1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২৯ পূর্বাহ্ন
৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশের মহিসোপানের দাবিতে ভারতের বিরোধিতা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ১০৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে


ন্যাশনাল ডেস্ক: বঙ্গোপসাগরের মহিসোপানে বাংলাদেশের দাবির ওপর আপত্তি তুলেছে ভারত। ভারত ছাড়াও আরেক প্রতিবেশী মিয়ানমারও বাংলাদেশের দাবির বিষয়ে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে। দুই প্রতিবেশীর বিরোধিতার কারণে মহিসোপানের জটিলতা মেটানো সম্ভব হচ্ছে না।
গত ১৬ এপ্রিল (শুক্রবার) জাতিসংঘের মহিসোপান নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিশনে বাংলাদেশের দাবির বিরোধিতা করে ভারত। তারা বাংলাদেশের দাবি বিবেচনায় না নেওয়ার জন্য কমিশনকে অনুরোধ করে। এর আগে জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশের দাবির প্রতি তাদের পর্যবেক্ষণ দিয়েছে মিয়ানমার। কিন্তু ভারতের মতো বাংলাদেশের দাবির প্রতি আপত্তি জানায়নি দেশটি। বাংলাদেশ আইনগতভাবে মহিসোপানের যতটুকু প্রাপ্য সেটি থেকে নিজেদের অংশ দাবি করছে উভয় প্রতিবেশী।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালে মহিসোপানের দাবি জানিয়ে জাতিসংঘে আবেদন করে বাংলাদেশ, যাতে গত বছরের অক্টোবর মাসে আবার সংশোধনী আনা হয়।
শুক্রবার জাতিসংঘের সিএলসিএস ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ভারতের আপত্তিপত্রে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ভূখ-ের যে বেসলাইনের ওপর ভিত্তি করে মহিসোপান নির্ধারণ করেছে, সেটির মাধ্যমে ভারতের মহিসোপানের একটি অংশ দাবি করছে বাংলাদেশ। এছাড়া বঙ্গোপসাগরে যে ‘গ্রে এরিয়া’ রয়েছে সেটির বিষয়ে বাংলাদেশ কোনও তথ্য দেয়নি। ’গ্রে এরিয়া’ হচ্ছে বঙ্গোপসাগরে একটি ছোট অংশ যেখানের পানির মধ্যে যে সম্পদ রয়েছে, যেমন মাছ, সেটির মালিক ভারত; কিন্তু মাটির নিচে যে খনিজ পদার্থ আছে সেটির মালিক বাংলাদেশ। এই অংশের পরিমাণ প্রায় ৯০০ বর্গ কিলোমিটার।
এ বিষয়ে একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘সমুদ্র সংক্রান্ত আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ নিজ ভূখ-ের বেসলাইন নির্ধারণ করেছে এবং এ সম্পর্কিত তথ্য জাতিসংঘে জমা দেওয়া হয়েছে। যদি তুলনা করা হয় তবে বাংলাদেশের থেকে ভারতীয় ভূখ-ের বেসলাইন অনেক বেশি আগ্রাসী।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব মো. খোরশেদ আলম বলেন, ‘আমরা উভয় দেশ যে কাগজ জমা দিয়েছে সেটি দেখেছি।’
মিয়ানমারের পর্যবেক্ষণের জবাব আমরা শিগগিরই জমা দেবো জানিয়ে তিনি বলেন, ‘যেহেতু ভারত মাত্র তাদের আপত্তি জমা দিয়েছে, আমরা এটি স্টাডি করে এর জবাব প্রস্তুত করবো।’

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd