাটির নিচে যে খনিজ পদার্থ আছে সেটির মালিক বাংলাদেশ। এই অংশের পরিমাণ প্রায় ৯০০ বর্গ কিলোমিটার।
এ বিষয়ে একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘সমুদ্র সংক্রান্ত আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ নিজ ভূখ-ের বেসলাইন নির্ধারণ করেছে এবং এ সম্পর্কিত তথ্য জাতিসংঘে জমা দেওয়া হয়েছে। যদি তুলনা করা হয় তবে বাংলাদেশের থেকে ভারতীয় ভূখ-ের বেসলাইন অনেক বেশি আগ্রাসী।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব মো. খোরশেদ আলম বলেন, ‘আমরা উভয় দেশ যে কাগজ জমা দিয়েছে সেটি দেখেছি।’
মিয়ানমারের পর্যবেক্ষণের জবাব আমরা শিগগিরই জমা দেবো জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যেহেতু ভারত মাত্র তাদের আপত্তি জমা দিয়েছে, আমরা এটি স্টাডি করে এর জবাব প্রস্তুত করবো।’

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd