1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন
২৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

৪৩ বছর বয়সে সেরা হয়েই অবসর

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২১
  • ৩০৮৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ক্রীড়া ডেস্ক: তার সামনে নতুন কুস্তিগীররা বেড়ে উঠেছেন। এর পরেও বিল্লাল হোসেনের সাফল্যে কোনও ভাটা পড়েনি। জাতীয় কুস্তিতে আগে থেকেই ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। সর্বশেষ অজেয় থেকেই বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ গেমসে সোনা জিতেছেন। আর এটিই হয়ে থাকছে তার জীবনের শেষ গেমস! কারণ ৪৩ বয়সী কুস্তিগীর এই যে শুক্রবার জীবনের শেষ ম্যাচটিও খেলে ফেললেন!
শেখ রাসেল রোলার স্কেটিংয়ের ম্যাটে ১২০ কেজি ওজন শ্রেণিতে সবাইকে ছাড়িয়ে আবারও সেরা হয়েছেন কুস্তির এই পোস্টারবয়। অবশ্য আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন এটাই তার শেষ প্রতিযোগিতা। তাই শেষটা জয় দিয়েই রাঙিয়েছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের এই কুস্তিগীর।
ফর্ম থাকা সত্ত্বেও কুস্তির ম্যাট থেকে বিদায় নেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বিল্লাল বলেছেন, ‘অনেক তো হলো, আর কতো। এবার সম্মান থাকতে থাকতেই বিদায় নিলাম। আর কোনও সময় কুস্তির ম্যাটে নামবো না। নতুন যারা আছেন, তারাই কুস্তিকে নিশ্চয়ই আগামীতে এগিয়ে নেবেন।’
২০ বছর বয়সে প্রথমবার কুস্তির সঙ্গে পরিচয় বিল্লাল হোসেনের, সেটা ১৯৯৮ সালের কথা। জাতীয় মঞ্চে প্রথমবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে নামেন ২০০৪ সালে। আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। সবচেয়ে বড় কথা এখন পর্যন্ত জাতীয় কোনও ইভেন্টে হার নেই তার! জাতীয় ও বাংলাদেশ গেমস মিলিয়ে মোট ১৪টি সোনার পদক তার ঝুলিতে।
কোনও প্রতিযোগিতায় হারের রেকর্ড না থাকার পেছনে বিল্লাল মনে করেন, ‘আমি সবসময় চেষ্টা করেছি। নিজেকে ফিট রাখতে, অধ্যাবসায় ছিল। যখনই ম্যাটে নামবো, সেরা হতে হবে। সেই চেষ্টার ফসল বলতে পারেন আমার এমন সাফল্য।’
খেলোয়াড়ি জীবন শেষে এখন কোচ হওয়ার তীব্র ইচ্ছা বিল্লালের। যদিও এখনও চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। তবে এটা নিশ্চিত কুস্তির সঙ্গে বসতি বিল্লাল হোসেন নিজের ভবিষ্যতও দেখছেন এই শরীর ভিত্তিক খেলাতেই!

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd