1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ০৫:২১ অপরাহ্ন
১৬ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰৯৮৯ কোটি টাকা ব্যয়ে কেনা হবে দুই কার্গো এলএনজি📰গাজায় খাবারের জন্য নতুন কেন্দ্র চালাবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল: ট্রাম্প📰রাশিয়ার ঘনিষ্ঠতার জন্য ট্রাম্পের শাস্তি পাচ্ছে ভারত!📰পরিবেশ রক্ষায় প্রাণসায়ের খাল পাড়ে বৃক্ষরোপণ📰আজীবন নিষিদ্ধ হলেন সালমান এফ রহমান, জরিমানা ১০০ কোটি টাকা📰তালায় ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক বৃত্তি থেকে বঞ্চিত করার প্রতিবাদে মানববন্ধন📰সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে জুলাই গণঅভ্যুত্থান পালন উপলক্ষে ডকুমেন্টারি প্রদর্শন ও মাদক বিরোধী থিমসং ডকুমেন্টারি প্রদর্শন📰PROTECT- L&D: প্রকল্পের শিখন বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত📰আশাশুনিতে আইন শৃংখলা  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত📰খুলনার ভিডিও নিয়ে শ্যামনগরে চিকিৎসকদের নামে অপপ্রচার

ফেসবুকে আকুতি জানানোর পরও সুচিকিৎসার ব্যবস্থা না করে রোগীকে নিশ্চিত মৃত্যুর কোলে ঠেলে দেওয়ার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটি

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৬৭ সংবাদটি পড়া হয়েছে



“আমার মায়ের কিছু হলে দায় কে নেবে? বৃহস্পতিবার রাত থেকে আমার মা অসুস্থ। শুক্রবার সকালে সদর হাসপাতালে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করেছি। অবস্থার অবনতি হচ্ছে। কিছুক্ষণ আগে জরুরি বিভাগে গিয়েছি। ডক্টর ইমার্জেন্সি ইসিজি করতে বলেছেন। আমার মা অজ্ঞান। হসপিটালে প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে কয়েক বার গিয়েছি, বার বার অনুরোধ করেছি। কিন্তু তাদের ইসিজি মেশিন থাকা সত্ত্বেও ইসিজি করিয়ে দিলো না। অযুহাত অন্য ওয়ার্ডে গিয়ে ইসিজি করার নিয়ম নেই নাকি। তাহলে কি আমার মা ডায়রিয়া ওয়ার্ডে মরবে! আমার প্রশ্ন-এই ইসিজি মেশিন কাদের জন্য? আমার মায়ের অবস্থা ভাল না। প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে যাবো সে অবস্থায় নেই। প্লিজ কেউ একটু ইসিজি করানো ব্যবস্থা করেন।”
ফেসবুকে এই আকুতি জানানোর পরও সুচিকিৎসার ব্যবস্থা না করে সংবাদকর্মী গাজী আসাদের মাতাকে খুলনায় রেফার্ডের নামে নিশ্চিত মৃত্যুর কোলে ঠেলে দেওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটি। সংগঠনের আহবায়ক মো. আনিসুর রহিম এক বিবৃতিতে বলেছেন, দীর্ঘদিন ধরে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনাই নিয়মে পরিণত হয়েছে। স্বেচ্ছাচারিতা চরম আকার ধারণ করেছে। তারপরও কোন প্রতিকার হচ্ছে না।
শুধু একজন সংবাদ কর্মীর মাতাই নন, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন একজন বীরমুক্তিযোদ্ধার কেবিনের বাথরুমের ফ্লাশ ঠিক করার বিষয়ে কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা ও মুক্তিযোদ্ধার অনুরোধ সত্বেও দীর্ঘদিনেও সেটি ঠিক করার ব্যবস্থা হয়নি। বরং আবাসিক মেডিকেল অফিসার নেতৃবৃন্দকে বলেছেন ‘ওনিতো এখন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নন।’ সমাজের সবচেয়ে সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধা এবং একজন সংবাদ কর্মীর মায়ের ক্ষেত্রে কর্তপক্ষের এই আচরণ বলে দেয় সেখানে সাধারণ মানুষের কি হচ্ছে।
সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং ঘটনার সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানাচ্ছে। একই সাথে হাসপাতালে আসার পর কোন রোগীকে যাতে বাইরের কোন বেসরকারী হাসপাতাল বা ক্লিনিকে পাঠানো না হয় সেটি নিশ্চিত করার দাবী জানাচ্ছে। নাগরিক কমিটি হাসপাতালের চিকিৎসায় ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি অকেজো হয়ে পড়ে থাকলে সেগুলো দ্রুত মেরামত এবং যেসব ক্ষেত্রে টেকনিশিয়ান নেই সেখানে দ্রুত টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়ারও দাবী জানাচ্ছে। সামগ্রিক বিষয়ে উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করা হচ্ছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd