1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৪০ পূর্বাহ্ন
১২ পৌষ, ১৪৩১
Latest Posts
📰ব্রহ্মরাজপুর ৮নং ওয়ার্ড জামায়াতের উদ্যোগে যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত 📰সাতক্ষীরায়  ১২ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ📰সাতক্ষীরায় পৌর বিএনপি’র র‍্যালি ও আলোচনা সভা📰আশাশুনি আলহাজ্ব সামছুর রহমান এতিমখানা ও হাফিজিয়া মাদরাসা ৪ শিক্ষার্থীর হেফজ সমাপ্ত ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত📰ছিনতাইয়ের অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার📰রেমিট্যান্সে জোয়ার, ২১ দিনে এলো ২ বিলিয়ন ডলার📰দুই মাসে বাংলাদেশে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰সাতক্ষীরায় প্রায় আড়াই লক্ষ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি📰তাবলীগ জামায়াতের সাদপন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ-সমাবেশ📰সাতক্ষীরা জেলা কৃষি ঋণ কমিটির সভা  অনুষ্ঠিত 

সাতক্ষীরায় দুই সন্তানসহ স্বামী-স্ত্রী খুন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২০
  • ১৭৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে

জহুরুর কবীর: সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলায় একই পরিবারের চারজনকে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

গতকাল বুধবার রাত বা আজ বৃহস্পতিবার ভোরের কোনো এক সময় এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

নিহত ব্যক্তিরা হলেন শাহিনুর রহমান (৪০), তাঁর স্ত্রী সাবিনা খাতুন (৩৫), ছেলে সিয়াম হোসেন (১০) ও মেয়ে তাসলিমা (৮)। তাঁদের বাড়ি কলারোয়া উপজেলার হেলাতলা ইউনিয়নের খলিশাগ্রামে।

শাহিনুর মৎস্য ব্যবসায়ী ছিলেন বলে জানা গেছে।বিজ্ঞাপন

কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারান পাল জানান, আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে হেলাতলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন পুলিশকে খবর দেন। তিনি জানান, ইউনিয়ন পরিষদের পাশের এক বাড়িতে রাতে ডাকাতি হয়েছে। ডাকাতেরা একই পরিবারের চার সদস্যকে হত্যা করেছে। এ খবর পেয়ে তিনি (ওসি) কয়েকজন পুলিশ সদস্য নিয়ে ঘটনাস্থলে যান।

ওসি হারান পাল বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে চারজনের লাশ দেখতে পায়। চারজনকেই কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, বাড়ি থেকে কোনো জিনিসপত্র খোয়া যায়নি।বিজ্ঞাপন

নিহত শাহিনুর রহমানের ছোট ভাই রায়হানুল ইসলাম জানান, বাড়িটিতে তাঁর মা ও বড় ভাইয়ের পরিবারের চারজনসহ তাঁরা সাতজন থাকতেন। তাঁদের মা গতকাল এক আত্মীয়ের বাড়িতে ছিলেন। তিনি (রায়হানুল) ছিলেন পাশের ঘরে। আজ ভোরে পাশের ঘর থেকে তিনি গোঙানির শব্দ শুনতে পান তিনি। তিনি গিয়ে দেখেন, ঘরের বাইরে থেকে দরজা আটকানো। দরজা খুলে দেখতে পান বীভৎস দৃশ্য। তখনো একটা শিশু বেঁচে ছিল। সে কিছুক্ষণ পর মারা যায়।


রায়হানুল ইসলাম বলেন, তাঁদের সঙ্গে জায়গা-জমি নিয়ে পাশের কয়েকজনের বিরোধ ছিল। কিন্তু কারা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, তা তিনি বুঝতে পারছেন না।

ওসি হারান পাল বলেন, কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, কারা এই ঘটনা ঘটাল, তা প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি। তবে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ডাকাতি করার জন্য নয়, পরিকল্পিতভাবেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd