1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:০৮ পূর্বাহ্ন
৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত📰পাইকগাছায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ!প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি📰জলবায়ু ন্যায্যতার দাবীতে সাতক্ষীরাতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

অনাবৃষ্টিতে পুড়ছে কৃষকের স্বপ্ন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ৩১৫ সংবাদটি পড়া হয়েছে

রিয়াদ হোসেন: দীর্ঘ সাত মাস বৃষ্টির দেখা নেই। এর উপর তীব্র তাপদাহে পুকুর খালের পানি শুকিয়ে গেছে। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় সাধারণ নলকূপে উঠছে না পানি। যার ফলে সাতক্ষীরার বিভিন্ন ঘাস, পাট ও ভুট্টা চাষে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সাধারণ কৃষকরা। সাধারনত মৌসুমের চৈত্র মাসে পাট বোপন করা হয়। মাস পার হতেই বৈশাখে দেখা মেলে বৃষ্টির। তবে এবছর তার কোন সাড়া পাওয়া যাচ্ছেনা। এমনকি আকাশেও মেঘের কোন ঘনঘটা দেখা যাচ্ছে না। অনন্য বছর এই সময় পাট প্রায় এক হাতের মতো উঁচু হয়ে উঠে। তবে অনাবৃষ্টির কারনে এবার লক্ষমাত্রা অনেকটা হ্রাস পাবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

সূর্য তখন পশ্চিম আকাশে কিছুটা হেলে পড়েছে। রোজা থেকে মাঠে কাজ করছেন তালা উপজেলার দ: শাহাজাতপুরের শেখ রেজাউন উল্লাহ তিতু (৫৮)। বাড়ির পাশে দেড়বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছেন। বৃষ্টি না হওয়ায় বীজ বোপনের পর দু’বার সেচ দিয়েছেন চারা পাটে। ইতোমধ্যে পনেরো থেকে ষোলো জন শ্রমিক খাটিয়েছেন পাটের পরিচর্চায়। তবুও অন্যবারের মতো পাট গাছের সৌন্দর্য আসছে না বলে আক্ষেপ করেন তিনি। কৃষক তিতু জানান, বৈশাখ মাসের অর্ধেক। আকাশে মেঘের আনা গোনা নেই। যারা সেচ দিয়ে বীজ বপন করে ছিলেন প্রচ- তাপের কারণে কচি পাটগাছ শুকিয়ে মারা যাচ্ছে। আগে সেচ দিয়ে কেবল ধান চাষ করা হতো। এখন পাটেও নিয়মিত সেচ দিতে হচ্ছে। সেচ না দিলে পাটের গাছ ঢলে পড়ছে। সেচ আর শ্রমিক মিলে খরচও বেড়ে গেছে। ফলে অনেকটা ক্ষতির আশংকা করছি।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে জেলায় পাট আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ১১,৫০০ হেক্টর। তবে তারা বলছেন, অনাবৃষ্টির কারনে এই লক্ষমাত্রা কিছুটা কমবে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বলেন, অনেকে তীব্র রোদে পাটের জমিতে সেচ দিচ্ছেন। এতে ভাল হওয়ার বদলে ক্ষতিই বেশি হচ্ছে। সন্ধ্যার পর জমিতে সেচ দিতে হবে। তাপদাহে পাট গাছে পোকার উপদ্রব বেড়ে যাবে। ফলে পাটের কচি পাতা কুকড়ে যাবে। এ অবস্থায় কীটনাশক স্প্রে করার পরামর্শ দেন তিনি।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd