1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৮ অপরাহ্ন
১২ পৌষ, ১৪৩১
Latest Posts
📰ব্রহ্মরাজপুর ৮নং ওয়ার্ড জামায়াতের উদ্যোগে যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত 📰সাতক্ষীরায়  ১২ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ📰সাতক্ষীরায় পৌর বিএনপি’র র‍্যালি ও আলোচনা সভা📰আশাশুনি আলহাজ্ব সামছুর রহমান এতিমখানা ও হাফিজিয়া মাদরাসা ৪ শিক্ষার্থীর হেফজ সমাপ্ত ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত📰ছিনতাইয়ের অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার📰রেমিট্যান্সে জোয়ার, ২১ দিনে এলো ২ বিলিয়ন ডলার📰দুই মাসে বাংলাদেশে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰সাতক্ষীরায় প্রায় আড়াই লক্ষ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি📰তাবলীগ জামায়াতের সাদপন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ-সমাবেশ📰সাতক্ষীরা জেলা কৃষি ঋণ কমিটির সভা  অনুষ্ঠিত 

বিশ্ব খাদ্য দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ২১ অক্টোবর, ২০২০
  • ১০৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: “সকলে মিলে উৎপাদন ও পুষ্টি নিশ্চিত করে টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা গড়ে তুলি” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এক আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। ২১ অক্টোবর ২০২০ তারিখে উন্নযন সংগঠন স্বদেশ কার্যালয়ে জেলা কমিটির সভাপতি বেগম মরিয়ম মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় ধারনাপত্র পাঠ করেন কমিটির সাধারন সম্পাদক মাধব চন্দ্র দত্ত। বিষয়ের ইপর আলোচনা করেন, উন্নয়ন কর্মি অপরেশ পাল, আবুজাফর সিদ্দিকী, সাবেক কাউন্সিলর ফরিদা আকতার বিউটি, নারী নেত্রী ফজিলা বেগম, শিবুপদ বৈদ্য, জ্যোৎ¯œা দত্ত, জোছনা আরা বেগম, লুইস রানা গাইন, আফজাল হোসেন প্রমুখ। আলোচনায় বৈশি^ক করোনা কালিন সময়ে বিশ^ খাদ্য পরিস্থিতি ও বাংলাদেশের অবস্তা, বিশেষতঃ এই সময়ে খাদ্যেও গুনমান বজায় রাখা ও পুষিমান সম্পন্ন খাদ্য নিশিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহবান জানানো হয়।
বিগত মে মাসে আম্ফানের আঘাত এবং পরবর্তীতে জুলাই মাসে উত্তরবঙ্গ ও ঢাকা বিভাগের মধ্যাঞ্চলে বন্যার ভয়াবহ প্রকোপ, যার ক্ষীণ ধারা এখনো অব্যাহত আছে। সরকারি হিসাবে, দীর্ঘ সময় ধরে স্থায়ী এবারের বন্যায় দেশের উত্তর দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলসহ প্রায় এক-তৃতীয়াংশ ডুবে গেছেএবং অর্ধকোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। কবলিত এলাকাগুলোর রাস্তা-ঘাট, ব্রীজ, কালভার্ট এবং অন্যান্য অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এছাড়াও দীর্ঘস্থায়ী এ বন্যার কারণ পদ্মা এবং যমুনাসহ বিভিনড়ব নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষের কাছে বড় আতঙ্ক তৈরি করেছে ভাঙন। নদী ভাঙ্গনের ফলে কয়েক হাজার ঘর-বাড়ি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা পানিতে বিলীন হয়ে গেছে। অনেকমানুষ মূহুর্তেই সহায় সম্বলহীন হ য় পড়েছে। ঢাকার অনেক নিচু এলাকাও এবা রর বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। অন্য যেকোন বছরের থেকে এবারের বন্যা পরিস্থিতি অনেকটাই ভিন্ন। আবার ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলে মাঝে মাঝে বন্যার পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সাথে নদী ভাঙ্গনও অব্যাহত আছে। ১ম পর্যায় (২৫ জুন হতে ০৯ জুলাই ২০২০ পর্যন্ত ১৪ জেলা) এবং ২য় পর্যায় (১১ জুলাই হতে ১৯ জুলাই, ২০২০ পর্যন্ত ১২ জেলা) মোট ২৬ জেলার ক্ষয়ক্ষতির হিসাব নিয়ে বিভিন্ন মতামত আছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd