1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ১১:৩১ অপরাহ্ন
২৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

কে এই বিতর্কিত মামুনুল

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৮৫ সংবাদটি পড়া হয়েছে
কে এই বিতর্কিত মামুনুল

প্রকাশিত: এপ্রিল ১৮, ২০২১ , ১:৪৩ অপরাহ্ণ আপডেট: এপ্রিল ১৮, ২০২১ , ২:৪৩ অপরাহ্ণ

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশে সফরকে কেন্দ্র করে হেফাজত ইসলাম যে তাণ্ডব চালিয়েছে তাতে নেতৃত্ব দেন মামুনুল হক। ওই তাণ্ডবে দেশজুড়ে ১৭ জন নিহতের ঘটনা ঘটে। এর রেশ কাটতে না কাটতেই সামনে আসে রিসোর্টে নারী কেলেঙ্কারীর ঘটনা।

এ ঘটনার পর একের পর এক অপকর্ম ফাঁস হতে শুরু করে তার বিরুদ্ধে। একাধিক নারী ঘটিত ঘটনা, ফোনালাপ এবং তার তৃতীয় স্ত্রীরও খোঁজ পেয়েছে গোয়েন্দা সংস্থা। ফলে এসব বিষয়ে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েন মামুনুল হক। বাড়তে থাকে তার ওপর গোয়েন্দা নজরদারি।

এর আগে ২০১৩ সালের ৫ ও ৬ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে অনুষ্ঠিত হেফাজত আন্দোলনে নেতৃত্বের জন্য ১২ মে মামুনুল হক কে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনের দু’দিন আগে তাকে পুনরায় গ্রেপ্তারের অভিযোগ উঠে।

২০১৯ সালের ৬ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাকে “আপত্তিকর বক্তা” হিসেবে চিহ্নিত করা হয় মামুনুল হক কে। তিনি ইসলামের দৃষ্টিতে ভাস্কর্য ও মূর্তিকে এক হিসেবে উপস্থাপন করেন এবং এগুলো নির্মাণ করার অনুমতি ইসলামে নেই বলে মন্তব্য করেন। আইনগতভাবে, নৈতিকভাবে, রাজনৈতিকভাবে এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে সামর্থ্য থাকলে শেখ মুজিবুর রহমান, জিয়াউর রহমানের ভাস্কর্যসহ সব ভাস্কর্যই মুসলমানদের জনপদ থেকে অপসারণ করার উদ্যোগ নেবেন বলে জানান।

বর্তমানে হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিবের দায়িত্বে আছেন মামুনুল হক। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব, জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া, ঢাকার শায়খুল হাদিস, বাবরি মসজিদ বাংলাদেশ, মাহাদুত তারবিয়্যাতুল ইসলামিয়া ও তারবিয়্যাতুল উম্মাহ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা, মাসিক রহমানী পয়গামের সম্পাদক, বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিসের সভাপতি ও বায়তুল মামুর জামে মসজিদের খতিব। মামুনুল হক একজন ইসলামি পণ্ডিত, রাজনীতিবিদ, ইসলামি বক্তা, লেখক ও অধ্যাপক হিসেবেও পরিচিত। মামুনুল হক এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন।

তিনি পাঁচ বছর সিরাজগঞ্জ জামিয়া নিজামিয়া বেথুয়া মাদ্রাসা এবং দুই বছর মিরপুর জামিউল উলুমে শিক্ষকতা করেন। তারপর ২০০০ সাল থেকে জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া, ঢাকার শায়খুল হাদিস হিসেবে দায়িত্বরত আছেন।

ইসলামি মৌলবাদ প্রচারের অভিযোগে মামুনুল কে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ, গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ ৬৫টি সংগঠন দেশব্যাপী ব্যাপক আন্দোলন করছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd