1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন
৯ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰সাংবাদিক আরিফুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন📰ধরা’র আয়োজনে “হাওর অঞ্চলে বৈষম্য ও অব্যবস্থাপনা” বিষয়ক আলোচনা সভা📰আশাশুনি সরকারি কলেজে ৬  শিক্ষককে এডহক নিয়োগ📰রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে মিয়ানমারে শান্তি আসবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰মাদকসহ বিএনপি নেতার স্ত্রী আটক📰ফলোআপ নিউজ তালায় সেচপাম্পের অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগে জীবন বিলকিস বেগমের!📰কুল্যায় ফিলিন্তিনদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ📰আনুলিয়ায় একশত পরিবারের  মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ📰আশাশুনির খাজরা হাট বাজারের  ইজারা গ্রহিতার সাব ইজারা হস্তান্তর📰সাতক্ষীরা জেলা মন্দির সমিতির নব-গঠিত কমিটির অভিষেক

বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০২০
  • ১৩৫ সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: “সকলে মিলে উৎপাদন ও পুষ্টি নিশ্চিত করে টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তুলি” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এক আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। ২১ অক্টোবর ২০২০ তারিখে উন্নযন সংগঠন স্বদেশ কার্যালয়ে জেলা কমিটির সভাপতি বেগম মরিয়ম মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় ধারনাপত্র পাঠ করেন কমিটির সাধারন সম্পাদক মাধব চন্দ্র দত্ত। বিষয়ের ইপর আলোচনা করেন, উন্নয়ন কর্মি অপরেশ পাল, আবুজাফর সিদ্দিকী, সাবেক কাউন্সিলর ফরিদা আকতার বিউটি, নারী নেত্রী ফজিলা বেগম, শিবুপদ বৈদ্য, জ্যোৎ¯œা দত্ত, জোছনা আরা বেগম, লুইস রানা গাইন, আফজাল হোসেন প্রমুখ। আলোচনায় বৈশি^ক করোনা কালিন সময়ে বিশ^ খাদ্য পরিস্থিতি ও বাংলাদেশের অবস্তা, বিশেষতঃ এই সময়ে খাদ্যেও গুনমান বজায় রাখা ও পুষিমান সম্পন্ন খাদ্য নিশিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানানো হয়।
বিগত মে মাসে আম্ফানের আঘাত এবং পরবর্তীতে জুলাই মাসে উত্তরবঙ্গ ও ঢাকা বিভাগের মধ্যাঞ্চলে বন্যার ভয়াবহ প্রকোপ, যার ক্ষীণ ধারা এখনো অব্যাহত আছে। সরকারি হিসাবে, দীর্ঘ সময় ধরে স্থায়ী এবারের বন্যায় দেশের উত্তর দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলসহ প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ডুবে গেছেএবং অর্ধকোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। কবলিত এলাকাগুলোর রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ, কালভার্ট এবং অন্যান্য অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এছাড়াও দীর্ঘস্থায়ী এ বন্যার কারণ পদ্মা এবং যমুনাসহ বিভিনড়ব নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষের কাছে বড় আতঙ্ক তৈরি করেছে ভাঙন। নদী ভাঙ্গনের ফলে কয়েক হাজার ঘর-বাড়ি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা পানিতে বিলীন হয়ে গেছে। অনেকমানুষ মূহুর্তেই সহায় সম্বলহীন হ য় পড়েছে। ঢাকার অনেক নিচু এলাকাও এবা রর বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। অন্য যেকোন বছরের থেকে এবারের বন্যা পরিস্থিতি অনেকটাই ভিন্ন। আবার ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলে মাঝে মাঝে বন্যার পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সাথে নদী ভাঙ্গনও অব্যাহত আছে। ১ম পর্যায় (২৫ জুন হতে ০৯ জুলাই ২০২০ পর্যন্ত ১৪ জেলা) এবং ২য় পর্যায় (১১ জুলাই হতে ১৯ জুলাই, ২০২০ পর্যন্ত ১২ জেলা) মোট ২৬ জেলার ক্ষয়ক্ষতির হিসাব নিয়ে বিভিন্ন মতামত আছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd