1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:২৭ অপরাহ্ন
১৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰‘বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রেখে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক নয়াদিল্লি’📰আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ📰গণমাধ্যমে মতামত দেওয়ায় Huawei” কর্তৃক ভোক্তা অধিকার সংগঠক মহিউদ্দীনের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলার নিন্দা ও অবিলম্বে প্রত্যাহারের আহবান📰শ্যামনগরে কৃষিতে ক্ষতিকর কীটনাশকের ব্যবহার হ্রাসকরণের দাবিতে মানববন্ধন  📰২৬ তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস -২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে সাতক্ষীরায় বর্ণাঢ্য র‍্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরার চন্দনপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন📰যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সাতক্ষীরার উদ্যোগে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন📰সাতক্ষীরা সদরে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচির প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদরাসার অধ্যক্ষের দুর্নীতি ও অনিয়মের তদন্ত অনুষ্ঠিত 📰সাতক্ষীরায় ক্যাব’র মানববন্ধন

ফেসবুকে আকুতি জানানোর পরও সুচিকিৎসার ব্যবস্থা না করে রোগীকে নিশ্চিত মৃত্যুর কোলে ঠেলে দেওয়ার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটি

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ১৯৫ সংবাদটি পড়া হয়েছে



“আমার মায়ের কিছু হলে দায় কে নেবে? বৃহস্পতিবার রাত থেকে আমার মা অসুস্থ। শুক্রবার সকালে সদর হাসপাতালে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করেছি। অবস্থার অবনতি হচ্ছে। কিছুক্ষণ আগে জরুরি বিভাগে গিয়েছি। ডক্টর ইমার্জেন্সি ইসিজি করতে বলেছেন। আমার মা অজ্ঞান। হসপিটালে প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে কয়েক বার গিয়েছি, বার বার অনুরোধ করেছি। কিন্তু তাদের ইসিজি মেশিন থাকা সত্ত্বেও ইসিজি করিয়ে দিলো না। অযুহাত অন্য ওয়ার্ডে গিয়ে ইসিজি করার নিয়ম নেই নাকি। তাহলে কি আমার মা ডায়রিয়া ওয়ার্ডে মরবে! আমার প্রশ্ন-এই ইসিজি মেশিন কাদের জন্য? আমার মায়ের অবস্থা ভাল না। প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে যাবো সে অবস্থায় নেই। প্লিজ কেউ একটু ইসিজি করানো ব্যবস্থা করেন।”
ফেসবুকে এই আকুতি জানানোর পরও সুচিকিৎসার ব্যবস্থা না করে সংবাদকর্মী গাজী আসাদের মাতাকে খুলনায় রেফার্ডের নামে নিশ্চিত মৃত্যুর কোলে ঠেলে দেওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটি। সংগঠনের আহবায়ক মো. আনিসুর রহিম এক বিবৃতিতে বলেছেন, দীর্ঘদিন ধরে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনাই নিয়মে পরিণত হয়েছে। স্বেচ্ছাচারিতা চরম আকার ধারণ করেছে। তারপরও কোন প্রতিকার হচ্ছে না।
শুধু একজন সংবাদ কর্মীর মাতাই নন, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন একজন বীরমুক্তিযোদ্ধার কেবিনের বাথরুমের ফ্লাশ ঠিক করার বিষয়ে কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা ও মুক্তিযোদ্ধার অনুরোধ সত্বেও দীর্ঘদিনেও সেটি ঠিক করার ব্যবস্থা হয়নি। বরং আবাসিক মেডিকেল অফিসার নেতৃবৃন্দকে বলেছেন ‘ওনিতো এখন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নন।’ সমাজের সবচেয়ে সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধা এবং একজন সংবাদ কর্মীর মায়ের ক্ষেত্রে কর্তপক্ষের এই আচরণ বলে দেয় সেখানে সাধারণ মানুষের কি হচ্ছে।
সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং ঘটনার সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানাচ্ছে। একই সাথে হাসপাতালে আসার পর কোন রোগীকে যাতে বাইরের কোন বেসরকারী হাসপাতাল বা ক্লিনিকে পাঠানো না হয় সেটি নিশ্চিত করার দাবী জানাচ্ছে। নাগরিক কমিটি হাসপাতালের চিকিৎসায় ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি অকেজো হয়ে পড়ে থাকলে সেগুলো দ্রুত মেরামত এবং যেসব ক্ষেত্রে টেকনিশিয়ান নেই সেখানে দ্রুত টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়ারও দাবী জানাচ্ছে। সামগ্রিক বিষয়ে উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করা হচ্ছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd