1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩১ পূর্বাহ্ন
৫ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বহুকাঙ্খিত পোস্ট অফিস মোড় হতে পুরাতন সাতক্ষীরা হাটখোলা মোড় পর্যন্ত কার্পেটিং রাস্তা নির্মাণ কাজের উদ্বোধন 📰ফিলিস্তিনে ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে মোসলেমা আদর্শ একাডেমীর মানববন্ধন📰আশাশুনি জামায়াতের দায়িত্বশীল শিক্ষা শিবির📰বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদযাপন উপলক্ষে দরগাহপুর আঞ্চলিক প্রেসক্লাবের মতবিনিময় সভা 📰সাতক্ষীরায় বর্ণিল আয়োজনে পালিত হচ্ছে বাংলা নববর্ষ📰বাংলা নববর্ষ উদযাপনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ণিল আয়োজন📰ফ্যাসিস্টের মুখাবয়ব কোনো রাজনীতির অংশ নয় : সংস্কৃতি উপদেষ্টা📰দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা📰এবারের সম্মেলনে ৩১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে: বিডা চেয়ারম্যান📰২৪-এর গণঅভ্যুত্থান বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তোলার সুযোগ এনে দিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

ফেসবুকে আকুতি জানানোর পরও সুচিকিৎসার ব্যবস্থা না করে রোগীকে নিশ্চিত মৃত্যুর কোলে ঠেলে দেওয়ার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটি

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ২৩৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে



“আমার মায়ের কিছু হলে দায় কে নেবে? বৃহস্পতিবার রাত থেকে আমার মা অসুস্থ। শুক্রবার সকালে সদর হাসপাতালে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি করেছি। অবস্থার অবনতি হচ্ছে। কিছুক্ষণ আগে জরুরি বিভাগে গিয়েছি। ডক্টর ইমার্জেন্সি ইসিজি করতে বলেছেন। আমার মা অজ্ঞান। হসপিটালে প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে কয়েক বার গিয়েছি, বার বার অনুরোধ করেছি। কিন্তু তাদের ইসিজি মেশিন থাকা সত্ত্বেও ইসিজি করিয়ে দিলো না। অযুহাত অন্য ওয়ার্ডে গিয়ে ইসিজি করার নিয়ম নেই নাকি। তাহলে কি আমার মা ডায়রিয়া ওয়ার্ডে মরবে! আমার প্রশ্ন-এই ইসিজি মেশিন কাদের জন্য? আমার মায়ের অবস্থা ভাল না। প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে যাবো সে অবস্থায় নেই। প্লিজ কেউ একটু ইসিজি করানো ব্যবস্থা করেন।”
ফেসবুকে এই আকুতি জানানোর পরও সুচিকিৎসার ব্যবস্থা না করে সংবাদকর্মী গাজী আসাদের মাতাকে খুলনায় রেফার্ডের নামে নিশ্চিত মৃত্যুর কোলে ঠেলে দেওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটি। সংগঠনের আহবায়ক মো. আনিসুর রহিম এক বিবৃতিতে বলেছেন, দীর্ঘদিন ধরে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনাই নিয়মে পরিণত হয়েছে। স্বেচ্ছাচারিতা চরম আকার ধারণ করেছে। তারপরও কোন প্রতিকার হচ্ছে না।
শুধু একজন সংবাদ কর্মীর মাতাই নন, হাসপাতালে চিকিৎসাধীন একজন বীরমুক্তিযোদ্ধার কেবিনের বাথরুমের ফ্লাশ ঠিক করার বিষয়ে কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা ও মুক্তিযোদ্ধার অনুরোধ সত্বেও দীর্ঘদিনেও সেটি ঠিক করার ব্যবস্থা হয়নি। বরং আবাসিক মেডিকেল অফিসার নেতৃবৃন্দকে বলেছেন ‘ওনিতো এখন মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নন।’ সমাজের সবচেয়ে সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধা এবং একজন সংবাদ কর্মীর মায়ের ক্ষেত্রে কর্তপক্ষের এই আচরণ বলে দেয় সেখানে সাধারণ মানুষের কি হচ্ছে।
সাতক্ষীরা জেলা নাগরিক কমিটি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং ঘটনার সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানাচ্ছে। একই সাথে হাসপাতালে আসার পর কোন রোগীকে যাতে বাইরের কোন বেসরকারী হাসপাতাল বা ক্লিনিকে পাঠানো না হয় সেটি নিশ্চিত করার দাবী জানাচ্ছে। নাগরিক কমিটি হাসপাতালের চিকিৎসায় ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি অকেজো হয়ে পড়ে থাকলে সেগুলো দ্রুত মেরামত এবং যেসব ক্ষেত্রে টেকনিশিয়ান নেই সেখানে দ্রুত টেকনিশিয়ান নিয়োগ দেওয়ারও দাবী জানাচ্ছে। সামগ্রিক বিষয়ে উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করা হচ্ছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd