নিজস্ব প্রতিনিধি: কলারোয়ায় ০১ চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারীর বিত্ত বৈভব আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ,অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম রফিকুল ইসলাম। তিনি কলারোয়া উপজেলা পরিষদের ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারী। বিগত কয়েকে বছর চাকুরী জীবনে তিনি উপজেলার এক কর্মকর্তার টাকা পয়সা ও ঘুষ লেনদেন করে বনে গেছেন কোটিপতি। পরিবার ও নিজের নামে গড়েছেন সহায় সম্পত্তি ও ব্যাংক ব্যালেন্স। তার ঘুষ লেনদেন উপজেলাতে এখন প্রকাশ্য হয়ে দাড়িয়েছে ২০২০ সালের এপ্রিল মাসের ১৯ তারিখে রফিকুল ইসলাম কে ঘুষ লেনদেনের সময় হাতেনাতে ধরে ফেলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান কাজী শাহাজাদাঅ। সে সময় ঘুষ লেনদেনের ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে ভাইরাল হয়ে যওয়া ছাড়াও দেশের বিভিন্ন গনমধ্যমে ফলাও করে সংবাদ টি প্রকাশিত হয়, হাতেনাতে ঘুষ লেনদেনের প্রমান থাকার পরেও অদৃশ্য ভাবে(সেই কর্মকর্তার দাপটে তিনি পার পেয়ে যান)তাকে কোথাও বদলি কিম্বা শাস্তি মূলক কোনও ব্যবস্থা গ্রহন করেনি জেলা ও উপজেলা প্রশাসন। বর্তমানে তিনি স্বীয়পদে বহাল থেকে স্বদর্পে ঘুষ লেনদেন করে যাচ্ছেন। উপজেলার বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও উপজেলার সাধারন বাসিন্দাগন অনতিবিলম্বে ঘুষখোর রফিকুল ইসলামের নামে-বেনামে থাকা সহায় সম্পত্তি ও ব্যাংক ব্যালেন্সের অনুসন্ধান দাবী করেছেন পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী জানিয়েছেন।
Leave a Reply