1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪৩ অপরাহ্ন
৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

কলারোয়ার তারক নন্দী কাঠের সেতুটি যেন মরণ ফাঁদ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৫০ সংবাদটি পড়া হয়েছে


কলারোয়া পৌর প্রতিনিধি : কলারোয়া পৌর সদরের যুগিবাড়ী সংলগ্ন বেত্রাবতি নদীর ওপর নির্মিত মুরারিকাটি তারক নন্দী কাঠের সেতুটি সংস্কারের অভাবে মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। সেতুটির এমনই অবস্থা যে, ভ্যান চালকদের যাত্রী নামিয়ে আগে সেতুর ভাঙ্গাচুরা পাটাতনের এলোমেলে কাঠগুলো হাত দিয়ে কোনরকম বসিয়ে নিয়ে পার হতে হয় অনেক সময় সেতুটি পার হতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পতিত হলে ভ্যান মেরামতেই গুনতে হয় কয়েক দিনের মজুরির টাকা। পাটাতনের একটি কাঠের সাথে অন্যটির সংযুক্তি না থাকায় অনেকেই সেতু থেকে নিচে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত ও জখমও হয়েছেন। মুরারীকাটির তারকনন্দী পরিবারের সদস্য আনন্দ নন্দী বলেন প্রায় ৭০ বছর আগে মুরারিকাটি গ্রামের তৎকালীন জমিদার তারক নন্দী এলাকার উন্নয়নে বেত্রাবতি নদীর ওপর লোহার ফ্রেম ও কাঠের পাটাতন দিয়ে দক্ষিণ মুরারিকাটি সেতু নির্মাণ করেন। এতে দক্ষিণ মুরারিকাটি, গোপিনাথপুর, পাথরঘাটা, ঘর চালা, কাশিয়াডাঙা, কুমারনল যুগীবাড়িসহ আশপাশের ২০টি গ্রামের মানুষের সাথে কলারোয়া পৌর সদরের যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হয়। সেতুটি ১৯৫৬ সালে ভেঙে গেলে যাতায়াতে দুর্ভোগে পড়েন এ অঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ। পরবর্তীতে এলাকাবাসী কাঠ দিয়ে সেতুটি মেরামত করে কোনোরকমে এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা টিকিয়ে রেখেছেন। বর্তমানে সেতুটি চরম ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। অনেক স্থানে কাঠের পাটাতন উঠে গেছে। লোহার কাঠামোগুলোতে মরিচা পড়ে অংশ বিশেষ খসে পড়ছে। মুরারীকাটি এলাকার অমিত কুমার বলেন, উপজেলা সদরে যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম এই সেতু দিয়ে প্রতিদিন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ প্রায় ১০ হাজার মানুষ কর্মসংস্থানে ও চিকিৎসা সেবা নেওয়ার জন্য জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এতে প্রতিদিনই ছোট-বড় দুর্ঘটনার শিকার হতে হচ্ছে পথচারীদের। তবে এ ব্যাপারে পৌর কর্তৃপক্ষের কোনো মাথা ব্যথা নেই। পথচারী শিখা রানী বলেন, সেতুটি একেবারেই নড়বড়ে, চলাচল অযোগ্য হয়ে পড়েছে। হাটতে গেলে কাঠগুলো পথচারীদের ঠিক করে নিতে হয়। কয়দিন আগে পাটাতনের কাঠ সরে যাওয়ায় ছোট্ট একটি বাচ্চা নিচে পড়ে গিয়ে গুরুতর জখম হয়েছে। এমন ঘটনা প্রায় ঘটছে। এ দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে কাঠের পরিবর্তে একটি টেকসই পাকা ব্রিজ নির্মাণ করা দরকার।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd